তুমি সন্ধ্য্যারও মেঘ মালা
তুমি আমারও সাধেরও সাধনা।
মম অসীমও গগনও বিহারী
আমি আপনও মনেরও মাধুরী মিশায়ে –
তোমারে করেছি রচনা।
তুমি আমারী তুমি আমারী!! অপেক্ষাতেই নাকি প্রেমের সম্পর্ক বেশী গাঢ় হয়। সে প্রেম শাশ্বত, দেহজ কামনা বাসনার বাইরে, শুধু শারীরিক প্রেম নয়। যা ব্যক্তিমানুষের শারীরিক

ভিখেরী দুয়ারে খাড়া
ভিক্ষা দিয়া বিদায় কর –
ও আমার ঘরের মালিকরে
ক্ষুধায় ভিখেরী মরলে কলঙ্ক তোর। ( উকিল মুন্সি) জন্ম, মৃত্যু বিয়ে এই তিন অবধারিত সত্য। তবুও আমরা এগুলোকে অতিক্রম করতে চাই। ছোট ছোট সুখ দুঃখের সমষ্টিই জীবন। আশা আর হতাশার সংমিশ্রণই জীবনের সব আবেদন।

“প্রেম প্রেয়সী খুব রূপসী দিলে তালা মনের ঘরে
কেমন করে খুব আঁধারে
মনের ঘরে এই আমারে
রূপ সুহাসী প্রেম পিয়াসী নিলে তুমি আপন করে।”
প্রেম প্রকৃতির মাঝে আত্মভাবের বিস্তার এবং একই সাথে প্রকৃতির উপাদান সান্নিধ্যে অন্তর ভাবনার এক রোমান্টিক উন্মোচন এক

”নিত্য তোমাকে চিত্ত ভরিয়া স্মরণ করি
বিশ্ব বিহীন বিজনে বসিয়া বরণ করি –
তুমি আছো মোর হৃদয় মন হরণ করি।” তোমার হৃদয়ের সৌন্দর্যে আকৃষ্ট হয়ে মনের বিস্তৃত আঙ্গিনা পেরিয়ে ভালবাসার স্রোতে বিবর্তনের ধারায় বিবর্তিত হয়ে তরী ভিড়িয়েছি তোমার কুলে। শূন্য তরী ভরিয়ে

মন আজ ‘বিয়োগান্ত’ বেদনায় মলিন।
হারিয়েছে ছন্দ, হারিয়ে সুর, তাল লয়
হারিয়েছে হৃদয়ের যত ভাব ভালবাসা
হারিয়েছে সুখ স্বপ্ন, হারিয়েছে আশা।
আজ কোন সুসংবাদ নেই
আছে দুঃসংবাদ।
প্রেম কিছুটা মধুর, কিছুটা বেদনা বিধুর।
কিছুটা কাল্পনিক, কিছুটা বাস্তব।
কিছুটা হতাশার, কিছুটা আশার।

প্রেম আপন গভীরতায় নিজের মধ্যে একটি মোহাবেশ রচনা করে। সেই মোহের দ্বারা যাকে ভালোবাসি আমরা তাকে নিজের মনে মনে মনোমত গঠন করি। যে সৌন্দর্য তার নেই, সে সৌন্দর্য তাতে আরোপ করি। যে গুণ তার নেই, সে গুণ তার কল্পনা করি। সে তো বিধাতার সৃষ্ট

তোমায় খুঁজি রাতের নিঃসীম আকাশের অজস্র তারার ভিড়ে,
নিঝুম রাতের শেষ প্রহরে নিঃশব্দ নিরবতায় ।
বৃষ্টির নির্ঝর মূর্ছনায় ভালোলাগার আবেশে –
দিশেহারা মন যখন আকুল হয় ভালবাসার ছন্দে।
ঘাসের ডগায় ভোরের স্নিগ্ধ শিশির বিন্দুর পবিত্রতায়
কোমল হাতে ছুঁয়ে যাওয়া সোনালী রবির

আমরা নিজেদের মানুষ বলে গর্ববোধ করি। কিন্তু কোন কারণে নিজেদের মানুষ বলে দাবী করি ? মানুষ বলতে কেবল দুই হাত, দুই পা, দুই চোখ, নাক, মুখ আছে বলেই কোন প্রাণী মানুষ নয়। মানুষ হল তার স্বভাব, তার আচরন, তার কর্ম, সব কিছুর সমষ্টি। আর

বন্ধুর সংজ্ঞা দিতে গিয়ে জর্জ হার্ভার্ট বলেছেন, ‘একজন বন্ধু হলো সর্বোৎকৃষ্ট আয়না।’ তার মানে, এই আয়নাতে প্রতিমুহূর্তে সে নিজেকে দেখবে। শুধু বাহ্যিক অবয়বকে নয়, ভেতরটাকেও। বন্ধুত্বটা হওয়া চাই হাত আর চোখের সম্পর্কের মতো। হাতে ব্যথা লাগলে চোখে জল আসে। আর চোখে যদি জল ঝরে,

মানুষের আমিত্ববোধ যত আদিম ও প্রবল তত আর কিছুই নয়। আমি সুখী, আমি দুঃখী, আমি দেখতেছি, আমি শুনতেছি, আমি বেঁচে আছি, আমি মরব ইত্যাদি হাজার হাজার রূপে আমি আমাকে উপলব্ধি করতেছি। কিন্তু যথার্থ “আমি”- এই রক্ত-মাংস, অস্থি, মেদ-মজ্জা-গঠিত দেহটাই কি “আমি” ? তাই যদি

প্রবাসের শূন্যতায় “মন আজ ‘বিয়োগান্ত’ বেদনায় মলিন।
হারিয়েছে ছন্দ, হারিয়ে সুর, তাল লয়
হারিয়েছে হৃদয়ের যত ভাব ভালবাসা
হারিয়েছে সুখ স্বপ্ন, হারিয়েছে আশা।
আজ কোন সুসংবাদ নেই
আছে দুঃসংবাদ।
প্রেম কিছুটা মধুর, কিছুটা বেদনা বিধুর।
কিছুটা কাল্পনিক, কিছুটা বাস্তব।
কিছুটা হতাশার, কিছুটা আশার।
এগুলো নিয়েই তো জীবন।” সেদিন আকাশে

মানুষের যতগুলো অনুভূতি আছে তার মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতি হচ্ছে ভালবাসা । আর এই পৃথিবীতে যা কিছুকে ভালবাসা সম্ভব তার মধ্যে সবচেয়ে তীব্র ভালোবাসাটুকু হওয়া উচিত মাতৃভূমির জন্য । যে মাতৃভূমিকে ভালবাসতে পারে না কোন কিছুকেই তার পক্ষে ভালবাসা সম্ভব না

জয়বাংলা শ্লোগান, গলায় নৌকার ব্যাজ লাগিয়ে কেন্দ্র দখল করে ধানের শীষে সিল মারা, আমার দেশ পত্রিকার বির্তকিত ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের উপর আদালত চত্বরে হামলা, রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের উপর একই মালিকের তিনটি গাড়ির বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থী হত্যা, কোমলমতি আন্দোলনরত

চির সৌন্দর্যের কবি জন কিটস বলেছেন:
‘Anything of beauty is always fun:
Its beauty increases;
This is never lost in void ‘ যে সৌন্দর্য ভাল না বাসে, হয় তার রুচিতে সমস্যা আছে কিংবা হয়তো জীবনে সে কখনো সৌন্দর্য দেখেনি। সৌন্দর্যের প্রতি ভাল লাগা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। একজন মানুষের