Whenever you’re trying to produce ideas for the essay you will be submitting to a school or University this week, what you can do is to go through the entire semester and come up with at least one essay the following day This gives
অপ্রস্তুত বিকেলের বুক চেপে
আলো সব নিভে গেছে আকাশের কার্ণিশে,
চিমনি তুলে যে দোকানী ফোঁকে-
নাক চোখমুখে তার মুক্তো ঘাম,
বাতাস এখানে একান্ত ব্যাক্তিগত।
পথ ধরে হেটে যেতে সোডিয়াম লাইট যেন
অতীতের পাতা ঘেটে বের করে আনা
খুচরো প্রেম,
আরো কিছু পাওয়া না পাওয়ার টমেটো ক্যাচাপ।
বেশ কিছু
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৮৭ বার দেখা
| ৭৪ শব্দ ১টি ছবি
আর এককাপ চা খাবেন?
-খাবো, টঙ এর চা প্রিয় যে !
এই নিন
সন্ধে হল বলে
-আচ্ছা আদুরে বাতাস আছে সেখানে ?
সন্ধে হল বলে, আসবে হয়ত,
-আলোর ফাঁকিবাজি !
আছে ওখানে?
-হুম বিদ্যুৎ নেই,
কেরোসিনের কুপি
আলো ছায়ার নাচ পেতে পারেন
-বাতাস দোলাবে খুচরো চুল ?
অন্ধকারে কিভাবে বুঝব
শিথিল করবী বাধা চুল
কাজল গহনে দূর দিশা চোখ,
রক্তজ ঠোঁট
মুগ্ধ মলাটে বাধা নাম মহুয়া
এটুকুই মনে পড়ে।
যেখানে যা ছিল
অধিকাংশই নেই,
মহাকাল রাখালের বেশে
তাড়িয়ে নিয়ে গেছে পলকে পলকে,
বদলে গেছে সব
অল্প যা অবশিষ্ট
তাকে মোহ বলা যায়,
দিগভ্রান্ত প্রাক্তন প্রেমিকের মোহ।
প্রত্যেকেরই নিজস্ব ইতিহাস থাকে, আমারো আছে, মাঝে মাঝে আমি ইতিহাসের ছাত্র হয়ে যাই, একদম সর্বোচ্চ নাম্বার পাওয়া ছাত্র, যার মাথার পুরোটাতেই গিজগিজ করছে ইতিহাস, আজ তেমিন একটা দিন, ঘুরেফিরে হারানো বন্ধু, পরিচিতজন, আত্মীয়, হারিয়ে যাওয়া প্রেমিকারা মাথায় গিজগিজ করছে।
অতীত ফুরিয়ে যায় না
একটা বিয়ে বাড়ির
মাইকের শব্দে হুড়মুড়িয়ে ঘুম থেকে উঠলাম, একটা রিকশায় লাগানো মাইক থেকে ভেসে আসছে “একটি নিখোঁজ সংবাদ”
আজ একটা শুভদিন,অনেক কষ্টে আজ একটা টিওশানি পেয়েছি। এমন একটা দিনে হারিয়ে যাবার কাব্য শুনতে মোটেও ভাল লাগছে না, তাই শরীরটাকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেলাম বাথরুমে, অন্য কিছু
আমার ছবি তুলতে ভাল লাগে, অবশ্য ভাললাগার ক্ষেত্রে ছবি তোলার অবস্থান প্রায় শেষের দিকে। কোন নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে আটকে থাকতে আমার মোটেও ভাল লাগেনা তাই ছবি তোলার ক্ষেত্রেও তেমন। ব্লগে এলোমেলো করে ছবি দিলে আসলে অনেকের বুঝতে সমস্যা হবে তাই এক একটা বিষয়ের আলাদা
ট্রিপটা নিয়ে অনেকদিন ধরেই জল্পনা-কল্পনা হচ্ছিল, যাবো কি যাবো না সে দোলায় দুলতে দুলতে ঢাকা থেকে আমরা নয়জন বের হয়ে গেলাম ক্যাম্পিং এর উদ্দেশ্যে, বারোজন যাবার কথা থাকলেও অনাকাঙ্খিত কারনে তিনজন আমাদের সাথে আসতে পারেনি। রাতের বাসে ঘুমঘুম আরামেই পৌছে গেছি চট্টগ্রাম, ঠিক ভোরে
বেশিরভাগ সময়ই
আমি ব্যক্তিগত কল্পলোকের ঝুল দোলনায় দুলতে থাকি,
রুদ্রচিত্তে একটা জীবন যেখানে বসে পার করে দেয়া যায় অনায়াসে।
কয়েক শতাব্দী পেরিয়ে গেছে
স্বনির্বাসিত কল্পলোকে আমি এখনো নবাগত।
অন্যদিকে মর্ত্যলোকে আমি বেজায় সংসারী,
জীবন নাটকের প্রধান চরিত্রগুলো আমার দখলে-
একাধারে সন্তান, প্রেমিক, স্বামী, পিতা সবকটি চরিত্রে সমান দক্ষতায় অভিনয় করে
জরায়ু হতে ছিটকে পড়া
ভিন্ন ভিন্ন মানুষগুলো এ শহরে
দল বেধে ছুটতে থাকে শৃঙ্খলিত হাতকড়ার চাবির খোঁজে।
যোজন যোজন দুরের প্রকৃতিপথ ছাড়িয়ে
কিছু মানুষ বসতি জমায় ব্যস্ত শহুরে আত্মায়।
যদিও কোন পথে সূর্য অস্তনমিত হয় তার খবর কেউ রাখেনা,
তবুও এ শহরেও