আজ রবিবার। আজকের দিনটা মোটামুটি ভালো কাটল। সকাল সকাল পাখির ডাকের মধ্যেই কেমন কেমন “বিবাহিত বিবাহিত শব্দ ভেসে উঠছিল। কাজ সেরে ভগবানের নাম শুনলাম। খুব ফ্রেস লাগছিল। আজকে রবিবার। রোমান্টিক ওয়েদার। বর আলাদা রুমে। বিবাহিত প্রেম সংসারের রসে মাতা

নীরার সবদিন টাই শ্বশুড়বাড়িতে জেলবন্দী জীবন। এইদিন অত্যাচারের মাত্রা বেশী ছিল। সকাল থেকে খেতে ইচ্ছে করছিল না। বর রীতিমতো লোকদেখানো র জন্য রান্না করে আর নিজের ইচ্ছেমতো চলাফেরা করে, বৌ কে পদে পদে ছোট করানো হল তাঁর কাজ। সংসার সুখের

দুচোখে সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখা
এক বলিষ্ঠ উজ্জ্বল তরুন!
ব্যাথাগুলো লম্বা বাঁশের মতো তরতর
করে বেড়ে ওঠে-
কৃষকের ধানের ক্ষেত বেয়ে চোখের জল ভেসে যায়- হাওয়াতে জোর গলার চিৎকার- কাকের চুপথাকা- সম্মতি-
রেসকোর্সে ৭ই মার্চের অগ্নিঝরা ভাষন
বাঙালী কখনো বাঙালীদের বুকে র পাথর সরায় না- বুলেটে খানখান

একটা কথা আছে বাংলায় আছে কি বলুন তো! পাপ তাঁর বাপকেও ছাড়ে না! আমি নিজে অসুস্থ, জ্বর ! বরের ও অপারেশন এইমাত্র দেখে টেখে এলাম ! আমার জীবনের বাস্তব কথা শেয়ার করছি– আমি যখন বিয়ে করি তখন আর একটি স্থানীয় মেয়ে ও বাংলাদেশী

নীরা পর্ব/ রিয়েল কাহিনী
আমি চাই সবাই কমেন্ট করবেন। নীরা একজন নির্যাতিতা। নীরা র জন্ম হয়েছিল এক নামী হাসপাতালে/ চারিদিকে বসন্তের আনাগোনা / দোলের রঙিন প্রজাপতিরা উড়ছে / ঠিক তখন ই নীরা মায়ের কোল জুড়ে জন্ম নিয়েছিল/ নীরা” নামটি তাঁর জ্যাঠু র রাখা। তাঁর

Feeling kalponik খুব কষ্ট পেলাম !
প্রত্যেকবার ভাঙা আয়নার সামনে দাঁড়াতে ভালো লাগছে না !
ভালো লাগছে না “ ভালোবাসার ভিখারী। ”হতে!
তুমি জিগ্যেস করেছিলে মুচকি হেসে কবিতা লিখি কেন?
আমি তোমার এলোমেলো চোখগুলোকে আমার চোখে র স্পর্শে স্থির করে বললাম “শান্তি পাই” এবার ঝড় উঠবেই
বিতর্ক

শোনো আজ তোমার প্রেমে পড়লাম
না আমি প্রেমিকা নই আ্যকচুয়ালি আমি একজন বিবাহিত মহিলা”
তুমি ভালোবাস জানি
তোমার চোখের লাল আভা গুলি আমার হৃদয়ে জমা হচ্ছিল
শরীর ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছিল
হা ত পা গুলো কেমন একটা অদ্ভুত ভাবে নাড়াচাড়া করছিল গাছপালা প্রকৃতি চেয়ার টেবিল সব যেন

পায়ে হেঁটে হেঁটে নদী পার হতে যাব
এমন সময় কপলাকুণ্ডলার ” হাত পা চোখ মুখ জলের উপরে
ভাসতে দেখা যাচ্ছে
ডুবছে ভাসছে
সে বেঁচে নেই
শুধু ই পুতুলে” র ওঠানামা—
এটাই রাজনীতি” নামক মাটির মূর্তি! নদীর ঢেউ
ভেসে যাওয়া পাতা
স্বচ্ছ জল
ঢেউয়ে র দোলাতে দুলতে থাকা নৌকা

