■ তিনের অধিক ট্যাগ অনুমোদিত নয় ■ ট্যাগ: ইতিহাস => যেসব নামে বিভাগ আছে সেসব নাম দিয়ে ট্যাগ তৈরী অনুমোদিত নয় ■ ট্যাগ: ব্যক্তিত => যেসব নামে বিভাগ আছে সেসব নাম দিয়ে ট্যাগ তৈরী অনুমোদিত নয়
ইসলামবিদ্বেষীরা ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করতে গিয়ে বলে থাকেন যে, “কোর’আন আল্লাহর রচনা নয়, আল্লাহ বলে কেউ নেই। এটি মোহাম্মদ (সা) রচনা। তিনি একজন সাংঘাতিক চতুর ও প্রতিভাবান লোক ছিলেন। তিনি নিজে এটি লিখে আল্লাহর কেতাব বলে প্রচার করেছেন যেন
মহাভারত ও মৎস্যপুরাণে বৈবস্বত মনু নামে একজন মহর্ষীর উল্লেখ রয়েছে। বাংলা মনুষ্য শব্দটির উৎপত্তি এই মনু শব্দ থেকেই। কেন তা বলছি। বিষ্ণুর দশজন অবতারের মধ্যে মৎস্য অবতার অন্যতম। তিনি মলায়চলের একদেশে গিয়ে বিপুল তপস্যা করেন।
বহু বর্ষ অতীত হলে ব্রহ্মা তাঁর তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে
একটি হাদীস শেষের অংশ থেকে শুরু করি। রসুলাল্লাহ (সা) বলেছেন, যারা এই ঐক্যবন্ধনী থেকে এক বিঘত পরিমাণও দূরে সরে যাবে, তাদের গলদেশ থেকে ইসলামের বন্ধন খুলে যাবে যদি না সে তওবা করে ফিরে আসে। আর যে জাহেলিয়াতের কোনো কিছুর দিকে আহ্বান করে সে জাহান্নামের
দেহ-আত্মার সমষ্টি মানুষ। তাই নিছক দৈহিক চাহিদা পূরণ করা গেল মানেই জীবন সুন্দর ও সার্থক হয়ে গেল এমনটা ভাবলে হিসাবে ভুল হবে। আত্মাকে বাইরে রেখে জীবনের সমীকরণ মিলবে না।
গৌতম বুদ্ধ বলেছিলেন- পিপাসার সমান কোনো নদী নেই। আসলে দৈহিক চাহিদার কোনো শেষ নেই। দেহকে যত
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৬৬ বার দেখা
| ৪০৬ শব্দ
পবিত্র কোর’আনে আল্লাহর বাণীকে, সত্যকে গোপন (conceal) করার ক্ষেত্রে আল্লাহ ব্যবহার করেছেন ‘তাক্তুমু, ইয়াকতুমুনা’ এই শব্দগুচ্ছ। আর ধর্মের কাজ করে মানুষের কাছ থেকে তার বিনিময়ে তুচ্ছ পার্থিব মূল্য, বৈষয়িক স্বার্থ small price, a gain) হাসিল করার ক্ষেত্রে আল্লাহ ব্যবহার করেছেন ‘সামানান কালিলান’। এই শব্দ
মানুষ সৃষ্টিগতভাবেই স্বাধীন, গতিশীল ও সৃষ্টিশীল জীব। পরিবর্তন তার স্বভাবজাত ধর্ম। সে স্থবির, অচল, অসার হয়ে বসে থাকতে পারে না। সে চিন্তা করবে, মতামত দিবে, যুক্তি উত্থাপন করবে, যুক্তি খণ্ডণ করবে, পর্যবেক্ষণ করবে, ভুল সংশোধন করবে, সিদ্ধান্ত নিবে। এই সিদ্ধান্তের উপর আবার জোর চলবে
পুরাতন ব্যবস্থা ভেংগে পরবে আর নতুন ব্যবস্থার জন্ম হবে ? আবার সেই হাজার বছরে সভ্যতা নতুন রুপ নিয়ে প্রতিভাবিত হবে? যে প্রকার বর্ষা ঋতুর পূর্বে মেঘে আচ্ছন্ন আকাশ ময়লা দেখায় আর ধুলায় ঢাকা মাটি ময়লা দেখায় সেই প্রকার স্থিতি আজ।
