মহুয়া বন মাতাল হাওয়ায় এলোমেলো দুলছে কেন
ঘনকালো মেঘগুলো সব এদিক ওদিক ছুটছে কেন
চিত্ত হরণ রিক্ত কারণ আমার প্রেমে করতে বারণ
অশ্রুতে ছলো ছলো নয়ন দু’টি টলোমলো হইছে কেন
কবুতর দুইটি থেকে থেকে ঠোটাঠোটি করছে কেন
বনহংস বনহংসী পাশাপাশি আনমনে উড়ছে কেন
কি কারণে কার স্মরণে তোমার নিটোল ননীর
সকলের মত আমিও চাই আমুল পরিবর্তন আসুক,
যেই পরিবর্তনে দূর্নীতির কমবে,
দেশের উন্নয়ন এর ধারা আরও গতিশীল হবে,
অর্থনৈতিক ভাবে দেশ হবে আরও সমৃদ্ধ,
প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ হবে,
সুষ্ঠু নির্বাচনী ধারা ফিরে আসবে,
বন্ধ হবে নমিনেশন বানিজ্য,
নিয়োগ বানিজ্য থামবে,
সর্বোপরী প্রশাসনের বিভিন্ন সেক্টরের
অনিয়ম
এই নির্জনে
বাইরে ঝিমঝিম করে পড়ন্ত দুপুর।
ভারী নির্জন, নিরিবিলি অথচ কোমল রোদে ঝলমলে।
মস্ত মস্ত ঘরের ঘুলঘুলি, বারান্দায় ওপরের কড়ি বর্গায়
নানান জাতের পায়রা নড়াচড়া করে আর ডেকে ওঠে।
পড়ন্ত দুপুরে পায়রার গদগদ স্বরের ডাক এক অদ্ভুত মায়া তৈরি করে।
শব্দের কি কোন আকার আছে?
শব্দরা সম্ভবত নিরাকার।
তবু পায়রার
জেন-জি
তারা কথা যথা তথা কাজ বেশি
বহু মত বহু পথ রাশি রাশি
নানা বর্ণ নানা ধর্ম মিলন মেলা
সৃজন শীল কর্মে লীন অরূপ খেলা
এক জন আর জন জানবে ভালো
তারা শিষ্য সারা বিশ্ব যেথা আলো।
ছুড়ে হীন তুচ্ছতাধীন মতবাদ
ব্যাক্তি সমাজে রাস্ট্র রাজে ফ্যাসিবাদ
সততার মনুষ্যত্বার নয়া দুনিয়া
ওরা জেন-জি হবে
ঠিকানা খুঁজেছো কার, নেই পথ যার হারাবার
এখন আমি উদাস ফকির আকাশে কারবার!
ঠিকানা একটা ছিল বটে, সবুজে শ্যামলে ঘেরা
ছিল তখন ছন বাঁধানো ছোট্ট একটি ডেড়া
পিপিলিকা দল উঠান বেয়ে দৌড়ে যেতো স্ত্রস্ত
মাটির বুকে আঁকাবাঁকা পথ হতো সাব্যস্ত
কদম ফুল বিলকুল খা খা রোদ্দুর
কৃষ্ণচূঢ়া রক্ত লালে রাঙাবে কদ্দুর?
আমি
কেমন বৃষ্টি আজ!
ভেসে যাচ্ছে সব, জেগে উঠছে স্মৃতি।
যা ছিল সহজ সরল,
তা-ই করে কারুকাজ
মনে আনছে,
সৌন্দর্যের বিপুল আকুতি।
অই যে বালকের দল
ডুব সাতার দিচ্ছে পুকুরে!
আমিও ভাসছি নাকি তাদের সাথে?
কোন একদিন, আহারে!
অই
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২৮ বার দেখা
| ৬৬ শব্দ ১টি ছবি
এখন পৃথিবী আমার আবাস নয়
এখন আমাকে দিয়াছে বিদায় ঝুপ
আমার সাথীরা গিয়েছে হারিয়ে চুপ
আকাশ ছাড়িয়ে কোথাও হয়েছি লয়।
ফেরেশতা আমাকে ফিরিয়ে এনেছে উড়ে
বেহেশত ফটক খুঁজেছে আমায় খুব
আমিতো পাইনি আপন সুবাস ফিরে
তাইতো থাকিনি চাইনি অসীম সুখ।
ও খোদা তুমিতো আমার হৃদয় চিন
কে আছে বন্ধুর আসনে তোমার মত
গোয়াল ঘরে যখন আগুন লাগল তখন সোহেল তার মায়ের সাথে তর্ক করছিল।
গফুর আর সোহেলের চিন্তা ভাবনায় অনেক মিল থাকলেও মায়ের সাথে সোহেলের প্রায়ই তর্ক বেধে যায়। গফুরের মা যখন বলল, তগো ঢং দেইখ্খা আর বাচি না। বলি গফুর কি একলাই বাপ অইব নাকি? দুইন্না
একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে
১
ব্যতিক্রম শব্দটা ভাঙ্গলে দাড়ায় ক্রমের ব্যত্যয় অর্থাৎ প্রবহমান ধারাটায় বিচ্যুতি। মাত্র দুইশত বৎসর আগেও মানুষের কাছে যা ছিল রহস্যময় তা বিজ্ঞানের কল্যাণে এতটাই সুস্পষ্ট যে আস্তে আস্তে মানুষ সত্যের প্রায় কাছে এসে দাড়াচ্ছে। কোন কিছুই এখন আর রহস্য মনে করা হয়
১
রুটির শেষ টুকরাটি নিয়ে, টম কিং, ধীরে আর গভীর মনযোগে মাংসের ঝোলটুকু মুছে নিয়ে যখন মুখে পুড়ল, তখন তার দু’চোখ বেয়ে অশ্রু-ধারা বইয়ে গেল নি:শব্দ। খাবার টেবিল থেকে যখন উঠল সে, তখনও সে দমন করল প্রচন্ড ক্ষুধার অনুভূতি। সে একাই খেল। দু’টি বাচ্চাকে তাড়াতাড়ি
১
প্রিয় পাঠক, আজকের গল্পটি অনেক দিন আগেকার পটভূমিতে রচিত। এক দেশে এক রাজা ছিল। একরোখা। যখন তিনি কিছু করবেন বলে ভাবতেন, তা করতেন। যখন তার প্রজারা তার কথা বিনা দ্বিধায় মেনে নিত, তখন রাজা দিল দরিয়া হয়ে যেতেন। আর সামান্য এদিক ওদিক হলে রক্ষা
১
যুবক ছাত্র হতাশ হয়ে কান্নার স্বরে চিৎকার করে বলছে “একটি লাল গোলাপ যদি উপহার দেই, আমার সাথে নাচবে তবে সে কিন্তু কপাল আমার মন্দ! লাল গোলাপ নেই বাগানে।”
কৃষ্ণচূড়া গাছের লাল, কমলা ফুল হলুদে আঁকা এবং সবুজ পাতা অন্যরকম
আমরা স্বপ্নদ্রষ্টা!
আমরা জানি না আমরা কারা!
কিছু প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় আমরা তৈরী হয়েছি,
পৃথিবীর কিছু সংকীর্ণ উপাদানে যা বিদ্যমান,
তারপর একে পরিশুদ্ধ করার প্রচেষ্টা।
আমরা স্বপ্ন!
আমরা মনে করতে পারি না!
পরিবার,
লোমশ অন্ধকার,
মায়ের জঙ্গল।
মায়ের শরীর ;
তার ভিতরে পরিচ্ছন্ন শহর।
তারও আগে;