চলো আলোকে শাসাই
আঁধারের কাছে ফিরে যাই
নরম জলে ভেসে আসছে আদিম তরবারি
চলো স্বেচ্ছায় খুন হয়ে যাই! অনেকদিন যাইনি কল্যাণী বাগানে,
গভীর থেকে আরো গভীরে
যেখানে গ্রীবাদেশ থেকে বয়ে গেছে মদিরার সম্পান। খুলে ফেলো, সোনালী চুড়ি
উদোম বুকে সেলাই করা লেবুর ঘ্রাণ…
লাজুক প্রাসাদের সামনে অতন্দ্র প্রহরীর মতো দাঁড়িয়ে আছে চিরল কোমর,
এসো

সুপ্রিয় ব্লগারগণ জীবনের ধর্মানুযায়ী কখনো কখনো সময়ের বৈরিতার শিকার আমাদের হতেই হয়। তবে বৈরিতার করাল গ্রাসে হারিয়ে না গিয়ে কোনো এক জ্বলজ্বলে নব প্রভাতে নতুন করে আবারো সবকিছুকে শুরু করাই হয় সফলতার অন্যরূপ। প্রতিটা জীবনের সাথেই এই সময়ের বৈরিতা অঙ্গাঅঙ্গীভাবে জড়িয়ে

আমরা সকলেই অবগত আছি, সময়ের বৈরিতাকে পাশ কাটিয়ে, নব উদ্যমে পথ চলতে শুরু করেছে এই প্রিয় শব্দনীড়। লেখক পাঠকের মেলবন্ধনে এই নীড় এখন মুখরিত। তবে কেন আর নিরবতা! আসুন সকলে মিলেই মেতে উঠি উল্লাসে। কেবল বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বের পাঠকের কাছে ই-ম্যাগ এখন সর্বাধিক

কাল রাতে—ফাল্গুনের রাতের আঁধারে
যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ
মরিবার হল তার সাধ। জীবনান্দের বিমুগ্ধ এ চরণগুলো আষ্টেপৃষ্টে বেঁধে রেখেছে আমাকে। অদ্ভুত বায়না ধরে ধরে বারবার মনে পড়ে। আনন্দ কিংবা ব্যথার সমারোহে। এ যেন অমোঘ প্রেম, নিঃশব্দে এসে কড়া

হে প্রণয়ের ঝড়, তালুর ম্যাজিকে নেমে এসো
আবহাওয়াবিদের চোখ ফাঁকি দিয়ে,
অলৌকিক প্রলয়ে ভাসাও ক্ষুধার্ত শহর। লণ্ডভণ্ড করো, কপাল জুড়ে ধ্বংস আঁক
চোখের মাঝে তুলো ঘুমের সারেগামা। কে শুনে এ আকুতি! আর তাই ঘুম বাদ দিয়ে একলা একলা হাঁটি,নির্ভাবনায়। মাঝে মাঝে ভ্যাপসা গরম এসে সঙ্গী হয় ক্ষণিকের। বুঝতে পারি

হঠাৎ চিঠি

কলিংবেলটা বেজে উঠলো। একটা চিঠি হাতে ধরিয়ে দিয়ে গেলো পোস্টম্যান। খামের উপরে গোটাগোটা অক্ষরে লেখা আমার ভালো নাম, ঠিকানা। এদিক ওদিক তাকালাম। খাম খুলতেই, পরিষ্কার বাংলা ভাষা, জড়তা নেই ” ছাইপাঁশ লিখে আর কারো সাথে জড়াওনি নিশ্চই!” সদ্য উদিত সূর্যটা যেন লাল হতে হতে

ভাঁজ করা রাতে, হেঁটে যাই পথে
পকেটে বাজে মুদ্রার ধুন
চুপি চুপি এসে মানুষের বেশে
বন্ধু হয় শত বাদামী বেবুন। পাশাপাশি হাঁটে স্বর্গের ঘাটে
সুর তুলে আনকোরা,
দিন কিছু গড়ালে, শেষ মুদ্রা ফুরালে
ভালবেসে গুঁজে দেয় বিষের ছোরা।