ইদানিং বাংলা ছায়াছবি বা সিরিয়ালের ইংরেজী টেলপ দেখি ভাবি অনুবাদ কি এত সহজ ! সেদিন একটা ছবি দেখছিলাম বাংলাতে একজনের নাম অনল আর ইংরেজীতে “Anal”। লজ্জা পেলাম।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “শেষের কবিতা” উপন্যাসে কবি গুরু কিছু ইংরেজী কবিতা বাংলাতে অনুবাদ করেছেন। যেটি কবি গুরুর
মেঘবালিকা
তোমার চিঠি পেলাম। চিঠির তারিখ দেখেই চমকে উঠছি। তুমি যখন আমাকে লিখছিলে তার কয়েক ঘন্টা পর অনেকেই মেতে উঠবে ভ্যালেন্টাইন দিবসের উল্লাসে। একটা দিন ফুল দেয়া নেয়াতে মেতে উঠবে।
জানা হয়নি তোমার ফুল দেওয়ার বা নেওয়ার মতো কেউ আছে কিনা। ইচ্ছে করলে জানাতে পার। কি
দুই দিন আগে আমার এক বন্ধু আমার কাছে ৫ টি বইয়ের নাম জানতে চেয়েছিলেন “যে বই পড়ে আমার মনে হয়েছে অন্যেরও পড়া উচিত”।
আমি খুব ভাবনায় পড়ে গেলাম। আমি সব ধরনের বই পড়ি, পড়তে ভালোবাসি। পাঠ্য থেকে অপাঠ্য সব বই- ই। স্কুল জীবনে পাঠ্য বইয়ের
আশির দশকে আমরা যখন কলেজে পড়ি তখন গ্রুপ থিয়েটারের জয় জয়কার। আমাদের শহরে একটা নাটকের গ্রুপ ছিলো “জোড়াতালি”। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সময় পথ নাটক দেখতে আমরা ভিড় করতাম শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে শীতের কনকনে সন্ধ্যায় ঝালমুড়ি খেতে খেতে আমাদের নাটক দেখা হতো।
দলটি এখন আছে কিনা
আমাদের গ্রামে কারো বাড়িতে ছেলে বা মেয়ের বিয়ে ঠিক হলে বিয়ের অনুষ্ঠান কি ভাবে হবে, কতো জন লোক খাবে ? খাওয়ার কি কি আইটেম হবে ? সেসব নিয়ে গ্রামের মুরুব্বীদের মতামত নিতে হয় আঞ্চলিক ভাষায় যাকে বলে “পানচ্ছল্লা”। এটার অনেক রকম ব্যাখা আছে। যেমন
ট্রাম্প এর বিজয়ে অনেক মুনির মতবাদ শুনলাম দেখলাম পড়লাম। ট্রাম্প যে জিতবে তা অনেকের কাছেই অকল্পনীয় ছিলো। আমার কাছে মনে হয়েছে ট্রাম্প এর পরিকল্পনা সবাইকে জানান দিতে পেড়েছে। হিলারীর প্রেসিডেন্ট হলে কি হবে তার কোন পরিকল্পনা কেউ জানেন কি ?
একটা সময় ছিলো যে সময়
গতরাতে তুষার পাত হলো তাই সকাল ছয়টার আগে ঘুম থেকে উঠে বাড়ির সামনের তুষার পরিষ্কার করার আগে ভাবলাম ফেসবুকটা একবার দেখে নিই। প্রথমেই চোখ পড়লো এক আমেরিকা প্রবাসী বাঙালী ভদ্রলোকের পোষ্ট। দুটো ধর্মের নাম নিয়ে বুদ্ধিজীবী টাইপের পোষ্ট দিলেন এগুলো নাকি ধর্ম নয়। সকালেই
নিজের রান্নার উপর অরূচি আসাতে মাঝে মাঝে নয় প্রায়ই জাপানী খাবার খাই।
এই গল্প একজনের সাথে করার পর তিনি আমাকে বললেন
“তুমি খেতে পার জাপানী খাবার ? ওরা তো সিদ্ধ খাবার খায়।”
আমি বললাম “খেতে পারি মানে গত ২০ বছর ধরে খাচ্ছি। ওরা সিদ্ধ খাবার যেমন
নব্বইয়ের দশকে কিশোরগঞ্জে কর্মকালীন সময়ে আমার এক সহকারীর নাম ছিলো মাহতাব। বউকে খুব ভয় পেতো, বউয়ের নির্দেশ ছিলো সন্ধ্যা সাতটার পর ঘরের বাহিরে থাকা চলবে না। কিন্তু মাহতাব যদি আমার সাথে রাত দশটা পর্যন্তও থাকে বউ কিছু বলবে না। মাঝে মাঝে আমাকে এনিয়ে তাঁর
মেঘ বালিকা
শুভেচ্ছা নিও। তোমাকে বলা হয়নি লিখবো। তোমাকে প্রথম লিখতে বসেছি। সব কিছু কি বলেই করতে হবে ? মাঝে মাঝে চমকে দিতেও তো ইচ্ছা হয়, তাই না। চমকে দেওয়ার মধ্যে এক রকমের আনন্দ আছে অন্তত আমার কাছে। যখন এ
অনেক দিন আগে থেকে একটা বাড়ির স্বপ্ন আমার মাথায় ঢুকে গেছে। সেই বাড়িটা কিভাবে মাথায় এলো খুঁজে পাই না। মাঝে মাঝে ভাবি ‘শেষের কবিতা’ থেকে আবার মনে হয় ‘মাধুকরী’ বা ‘একটু উষ্ণতার জন্য’। যেখান থেকেই হোক না বাড়িটার কথা কাউকে বলা হয়নি। মনের ভিতরে
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬২ বার দেখা
| ২৯৯ শব্দ
পৃথিবীর অন্য কোন দেশে এরকম হয় কিনা জানি না যেমন জাপানে দুজন বিদেশীর দেখা হলে নিজের অজান্তেই একে অন্যকে সম্ভাষণ জানান ,অপরিচিত হলেও কথাও বলেন।
আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে বিদেশির সংখ্যা খুবই কম। একটু আগে আমার বাড়ির কাছের এক ডিপার্টমেন্ট ষ্টোরের লবিতে “বনসাই”
বেশ অনেক বছর আগে সত্যজিৎ রায়ের একটা সাক্ষাতকারের কথা মনে পড়ছে —
সত্যজিৎ রায় শান্তি নিকেতনে চারুকলা বিষয়ে পড়াশুনা করছিলেন। যখন কবি গুরু মারা গেলেন তখন সত্যজিৎ রায় চারুকলা পড়া ছেড়ে যাচ্ছেন শুনে শিক্ষক জানতে চাইলেন কেন চারুকলাতে গ্রাজুয়েশন না করে চলে যাচ্ছেন।
সত্যজিৎ রায় জবাব
আশির দশকে আমরা যখন কলেজে পড়ি তখন গ্রুপ থিয়েটারের জয় জয়কার। আমাদের শহরে একটা নাটকের গ্রুপ ছিলো “জোড়াতালি”। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সময় পথ নাটক দেখতে আমরা ভিড় করতাম শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে। শীতের এই কনকনে সন্ধ্যায় ঝালমুড়ি খেতে খেতে আমাদের নাটক দেখা হতো। দলটি এখন