হীনমন্যতা একটি মারাত্মক রোগ।
এটিকে যদিও মানসিক রোগ বলে বিবেচনা করা হয়,কিন্তু ধীরে ধীরে এটি নিজের শারিরীক অসুস্থতার অন্যতম কারন হয়ে দাঁড়ায়।
আর এই থেকে মুক্তি অসম্ভব হয়ে পড়ে যদি না ব্যক্তি তার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে না পারে।
হীনমন্যতা শুরু হয়-
#অন্যের সাথে নিজের
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৪ বার দেখা
| ১৬৫ শব্দ ১টি ছবি
কবিতায় তোমার ব্যবচ্ছেদ হতে পারতো
শব্দ আর অক্ষর গুলোকে আমি চিরতরে নিষিদ্ধ করলাম।
পেন্সিল স্কেচ অথবা জলরঙে প্রকাশ পেতে পারত- তোমার বেহাল্লাপনা
তাবৎ তুলি আর পেন্সিল কাটার গুলো নি-স্পর্শ করে দিলাম
যদিও জেনে বুঝে তুমি ফিরে গেছো নস্টালজিক জলসা ঘরে
যে আসরে – ক্যু চক্ষের
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৭ বার দেখা
| ১৪৮ শব্দ ১টি ছবি
ইহা এক মহাজনি দোকান
যেনো তেনো মহাজনি না
এখানে
আদর্শের তাকিয়া কে
পাপোশ বানাইয়া যতো খুশি পদদলিত করা হোক না কেন-
মহাজন সর্বদাই শির উঁচু করিয়া
খাড়াইয়া খাড়াইয়া মুত্র ত্যাগের অধিকার রাখেন!
এবং কি অমৃত অমৃত জিকির তুলে
সেই মূত্র গিলে গিলে
যে কেউই হতে পারে হৃষ্টপুষ্ট!
চোখের লাজ খুলে
বিবেকের
জীবনে
অংকবাজি শিখিনি
কাউকে ভালবাসলে অন্তর থেকে ভালবেসেছি
ঘৃণা করলেও অন্তর থেকে
যদিও ঘৃণার মানুষ নাই আমার
কাউকে ভাল না বাসি, ঘৃণা করিনা।
করলেও তাকে জানিয়ে দিই!
সে জানুক কেউ তাকে ঘৃণা করে
ভালবাসি নিভৃতে
জানাই কম।
কাউকে শ্রদ্ধা করলে অন্তর থেকেই করি।
তেল মারিনা
খুশি করতে রঙ মাখি না!
খুব কম মানুষ
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০২ বার দেখা
| ৩১৬ শব্দ ১টি ছবি
নিজের পক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অথবা অধীক সমর্থন থাকলেই যে নিজের বা নিজ পক্ষের অবস্থান সঠিক তা কিন্তু ঠিক না;
কখনো কখনো সংখ্যালঘু বা একা পক্ষও বিজয়ী হতে পারে বা সঠিক হতে পারে।
পৃথিবীর ইতিহাসে বেশির ভাগ কালজয়ী বিজয়ী বীরেরা তাদের যুদ্ধ বা পথ
তলানিতে ঠেকে আছে জীবনের সমস্ত তপস্যা
কিছুই উত্তীর্ণ করেনি,
পরাজিত গ্লানি
আর
চরণ তলে নেতিয়ে থাকা জ্যান্ত শবদেহ!
ভালোবাসা ব্যতিরেকে
কিছুই ছিলোনা জীবনানন্দের দোকানে
লাল নীল ভালোবাসা
মুঠো মুঠো স্বপ্ন
স্তরে স্তরে সাজানো আশা প্রত্যাশা
কান্নার নন্দনে
অবিশ্রান্তির ধারা
চোখের কোণে পুঞ্জিভূত স্বপ্ন!
মৃত্যু এসে
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৬ বার দেখা
| ৬৯ শব্দ ১টি ছবি