আজ আমি শান্ত।
থামিয়ে দিয়েছি আমার জীবনের সকল বসন্ত;
আজ আমার জীবন হয়েছে পুষ্প-শূন্য
শীত বৃক্ষের মতো।
দেখে যাও আমার জীবনের গোধূলি- বেলা
যেখানে আছে শুধু আলো- আঁধারের খেলা
ডুবছে যেন অন্ধকারে বানানো কঠিন ভেলা
কি ত্রুটি ছিলো আমার অচেনা সুরের মেলা।
হায় !! একেলা তিমিরের
নক্ষত্রপুঞ্জের মতো জলজ্বলে পতাকা উড়িয়ে আছো আমার সত্তায়।
মমতা নামের প্রুত প্রদেশের শ্যামলিমা তোমাকে নিবিড়
ঘিরে রয় সর্বদাই। কালো রাত পোহানোর পরের প্রহরে
শিউলি শৈশবে ‘পাখী সব করে রব’ ব’লে মদনমোহন
তর্কালঙ্কার কী ধীরোদাত্ত স্বরে প্রত্যহ দিতেন ডাক। তুমি আর
কবিতা|
০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৪০ বার দেখা
| ২৫৫ শব্দ ২টি ছবি
কোন ব্লগারের মনেই একটি জিজ্ঞাসা হয়তো ঘোরাফেরা করতে পারে, ব্লগের পোস্টগুলোতে কমেন্টস কম কেন। কিন্তু কথাটা আদৌ সত্য নয়, কেউ যদি প্রশ্ন করেন, কেন সত্য নয়। উত্তর হলো- কমেন্টস কম কিনা সেটা জানার জন্য খুব বেশী দূরে যাবার প্রয়োজন নেই।
বিবিধ|
০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৫৩ বার দেখা
| ৫১৯ শব্দ ২টি ছবি
স্পর্শ কর আমার আমূল স্তব্ধতাকে
অনুভবের দুঃসহ ভার
সর্বসত্তা জুড়ে আমার-
ঘুমের মত না- দেখা এক, কাঙ্খিতাকে দূর্বিপাকে
খুঁজে বেড়ায়।
কেউ কি জানে, কেউ কি দেখে
এই অবেলায়;
মেঘের মালা থেকে
খুলে গেছে নিবিড় পরম্পরা !!
রুদ্ধ ভাটিয়ালী
চরাচরে অবিশ্বাসের চড়া
বৈতরণীর পারে
কবিতা|
০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪২৪ বার দেখা
| ৬৯ শব্দ ২টি ছবি
লাভ অ্যান্ড ম্যারেজ, লাভ অ্যান্ড ম্যারেজ; দে গো টুগেদার, লাইক হর্স অ্যান্ড ক্যারেজ (They go together, like horse and carriage) হর্স অ্যান্ড ক্যারেজ। অর্থ্যাৎ প্রেম আর বিয়ে চলে ঘোড়া এবং গাড়ির মতোই। গানটি গেয়েছেন ফ্র্যান্ক সিনাট্টা।
সমসাময়িক সময়ে যেখানে কোনো কিছুই
সমাজ|
০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬০৪ বার দেখা
| ৭৮৬ শব্দ ২টি ছবি
বিরাট কৃষ্ণচূড়া গাছটি
বেড়ে উঠল অবলীলায় অবহেলায়-
প্রকৃতির ছত্রছায়ায়, আপন মনে
রাজপথের মাঝখানে।
অবৈধ তার জন্ম নেওয়া এবং বেড়ে ওঠা
সগর্বে ঘোষনা করলো রাজ কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু অবুঝ কৃষ্ণচূড়া বৃক্ষটি
এখনও বোঝে না বৈধতা বা অবৈধতার প্রশ্ন।
উপড়ে ফেলা হবে তাকে
এই কিছুক্ষণের মধ্যেই।
ক্লোরোফিলের কার্যক্রমে পত্রগুলো
সুব্রতা, তুই কি আসবি একটু, আমি যে একা পড়ে আছি বারে !!
ঝিমিয়ে পড়েছে শহর, বয় বেয়ারাদের গোছগাছ
শেষ হয়ে যাচ্ছে, এখনি বন্ধ করে এই অভিজাত বার,
চলে যাবে সবাই ঘরে যে যার।
ওই যে, ওর সাথে ফিরবো না আজ এই
কবিতা|
০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৫৫ বার দেখা
| ৩৭৪ শব্দ ২টি ছবি
কখনো সখনো মনে হয় জীবন থেকে পালিয়ে যাই।
পরের যে প্রশ্নটি আসে, কোথায় !!
অনেক কথা না বলা রয়ে যায়।
আজ মনে হয় আমারই না বলা কথার কিছু শব্দ খুঁজে পেলাম;
কেন জানিনা একটা ছায়া হয়ে হৃদয়ের কন্দরে
আমারই প্রিয় কবির
সেলিম আল দীন (১৮ই আগস্ট ১৯৪৯—১৪ই জানুয়ারি, ২০০৮)।
তৃতীয় মৃত্যু বার্ষিকীতে তাঁকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।
একজন প্রখ্যাত নাট্যকার। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের নাট্য আন্দোলনে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তিনি নাটকের আঙ্গিক ও ভাষা নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছেন। ব্যঙ্গ-বিদ্রূপাত্মক বা স্যাটায়ার-ধর্মী নাটকে
একটি দুপুর দীর্ঘ থাবার প্রতীক
উত্তরে আর দক্ষিণে গরমিল
একটি দুপুর সন্তাপে অস্থির
গ্রন্থিবিহীন অনুষ্টুপের মাত্রা।
সূর্যের কাছে নতজানু সাদা অভ্র
একাকী ঘুঘুর কন্ঠে মূর্ত বোধ
দিগন্ত জোড়া অবরোধ শাসনের
অভিযোগমালা তবুও দুর্নিরীক্ষ্য।
একটি দুপুর দুঃস্বপ্নের আততি
ঘুম- ভাঙ্গা রোদে ঝিম- ধরা
কবিতা|
০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৬৭ বার দেখা
| ৮৫ শব্দ ২টি ছবি
কেমন আছিস রেবতি
এখনও কি ঘুড়ে বেড়াস ভীষণ রোদে
তামাটে করতে শরীরের রং।
ভরা জোৎস্নার রাতে
আনমনা হয়ে ভাবিস কি
সুহাসের কথা।
কী ভরাট ছিলো সময়গুলো
শরীর জুড়ে ছিলো নিটোল আনন্দ
কালো রাতের আকাশ ভরে
থাকতো চাঁদে।
এখনও কি তুই আগের মতো
কবিতা|
০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫১৬ বার দেখা
| ১০৯ শব্দ ২টি ছবি