অনেক দিন হলো কিছু লিখি না যূথিকা!
আজ ভোর থেকে তোমাকে ভীষণ রকম মনে পড়ছে!
কেমন আছো, কেমন যাচ্ছে দিনকাল, জানাবে তো?
জানো যূথিকা,
আজকাল ভীষণ ব্যস্ত সময় যাচ্ছে আমার!
শীত টাও বেশ জেঁকে বসতে শুরু করেছে শরীরে,
এখন সময় অসময়ে ই অসুখ হয় আমার যূথিকা!
তোমাকে
ধূসর রঙের দিন
সে দিনটি ছিল ধূসর রঙের, যূথিকা!
সূর্য তোমার বুকে মুখ লুকিয়ে রেখেছিল,
যখন তোমাকে আমি বললাম,বিদায়–যূথিকা!
বৃত্তের পরে বৃত্ত বসিয়ে প্রথম আলোই ভোরের পানপাত্রে যেই তুমি বিদায় চুমু দিয়েছিলে আমায়,
সেই থেকে বিবর্ণ ছায়া তাড়া করে অন্তরীক্ষে!
জানো যূথিকা,
একটি ঘটনা শুধু মাত্র একটি সম্ভাবনা;
নচেৎ ডাহা
তবুও আমি
স্মৃতি ঝরা অতীত ধূসর মেঘে অন্তহীন মনে হয়,
অনুভূতির কোনো রং থাকে না,!
লাল হলুদ কমলা সব রকম বা——-নীল রঙের
অতীতগুলো ঝরে পড়ে কুয়াশার মত !
এক পলক শুধু
ভাগ্য নির্ধারণ,
মাঝে মাঝে অস্পষ্ট আগুনের তরঙ্গায়িত তল
থেকে একটা মাথার খুলি বের হয়ে আসে,,,,,!
অগ্নি শিখার লেলিহানে ভাজা বাতাস,
আমি তখন গন্ধ পাই পোড়া মানুষের,!
অনেকেই জানে ইতি প্রহসন-অস্পষ্ট আগুন-
জ্বলে জ্বলে ছারকার করে ইতিবৃত্ত আয়োজন,!
বিল্মবিত বছরে রাত হয়ে যায় দিন,
শতাব্দী ধরে তৈরি হবে না ভাগ্য
একটি ল্যান্ডস্কেপ,
পরিত্যক্ত রোদের কিরণে আদ্রতা হারিয়েছে,
চোখের কোনো রং নেই; অন্ধকারে স্বচ্ছ দেখে!
একটি সুপ্ত মন,গোলাপের মত পুষ্প বৃন্তদল,
যার খুব গভীরে নিরন্তন প্রেমের শিকড় শুরু!
জানি যে,আমি তোমার সব এই সব দিন রাত্রে
কারণ আমি তোমার ভিতরে নিভৃত থাকি মিশে!
জং ধরা ডাক বাক্স,নেই ডাক পিয়ন-নষ্ট লেফাফা,
শীতের রাত্রে ডাহুক
কবিতা পাঠ–১
আজকের কবিতা–মুখোমুখি,
কবি–আমিনুল ইসলাম,।
প্রথমেই শ্রদ্ধেয় কবির কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি,যে ওনার কবিতাটি আমি আমার মত ব্যাখ্যা করার জন্য,,!কেন না কবির ভাবনার সাথে আমার ভাবনা নাও মিলতে পারে,,!প্রিয় কবি আমি একজন পাঠক, আর পাঠক হিসবে আমি আমার স্বল্প জ্ঞানে আলোচনার করার চেষ্টা করেছি যাতে করে