*** কোভিড ভ্যাক্সিন
গতকাল কোভিড ভেক্সিন নিতে গেলাম। আমি একটা ইভেন্টস এর সাথে মাঝে মাঝে কাজ করি। ইভেন্টস এর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য ফ্রী ভ্যাক্সিন প্লাস চার ঘন্টার পেমেন্ট দেয়া হবে। যাই হোক গেলাম ভ্যাক্সিন নিতে। প্রথমে আমাদের বিশাল এক হলরুমে অনেকটা অডিটোরিয়ামের মতো
”চারিদিকে দেখো চাহি হৃদয় প্রসারীক্ষুদ্র দুঃখ সব তুচ্ছ মানি।
জবে গেলে প্রায় মালা নামের নেপালি মেয়েটার সাথে দেখা হয়। মালা এখানে ক্লিনিং এর কাজ করে। আমাজনে প্রচুর নেপালি মানুষজন কাজ করে। ক্লিনিং থেকে শুরু করে আইটি তে সব জায়গায় ওরা
ইতিহাস খুন করে চলে গেলো ইথাকার ঘোড়া
আমার ছন দেয়া ঘরে কেউ নেই বৃত্তান্ত ছাড়া
তোমারে যে বলেছি আমি
ছেড়ে আসো পৃথিবীর বোরাক
যে আমারে ছেড়ে দেয়
আবার ধরে পেঁচায় ইত্যাকার বেলায়
ছেঁড়া চট – মাদুরের কোনায়
লেগে আছে প্রসূনের জ্বর
আমার শুধুই বিষাদ –
জানি বেহেশত ঢুকে গেছে দক্ষিণে
আর হে রব তুমি ডাকছো আমাকে
বলছো আশিক ঘুমায় না, মাশুক ঘুমায় না
তুমি কেন ঘুমাও !!
হে আমার প্রতিপালক
একদিন মেঘস্বরে যে প্রেমিক ডেকেছিলো
তুমি বলেছিলে সেও ঘুমায় না –
আজ সে ঘুমে অধোবদন
আমি ডাকছি তাকে কুম কুম লাইয়ালামুনা
হে
এভাবে ভয়াবহ ভাবে ধর্ষন বাড়ছে কেন?
সম্ভাব্য কারণগুলি হতে পারে এরকম
১। আশে পাশে অসংখ্য রেপ ঘটছে, সব নজরে আসে না,মেয়েরাও কাউকে কিছু জানায় না, এভাবে নিরবে নিভৃতে যখন ঘটনা ঘটছে তখন রেপিস্ট ভাবছে এটাও কারো নজরে আসবে না।
২। রেপিস্টের জন্য এটাই প্রথম ঘটনা নয়।এরকম
সমাজ|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৩৯ বার দেখা
| ৩১৮ শব্দ
গত বছর কবি দেলোয়ার হোসেন মঞ্জুর মৃত্যুর পর পর কবি মুনীরা চৌধুরী মারা গেলেন। যদিও মৃত্যুর কারণ রহস্যাবৃত তবু কবির মৃত্যু কাম্য না। ভালোবাসা অধরা। ছাই হয়ে যাবার পরেও জ্বলতে থাকে। বেদনাবোধে আক্রান্ত হয়েছিলাম। কোথা থেকে যেনো এক সুক্ষ্ণ ব্যথা
১ বন্ডাই জংশনে আমার খুব একটা কাজ পড়ে না। মাঝে মাঝে সেখানে যখন লোক থাকে না বা কেউ সিক কল দেয় তখন হাতের পাঁচ হিসেবে সম্ভবত আমার ডাক পড়ে। ভোর ৫ টা বাজে এক শিফট শেষ করে ঘরে ফেরার সময়
আজ কাজ করছিলাম বন্ডাই জাংশনে।
এক ভদ্রলোক নানাভাবে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছিলেন। কাজ শেষে ম্যাকডোনাল্ডসে খেতে বসলাম। ভদ্রলোককে দেখলাম পিছু পিছু এসে সামনে বসলেন। এবার ভদ্রলোকের দিকে ভালো করে তাকালাম। লম্বা চওড়া ভদ্রলোক। দাড়ি টাড়ি সহ ভদ্রলোক বেশ দেখার মতো। কিন্তু তার জ্যাকেটের কোনাটা
ভাষা সবসময় সহজবোধ্যতা দাবী করেছে। ব্রাত্য রাইসুরা সরবে প্রমিত ভাষাকে অস্বীকার করে একদমই মুখের ভাষাকে সাহিত্যের ভাষা / বই এর ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন এবং চেষ্টা করে যাচ্ছেন। লিটল ম্যাগে অনেক প্রাবন্ধিকই এই মৌখিক ভাষার ব্যবহার করেছেন। ফেসবুকেও অনেকেই সেই
কোহকাফ-
=======
কি করে মরে গেলে কোহকাফ নগরে এসে ?
কি ছিলো মৃত্যুতে ? বিষের চাইতে অমৃত অথবা বেশী কিছু ?
কেন ঠোঁটের কাছে নিয়ে এলে রাত্রি ?
সোপেন হাওয়ারকে বলা ছিলো – জীবন এক নৌকো –
পার হবো নদী – সমুদ্র হলেও ক্ষতি নেই –
বুক জ্বলে যায় এই নগরীতে
পা ব্যথা নিয়ে ডক্টরের কাছে গেছি। এর আগেও আর একজনের কাছে গেছি। সেই মেয়ে ইয়াং ডক্টর। অভিজ্ঞতা বলে কথা। সে কিছুই বুঝতে পারছে না কি হলো। কিন্তু আজকের উনি বয়স্ক হলেও খুব মিষ্টি। আর খুব মুরুব্বী ভাব।
এখানের ডক্টর রুম থেকে এসে ডেকে নিয়ে যায়