যে তুমি তাক করে আছ বুকের ভঙ্গিমা
পকেট থেকে সুনসান মেঝেতে খসে পড়া ধাতব মুদ্রার শব্দের মতো কেঁপে উঠেলো মন আচানক। যে তুমি তাক করে আছ বুকের ভঙ্গিমা অমন ছুরি ছুরি … আমি খুন হয়ে যাই দ্বিধাহীন। খুন হতে হতে ছুঁয়ে
এই সব দিন কাঁদাবে মানুষ
এইসব দিন কাঁদাবে মানুষ! মানুষ কাঁদলে পরে পৃথিবীর কোন কোন বনভূমির গহীনে কেঁদে ওঠে সবুজ বৃক্ষের দল, কোমল পাখি! কেঁদে ওঠে শাবক হরিণ, বন মোরগেরা! মানুষ কাঁদলে পরে এক একটি ঝরে যায় বৃক্ষের পাতা!
মানুষ কাঁদলে
জীবন|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫১৯ বার দেখা
| ৭২ শব্দ ১টি ছবি
ক্রাইসিস অফ আইডেনটিটি
অতঃপর;
অদূরে অলক্ষ্যে হাসছেন দেবতারা।
আর;
আমাদের সীমান্তে কতগুলো প্রার্থনারত মুখ হতে
আমরা যখন একে একে
ফিরিয়ে নিচ্ছিলাম আমাদের হাত;
এবং প্রার্থনারত মুখগুলো যখন ঝাঁপ দিচ্ছিল
নিশ্চিত মৃত্যুকূপে;
ঠিক তখনি সবার অলক্ষ্যে
শয়তানও হেসে উঠেছিল!
১৫/০৬/১২
আরো কিছুকাল অপেক্ষায় থেকো
তোমার জন্য প্রিয় ভোর গুলো তুলে রেখে দাঁড়িয়ে যাচ্ছি সবুজ পাতাদের সাথে সমবেত প্রার্থনায়! রাশি রাশি তুলো মেঘের পালকে গেঁথে দিচ্ছি আকুতি। ইথারে ভাসিয়েছি আহ্বান মৌন শব্দের ঋষিমগ্ন ধ্যানে। ধাবমান চলিষ্ণু মেঘদল ঠিক পৌঁছে যাবে সহসা তোমার শহরে যেখানে এখন শীতকে
অসময়ে বেজে ওঠে ভুলের বাদ্য
সোনার পেয়ালা তোমাদের থাক আমি বরং হেঁটে যাবো কাদামাখা পথে। যেতে যেতে পথে কিছু মেখে নেবো ধূলো। পলেস্তরার মতো খসে পড়ে জীবনের বোধ; আরো বেশি হয়ে ওঠে আগ্রাসী সময়ের সাথে জুড়ে দিয়ে দর কষাকষি! বৃষ্টির জল জমে বুকের ভেতর তৈরি
পরষ্পর -০১
অতঃপর-
আলিঙ্গনাবদ্ধ চুম্বনে একটি শিশু আত্মার জন্ম হলো
আমরা একটি অভিমূখে ধাবিত হতে থাকলাম!
একটি আলিঙ্গনের রাতে, একটি চুম্বনের শব্দে,
একটি উষ্ণতর মুহূর্তে পরষ্পর
পরষ্পরে গলে যেতে থাকলাম;
বাতাস গর্জে উঠলো; আকাশ বৈরি হলো
আমরা মিশে যেতে থাকলাম;
রাতগুলো-
আরো ঘনিষ্ট শব্দে, ক্রমশ: গভীর হতে থাকলো!
কবিতার কোন এক শব্দকৃষকের কাছে
কবিতার বুক জুড়ে যে শব্দকৃষক অবিরাম কর্ষণের পর শব্দের মোহনীয় উচ্চারণে লিখে প্রার্থনা সঙ্গীত মানুষ আর মৃত্তিকার, আমি তার সতীর্থ কোন এক। শব্দকৃষকের চোখের কোটরে লিখিত শব্দমালা আমি চেয়ে দেখি এবং একটি বিশ্বাসের কাছে; কবিতার শব্দের কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই
পাখিগুলো প্রতিবাদী হলে
খাঁচায় বন্দী থেকে থেকে যে পাখি একদিন
ভুলেছে উড়াল, রোদ্রের গন্ধ পালকে;
আজ এমন ক্ষুব্ধ হলে ভাবি
পাখিও কি জানে দেয়ালে পিঠ ঠেকলেই
ঠোঁটে জাগে তার ভাষা?
আমি তাকে কি দিই নাম –প্রতিবাদ?
মানুষেরা বোঝে না সে ভাষা;
জানে না পাখিরাও পরাজয় নেয় না মেনে।
এতো যে আমাদের