আমরা একে অপরকে যে ভালোবাসি একথা বলি নি কখনও আসলে তেমনভাবে বলার সুযোগ হয় নি আর কি। তবে আমি আর মিহির আমরা পরস্পর খুব ভালো বন্ধু ছিলাম এ ব্যপারে কারো দ্বিমত থাকার কথা নয়।আমাদের সম্পর্কটা সেই ছোটবেলা থেকেই। ওর সাথে, আমি

(১)
তাদের সে সময়টা ছিল আবেগ আর ভালোবাসায় ভরা। মিলা আর জাহিদ তারা দুজনেই একে অন্যের প্রতি ছিল দারুণ অনুরক্ত। একে অন্যকে এক মুহুর্ত না দেখে, কথা না বলে থাকতে পারতো না কিছুতেই। নব যৌবনকালের উতলা সে সময়। সর্বদাই একে

গোধূলীবেলায়,
ঠিক সন্ধ্যা নামার আগে।
ঘরে ফেরার তাড়নায়,
পাখী সকলের জান কবুল করা সময়ে।
আবির রঙে হেসে ওঠে আকাশ।
হৃদয়ের দখিন কোন থেকে দোলা দেয় হাওয়া,
অতীব মনোরম ছন্দে।
সেই ক্ষনে আনমনে মনের বাতায়ন খুলে যায় সপাট।
কনে দেখা আলোয় হেসে ওঠে পদ্ম।
লুকোচুরি খেলা খেলে আকাশ আর পৃথিবী।
ঠিক তখনই,
তুমি এসে দাঁড়ালে তেতালার

বাবা টিয়া গাইছে গান,
আমড়া গাছের ডালে।
ছানাগুলো আশ্রয়ে,
মায়ের বুকের তলে। রীনা বসে বীনা বাজায়,
মীনা গায় গান।
দীনা বলে পুষবো পাখি,
একটা ধরে আন। মা শুনে কয় বনের পাখি,
বনেতে মানায়।
বন্দী পাখি হয় যে দুঃখী,
উচিত কাজ নয়। দীনা বলে ঠিক তবে তাই
বাঁচুক ওরা

[১]
অনেকক্ষণ ধরে ডোরবেল একটানা বেজে চলেছে। বাথরুম থেকে তো জুলেখা ঠিকই শুনতে পাচ্ছেন আর কেউ শুনতে পারছে না নাকি! তুতুল কি করছে কে জানে? এই দুপুর বেলা পড়ে পড়ে ঘুমুচ্ছে হয়তো। আর এ অসময়ে কে ই বা এলো।জুলেখার আরও কিছু

মহুয়া খুব গুছিয়ে ঠোঁটের রংটা ঘষে নিলো। চোখের কাজল,কপালের টিপ,মুখের রং আগেই মাখা হয়ে গেছে। ঠোঁট যেহেতু আগেই আঁকা ছিলো তাই শুধু রংটা লাগিয়ে নিলো। ব্যাস। আজ আর খোঁপা করেনি সে। সাধারণ বেনি করেছে। লাল হলুদ শাড়িতে আজ তাকে কনে

[১]
ফয়সাল এর আগে কখনো একা একা শহরে আসেনি। যদিও শহরটা তার গ্রামের কাছাকাছি তবুও বিভিন্ন কারণে আসা হয়নি তার। ফয়সালের বয়স আঠারো বছর তিন মাস বারো দিন, সবচেয়ে অবাক ব্যাপার এতটা বয়সে

‘Is that you!
Why did you become so strange!
Is that me!
Why would I give you so much pain!
How did you become as unknown as this?
How did I become so change like this?
Let us remove all

প্রথম পর্ব
জয়তুনের আজ শেষ কর্মদিবস ছিলো। শেষ কর্মদিবসে সাধারণ চাকরিজীবিদের মন খারাপ হলেও কিছু না কিছু দেনা পাওনার ব্যাপার থাকে। ভবিষ্যৎ বলতে একেবারে সব শেষ হয়ে যায় না। কিন্তু জয়তুনদের

অস্থির সময়ের পাজর ছুঁয়ে
নেমে এসেছে নিঃস্তব্ধ নিকষ কালো বিত্রস্ত অন্ধকার।
মশান গ্রাস করেছে সুশোভিত চন্দ্রকে। অতল আঁধারের স্নেহাশিসে সুযোগ সন্ধানীরা জন্ম দিচ্ছে যত পাপাচার।
ক্রমাগত দিয়েই চলেছে এক একেকটি পাপের জন্ম।
নতুন মোড়কে নতুন

[১]
কোন কোন মানুষের জীবনটা শুরু হয় ভুল দিয়ে। অল্প বয়সে সহপাঠীর মিথ্যা প্রলোভনে পড়ে শরীরের নেশায় মত্ত হয়ে ওঠে জবা। মা বাবার উদাসীনতা এ ক্ষেত্রে তাকে আরো সাহসী করে তোলে। সমাজের চাপে পড়ে যখন শাসনের বেড়াজালে তাকে আবদ্ধ করার প্রচেষ্টা

মুঘল সম্রাট বাবরের ছেলে হুমায়ুন চৌসার যুদ্ধে শের শাহের আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন এক খরস্রোতা নদীতে। জলের প্রচণ্ড স্রোতে যখন হুমায়ুনের প্রাণ ওষ্ঠাগত, এক ভিস্তিওয়ালা তাঁর জীবন বাঁচিয়েছিলেন। হুমায়ুন তাঁকে কথা দিয়েছিলেন, যদি কখনও

কতোটা বিবেক বুদ্ধিহীন না হলে,
মানুষ নিজেকে এমন পৈশাচিক রুপে রুপান্তরিত করে।
ধিক তাদের !
আমি ধিক্কার জানাই
সেইসব নরপশুদের প্রতি!!
রাসেল,প্রিয় ভাই আমার।
নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির উদ্দেশ্যে
যারা তোর বুকের রক্ত দিয়ে হোলি খেলতে একটুও দ্বিধা করেনি।
ধিক!

গল্পঃ হায়েনা
************
প্রচন্ড গরমে চুলগুলো উচু করে ঝুঁটি বেঁধে মাথার ঘোমটাটা ফেলে দিয়ে মহুয়া এক মনে ডাটার শাকগুলো বাঁচছে। ডাটা আর আলু দিয়ে তেলাপিয়া মাছ রান্না হবে আজ। আর শাকগুলো হবে ভাজি ।ওপর থেকে বোঝা যায়নি

হৃদয়ে ব্যালকনিতে ফুটেছিলো এক গোলাপ।
সে আবদার করেছিলো, প্রেমিকার সাথে করবে আলাপ।
আমি বলেছিলাম, প্রিয়তমা যদি রাগ করে তখন কি উপায়?
বলল গোলাপ, ফুলকে বাসেনা ভালো এমন মানুষ কি হয়?
গোলাপের কথাতে তো আমি হেসেই মরি।
কতটা জ্ঞানী দেখো আমার গোলাপ সুন্দরী।
সব শুনে