জামিলা বিবির খুব ক্ষুধা পেয়েছে। ক্ষুধার জ্বালায় তার চোখ মুখ অন্ধকার হয়ে আসছে। আগে অনেকটা সময় সে ক্ষুধার জ্বালা সহ্য করতে পারতো ইদানিং ক্ষুধা লাগলেই তার চোখ মুখ অন্ধকার হয়ে আসে। মাথার মধ্যে ঝিমঝিম করে। আরো
একটা ছেলে জন্মেছিলো টুঙ্গিপাড়া গ্রামে,
সেই ছেলেটি পরিচিত শেখ মুজিবুর রহমান নামে।
একটা ছেলে চেয়েছিলো বাংলার ভালো হোক,
সেই ছেলেটা সাধাসিধা নিপাট ভদ্রলোক।
একটা ছেলে দেশের তরে নিবেদিত প্রাণ,
সেই ছেলেটির মোহনবাঁশিতে ছড়ালো মুক্তির গান।
একটা ছেলের বক্তব্য শুনে শোষকেরা বসলো নড়েচড়ে,
সেই ছেলেকে ঠেকাতে তারা নানা
জয়নবের স্বামী জয়নবকে ছেড়ে চলে গেছে আজ থেকে প্রায় পাঁচ বছর আগে। সেই সব দিনগুলোর কথা ভাবতেই এখনো গা শিউরে ওঠে তার। সে এক চরম ক্রান্তিকাল, হঠাৎ করে ছোট্ট ছোট্ট দুটো দুধের বাচ্চা নিয়ে নিষ্ঠুর পৃথিবীর মুখোমুখি হয়
বসন্ত এসে গেছে,
প্রকৃতি ভরে গেছে ফুলে।
তুমি আমি দূরে সরে গেছি,
দুজনের কিছুটা ভুলে।
আমি না হয় না বুঝে,
দিয়েছি তোমায় আঘাত।
তুমি কেন প্রতিশোধ নিতে,
দিলে পাল্টা আঘাত।
হয়তো কোনদিন দেখা হবে না
হবে না কোন কথা।
কোয়ারেন্টাইনের দিনগুলিতে
জানাই এ বারতা।
প্রিয় তুমি ভালো
রঙের ঘুড়ি ছিড়বে যেদিন,
করবি তখন কি?
আসলে পরে মৃত্যু সমন
উপায় রবে কি?
সময় থাকতে খুঁজে নে মন,
আপন পথের দিশা।
সময় গেলে হবেনা সাধন,
সামনে অমানিশা।
আল্লাহর নাম স্মরণ কর,
ওরে অবুঝ মন।
যখন তখন সাঙ্গ হবে,
তোর বিলাসী জীবন।
মনের মধ্যে তীব্র অভিমান পুষে।
ভেবেছিলাম কথা বলবো না আর,
দেখা তো দূরের কথা!
মুছে দিলাম যত তোমার আমার
অন্তর্জাল সংক্রান্ত কর্মকাণ্ড।
যতরকম যোগাযোগের উপায়।
যাক মুছে যাক চিরতরে।
কিন্তু আজ নিরালায় একাকী সময়ে,
কেন জানি,
তোমায় সান্নিধ্য ফিরে পেতে চাইছে এ মন।
বারবার মনের মাঝে
ইরাবতী,
তোমার হৃদয় অরণ্যানীতে যদি গোলাপ হয়ে ফুটি।
তুমি কি সুবাস নেবে?
দেখবে কি আমায় ফিরে?
কিম্বা তোমার চায়ের পেয়ালাতে যদি,
উষ্ণ চা হই, তুমি কি চুমুক দেবে?
জানো কি না জানিনা,
তোমার সাথে আমার জল ছল ছল
সম্পর্ক করতে ইচ্ছা হয়।
দেখো দেখি কেমন সাঁতরে চলে যায় মাছ,
জলের
আজ কদিন ধরে বেশ ঠান্ডা লেগেছে। মৌসুমের এই সময়টা আমার ঠান্ডা জ্বর প্রবল রুপে দেখা দেয়। ভোরের আযানের সাথে সাথে আমার ঘুম ভেঙে গেলো। প্রাতঃকৃত সেরে ওযু করতেই হাঁচি শুরু হয়ে গেলো। মারাত্মক অবস্থা,সেই সাথে নাক দিয়ে ঝরছে কাঁচা পানি।
একটা সোনার ছোট্ট ছেলে জন্ম নিলো এই দিনে,
ধীরে ধীরে জায়গা হলো তার, কোটি জনতার মনে।
সেই ছেলেটি জন্মেছিলো টুঙ্গিপাড়া গ্রামে।
তার আগমনে যেন মুক্তির বার্তা, এলো ধরাধামে।
অন্তরটি তাহার বিশাল বড়ো,অনেক দয়া মায়া,
সব মায়ের চোখে
একদিন তুমি বললে,
আমায় নিয়ে একটা কবিতা লিখতে পারো?
আমি বলেছিলাম, তোমার পুরো অবয়বই তো একটা মস্ত কবিতা।
মেয়েটি হেসে বলেছিলো, না সেটা না,
তুমি আমায় নিয়ে, আমার অনুভুতি নিয়ে,
তোমায় আমার ভালো লাগা নিয়ে একটা কবিতা লিখে দেখাও,
তবেই আমি তোমার হবো।
আমার অবয়ব