আমি: জমছে ধুলো মনের আয়নায়
ঝাপসা চোখে যায় না কিছুই দেখা।
নেই রং নেই তুলি সাদা ক্যানভাসে
তবুও ছবি আঁকা।।
তুমি: একা রাত বাঁকা চাঁদ দিয়ে যায় জোছনা
এই ধরো হাত, এখন অনেক রাত –
তুমি আর আমি
কোথাও যাব না।
আমি: দুঃখ গুলো
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮৫ বার দেখা
| ১০৮ শব্দ ১টি ছবি
আমাদের যেতে যেতে শেষ হলো পথ
শেষ হলো নিয়মের কুশল বিনিময়,
টুকরো কিছু অযাচিত কথা।
যে কথাটি বলার জন্যে এই পথ চলা,
যে কথাটি আজও হয়নি শোনা আমাদের,
ধর্মের নিয়ম ভেঙে পাশাপাশি বন্ধনের সুতোয় বাঁধা
দুজনের ভবঘুরে মন
অজান্তেই পৃথিবীর দেওয়াল জুড়ে স্বপ্নের নাকছাবি আঁকা।
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫২ বার দেখা
| ২২৮ শব্দ ১টি ছবি
এই শহরের কোথাও তুমি নেই —
নিখোঁজ বিজ্ঞাপনে ছেয়ে গেছে পুরো শহর।
এই সব ভীষণ একা থাকার দিনে
রৌদ্রুময়দুপুরে খুব বেশি অনুভব করি
পাশাপাশি এক হাত || মায়ায় ভরা দীঘল চোখ।
নিঝুম দুপুরের বিষন্ন ক্ষণে ইলেকট্রিসিটি চলে গেলে
হাত পাখায় না হোক একটু শীতল বাতাস দিবে।
এমন কেউ কাছে
এই যে শুনেন —
আপনাকে কিছু বলার ছিলো !
এই যে আপনার অমন নেশাতুর চোখ
রাজ্যের আফিম মাখা – তাকালেই মাতাল হয়ে যাই !
দ্বিধাদন্ড ভুলে প্রেমে পড়ে যাই ।
এই যে পাহাড় চূড়া জোড়া ঠোঁট
সীমান্ত ছুঁয়ে রঙিন গোধূলি বেলা – সন্ধ্যা নামে রোজ
বেলা ডুবে যায় পশ্চিম দিগন্তে
রক্ত আভা লালে
সফেদ গোধূলি বেলা রঙিন সাজে
প্রিয়ার দুটি গালে ।
পাখি ফিরে নীড়ে দিনের ব্যস্ততা
এক নিমিষে ভুলে
কেউ থাকে পথ চেয়ে নীরব সাঁঝে
নিবিড় আঁখি জলে ।
কেউ আসে ঘরে কেউ থাকে দূরে
অচিন কেউ হয়ে
কেউ বাজায় বাঁশি বুকের ভিতর
আগুন লাগা
তিন দিন হলো চুলা জ্বলে না রহিমা বানুর।
ঘরে এক মুঠো চাল নেই। দুই মেয়ে আর এক ছেলে ক্ষুধার জ্বালায় কাঁদছে।
মহামারি করোনা ভাইরাস এর জন্য সরকার সব কিছু লক ডাউন করছে। মানুষের বাসায় কাজ করে চলতো সংসার। এখন সেটাও বন্ধ।
এর ভিতর কোথা থেকে শুনছে
অপেক্ষায় থেকে যে দুটি আঁখি
সতত ঝরায় অশ্রু জল
সেও জানে দিনের পর রাত আসে,রাতের পর দিন ।
যে চলে যায় সে চলেই যায় সব রেখে
যে ফিরে আসে সে কোনো বাঁধাকেই উপেক্ষা করে না।
তুমিও ঠিকই ফিরে আসবে একদিন
সেদিন এই চোখের হয়ে যাবে চির