একটি গল্প লিখবো।
গল্পটি কালি ফুরিয়ে যাওয়া কলমের,
গল্পটি খাতার শেষ হয়ে যাওয়া পৃষ্ঠার!
গল্পটি মুমূর্ষু রোগীর শেষ নিঃশ্বাসের!
শুধু তা-ই নয়! গল্পটি মৃত্যুদন্ড দিয়ে নিব ভেঙে ফেলা কলমের! কিন্তু কিছুতেই গল্পটি লেখা আর হয়ে ওঠে না।

অনেক উচ্চ আকাঙ্খা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় চান্স পাবার পর শিক্ষক হবার স্বপ্ন নিয়ে আসা ছেলেটা কোথায় যেন গিয়ে একটু খেই হারিয়ে ফেলে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস করতে গিয়ে প্রথম দিকে প্রতিটা ক্লাস সিরিয়াসলি করা ছেলেটাও কোথাও গিয়ে যেন ভাবতে শুরু করে আমার পক্ষে

আমি রেলওয়ের পরিত্যক্ত একটি কামরা। জীবনের প্রায় ৪০ টা বছর তোমাদের সঙ্গী হয়ে আজ আমি পরিত্যক্ত। শেষ ঠাঁই হয়েছে রেলওয়ের পুরোনো কলোনির বাম পাশটার অশ্বথের ছায়ায়। অবহেলায় অনাদরে পড়ে থাকতে থাকতে আমার পুরো শরীর জুড়ে

আমার বাসার পাশে ধবধবে সাদা গাত্রবর্ণের একটি বিড়ালছানা এসে হাজির হয়েছিলো। দু’দিন ধরে একই জায়গায় রয়েছে। কে বা কারা হয়তো অন্ধকারের আড়ালে এখানে এসে রেখে গিয়েছে। হয়তো হতে পারে বিড়াল সম্প্রদায়ের কোন অনুপ্রবেশকারী এ ঘটনা ঘটিয়েছে।সে যায় হোক এখন সব

প্রথম পর্বের পর: “ও আচ্ছা। এত লজ্জা পাস আমার সাথে ঘুরতে? তাইলে রিলেশনশিপে গেলি কেন, লজ্জা করবে না? নাহ করবে না।” “আগে কখনও কারো সাথে প্রেম করিনি তো তাই!” এই বেটা এই আমি কি এর আগে রিলেশনে

নীলার সাথে আজ রুপকের প্রথম দেখা। প্রথম মানে জীবনে প্রথমবার তা নয়। রিলেশন হওয়ার পর প্রথম দেখা। মেসেঞ্জারে প্রপোজ, একসেপ্ট তারপর ফরমালি এটাই প্রথম দেখা তাদের; লোকে তাকে কি জানি বলে? ডেটিং! নাহ ডেটিং বোধহয়

রবিনের বয়স সতের হতে সামান্য বাকী। হয়তো কোনদিক দিয়ে আঠারো এসে যাবে সে টেরই পাবে না। কারন সে এই সব বিষয়ে উদাসীন। একগুচ্ছ বইয়ের পাতায় আবদ্ধ থাকতে চায় না। কিন্তু তাকে যে মাধ্যমিক পরীক্ষায় এ প্লাস পেতেই হবে। এ প্লাস

আমি এক কাপ চা। তোমরা যে সকালে দুপুরে সময়ে অসময়ে পান করো আমি সেই চা। কখনো কি ভেবে দেখেছো আমি ও যদি কথা বলতে পারতাম তবে কেমন হতো আর কিই বা বলতাম ! আমার জীবনকাল তো মাত্র কয়েক মিনিট। কেউ

হঠাৎ একদিন লক্ষ্য করলেন আপনার ৭ বছর বয়সী সন্তান আপনার কোন কথা ঠিকভাবে বুঝতে পারে না। এতদিন সন্তানের অমনোযোগীতাকে দোষারোপ করে আসলেও আজকে আপনি হঠাৎই কেমন যেন বিচলিত হয়ে উঠলেন সন্তান কে নিয়ে। সন্তান কথা বলতে চায় না। বলতে

ফুলের ছবিটি আমারই তোলা সেটা থেকে জুম করে এই অংশটুকু নেওয়া হয়েছে। ফুলটির সাথে আমাদের জীবনের বেশ কিছু সামঞ্জস্য খুঁজে পেয়েছি। নিচে সেগুলো পর্যায়ক্রমে তুলে ধরছি। ১ ব্যক্তি স্বাতন্ত্র: লক্ষ্য করুন ফুলের প্রত্যেকটি পাপড়িই আলাদা রকমের। একটার সাথে আরেকটার মধ্যে কোন

শিক্ষা বিজ্ঞানের একটি প্রত্যয় হচ্ছে Maxims of Learning এই প্রত্যয়টিতে শিক্ষাটা কেমন হওয়া উচিৎ তা নিয়ে আলোচনা করে। অনেকগুলো নীতির সমন্বয়ে এটি গঠিত। যেমন: শিক্ষা হবে সহজ থেকে কঠিন, জানা থেকে অজানা ইত্যাদি। তো সেরকমই একটি নীতি।
হলো : মূর্ত থেকে

পদ্মার বুকে এভাবেই দাড়িয়ে রই আমি: হার্ডিঞ্জ ব্রিজ। আমি হার্ডিঞ্জ ব্রিজ। তোমাদের এই দেশের সর্ববৃহৎ রেল সেতু। তোমাদের নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছে হচ্ছে আমি কতবড়? বলছি দাঁড়াও, আমি ১৭৯২৮ মিটার ( প্রায় ১৮কিমি) দীর্ঘ। এটা ভেবে মাঝে মধ্যে গর্ববোধ করি যে