উৎসর্গ—অজানা শ্রোতা জান! কতদিন হল কবিতা লিখি না
তোমাকে দেখলে কবিতা লিখতে আর ইচ্ছে করে না
প্রকৃতি তুমি
সাগর তুমি
নদী তুমি
বিদ্যুতের ঝলকানি ও তুমি!
না সেটা বলছি না যে আমার কবিত্ব শেষ

আধুনিক জীবন যাপনে “প্রেম” শব্দটা প্রায়শই শোনা যায় – গ্রামেগঞ্জে শহরে সব জায়গায় প্রেম ভালোবাসা উপচে ঝোপে ঝাড়ে মেট্রো ,ট্রেনে কাপলদের দেখলেই বোঝা যায় \–ঠিক কতটা পরিমান প্রেম উথলে উথলে পড়ছে? বিয়ের আগে কতকিছু সোনা মোনা ডার্লিং

আজ দিনটা আগষ্ট ১৭ শনিবার
দেখতে পাচ্ছো দিনটি সূর্যকে ছিঁড়ে বেরিয়ে আসছে আমাদের দিকে
জানিনা তোমাকে দেখলে আমার কিরকম কিরকম লাগে
এক বলতে গিয়ে আর এক বলে ফেলি
নার্ভাস লাগে
জানি এটা প্রেম নয়
আকাশবানী র সংবাদ প্রচার নয়
কোন বাঁধানো রক্ষনশীল সম্পর্ক ও নয়
একটু ভালোভাবে

জীবনানন্দ দাশ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
সাইকেল কিনেছে
অনেক যত্ন করে কবিতার চাকা”
ঘোরাবে
বছর বছর বৌ আত্মীয়দের অবহেলা সহ্য করে ও জেদ নিয়ে বসে আছেন
বাজারে কবিতার আধুনিক বড় চাকা চাই
তিনি রাত দিন এক করে ঘোরালে ন ই
তাও মনে শান্তি নেই
শনিবারের চিঠি” পিছনে তাড়া করছে সাইকেল এখন

স্বাধীনতা ঠিক কি?
ষোল বছরে মেয়ের বিয়ে উনিশে বাচ্চার মা
বই খাতা র পরিবর্তে বাসি কাজ
ভিজে কাপড়
নিয়মের রংবেরঙের মেট্রো
রুট ধরে চলা ফেরা করে
জীবনের চারপাশ
মেনে নেওয়া শুধু মেনে নেওয়া
সংসারে অশান্তি! বাচ্চা নাও ঠিক হয়ে যাবে

শুভ সকাল”
না এটা বলা সবার অভ্যাস
কেউ কিন্তু দেখছে সকালটা চা কফি খেতে খেতে চল্লিশ পেরিয়ে যাচ্ছে
হাতে বাজারের ব্যাগ আর কয়েকটা গার্ল ফ্রেন্ড দের কমপ্লিম্যান্ট মাজেসাঝে একটু শিহরিত ছোঁয়া আর তা ভেবেভেবেই
রাতের হস্ত মৈথুন না একেবারেই না
এডুকেটেড শিক্ষিত দের আবার যৌনতা পায় নাকি
হ্যাঁ কি না
বোঝা গেল

বৃষ্টি বুট, সৌখিন পাঞ্জাবী, শাড়ি, লাল সার্ট পরে আসছে—
জাস্ট তোমার সংগেই আলিঙ্গনে আবদ্ধ হতে
না—
তুমি হয়তো মুচকি হেসে কথা বলতে পারো আবার নাও বলতে পারো
কিন্তু তোমার হম” না”— কেমন চোখের ভরসা পেতেই আসছে— পান্তা ভাতে বিরিয়ানি র গন্ধ পেতে হয়তো মরিয়া–
তবু সে