আর বৃষ্টির পড়ে আকাশ
ইদানীং দেখা যাচ্ছে ধর্ষক, লম্পট, পায়ুকামী কোনো মোল্ল অপকর্মে লিপ্ত হলে তাদেরকে বলা হচ্ছে তারা আলেম নয়। তারা আলেম বেশে মসজিদ মাদ্রাসায় প্রবেশ করে অপকর্ম করে ইসলামের বদনাম করছে। অথচ কিছুদিন আগেও বলা হতো, আলেমদের অপরাধ গোপন করতে। এগুলো ফেসবুকে প্রকাশ না করতে। এ
বাঙালি সুস্থ চিন্তা ভুলে যাচ্ছে। সব সময় খোঁজে আছে খারাপ কিছুর। এরা পদ্মাসেতুতে মাথা লাগে এইটাতে বিশ্বাস করেছে। ছেলেধরা সন্দেহ করে মানুষকে সাপের মতো পিটিয়ে মেরেছে। আহত করেছে অনেককে। কিন্তু প্রকৃত ছেলেধরার সাথে একটি ঘটনারও সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। তবে এই যে এতগুলো মানুষের প্রাণ
গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে গত কাল সারাদেশে ২৭টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে। চলতি বছরে গণপিটুনিতে মারা গেছে ৪৩ জন। গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়নি এমন ঘটনা হয়ত আরও অনেক।
মানুষ নিজের বাচ্চা নিয়ে বাইরে বের হতেও ভায় পাচ্ছে কারণ বাচ্চাটা যদি কান্নাকাটি শুরু করে তাহলেই বিপদ। অতি উৎসাহী
যখন টাইটানিক ডুবছিল তখন কাছাকাছি তিনটে জাহাজ ছিল। একটির নাম ছিল “স্যাম্পসন”। মাত্র সাত মাইল দুরে ছিল সেই জাহাজ। ওরা দেখতে পেয়েছিল টাইটানিকের বিপদ সংকেত, কিন্তু বেআইনি সীল মাছ ধরছিল তারা। পাছে ধরা পড়ে যায় তাই তারা উল্টোদিকে জাহাজের মুখ ঘুরিয়ে বহুদুরে চলে যায়।
বর্ণ প্রথা বলে ধর্মগ্রন্থ সমূহে কোন শব্দ বা টার্ম নেই। তবে কেন সেটাকে আমি স্বীকার করবো ?
উচ্চ বর্ণ ও নিন্ম বর্ণ নিয়ে পৌত্তলিক ধর্মে যে ভেদাভেদ রয়েছে আমি সেটাকে স্বার্থবাদী গোষ্ঠীর মনগড়া কেচ্ছা ছাড়া কিছুই বলে মনে করি না।
বর্ণ প্রথা বলে ধর্মগ্রন্থ সমূহে কোন
মানুষকে মারতে নয়, মানুষকে বাঁচাতে ধর্ম এসেছে। বিভেদ নয়, ঐক্য সৃষ্টি করতে ধর্ম এসেছে। ঘৃণা নয়, ভালোবাসা শেখাতে ধর্ম এসেছে। যুক্তিহীন কুসংস্কার ছড়াতে নয়, এগুলি দূর করে সত্য প্রতিষ্ঠা করতে ধর্ম এসেছে। আজ আমরা কোন ধর্মকে আকড়ে ধরে আছি অবশ্যই ভাবতে হবে।
এ বিষয়টি বুঝতে পণ্ডিত হবার দরকার নেই যে, রাষ্ট্র অরাজক হলে অশান্তি পোহাতে হয় জনগণকে। তাই সবার আগে রাষ্ট্রকে ন্যায়ের দণ্ড ধারণ করতে হয়, তবেই জনগণ শান্তিপূর্ণ সমাজ পায়। কোনো আদর্শ যদি এমন হয় যে, তাতে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রপরিচালক নিয়ে কোনো বক্তব্য নেই, তাহলে