লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী –নামেই কবির পরিচয়।
কবির বাড়ি পশ্চিমবঙ্গে বর্ধমান জেলার পাথরচুড় গ্রামে। প্রকৃতির সাথে পরিচয় ছোটবেলা থেকেই। বর্তমানে কবি বাংলা কবিতার আসর, বাংলার কবিতা ও কবিতা ক্লাবের সাথে যুক্ত। অবসর সময়ে কবি কবিতা লেখেন ও স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন। কাব্যচর্চার সাথে সাথে তিনি সাহিত্যচর্চাও করেন। গল্প ও রম্য রচনা আর ছোট গল্প লিখেন। বহু একাঙ্ক নাটকও তিনি লিখেছেন। অন্ধকারের অন্তরালে, সমাজের শত্রু ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
এছাড়াও বহু যাত্রাপালা -সোনা ডাকাত, শ্মশানে জ্বলছে স্বামীর চিতা উল্লেখযোগ্য। কবির অভিনয় প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে বিচারক মণ্ডলী তাঁকে বহু সম্মানে ভূষিত করেছেন।
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী একাধারে কবি ও অপর দিকে লেখক। তার লেখা “আমার গাঁ আমার মাটি”, আমার প্রিয় শহর জামুরিয়া, আমার প্রিয় শহর কুলটি, আমার প্রিয় শহর আসানসোল, আমার প্রিয় শহর রাণীগঞ্জ বহু পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী প্রকৃতপক্ষে হিন্দু ধর্মাবলম্বী হয়েও তিনি অন্য ধর্মকেও শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করেন। তিনি বিশ্বাস করেন সব মানুষই ঈশ্বরের সন্তান। তাই ধর্মে আলাদা হলেও আমরা সবাই ভাই ভাই।
ভাদুর গল্প বিশ্বাস করতে বড়ো সাধ হয়। কেউ বলে- ভাদু শোকে আত্মঘাতী হয়েছে নদীর জলে। কেউ বলে, আকাশ থেকে মাটিতে নেমেছিল ভাদু, আবার ফিরে গেছে আকাশেই। কেউ আবার বলে ভাদু ভেসে গেছে নদীর কান্নার সঙ্গে। সেই থেকে ভাদুর গান ভাসতে ভাসতে ছড়িয়ে পড়ল গ্রাম
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮৫ বার দেখা
| ২০০ শব্দ ১টি ছবি
ভাদু পরবের ও মূল সম্পদ এই ভাদু গানগুলো। এই ভাদুর গানগুলো বেশিরভাগই প্রচলিত। একসময় এক মাসব্যাপী ভাদু গানের আসর বসত কাশীপুর রাজবাড়িতে। এই গানগুলোর মধ্যে বাড়ির মেয়েদের সাংসারিক, সামাজিক, গার্হস্থ্য জীবনের না সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আশা-নিরাশার কথা খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়।
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬১৫ বার দেখা
| ১৮৪ শব্দ ২টি ছবি
ভাদুগান ও ভাদু উত্সব- ২০২০ (দশম পর্ব)
ভাদুর কাহিনী, আলোচনা ও গীত সংকলন
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ভাদুপুজো নিয়ে নানা পৌরাণিক কাহিনি প্রচলিত রয়েছে। ভাদুকে অনেকেই লক্ষ্মী হিসেবে পুজো করেন। বলা হয় শস্যের দেবী। ধান ওঠার পরই চাষিদের ঘরে তাই ভাদুর আরাধনা হয়। ভাদ্র সংক্রান্তির দিন
ভাদু গানের আসর আমার গীতিকবিতা (তৃতীয় পর্ব)
কথা – আঞ্চলিক সুর – অপ্রচলিত
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ভাদর মাসে ভাদু-পূজা করি আমরা সকলে,
সংক্রান্তিতে বিদায় দিব অজয় লদীর জলে।
আমার ভাদু খেলতে যাবে অজয়ের বড়তলা,
মাঠে যেতে দেখবে ভাদু ওল আর কাঁচকলা।
উপর
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৩১ বার দেখা
| ৯৭ শব্দ ১টি ছবি
ভাদুগান ও ভাদু উত্সব- 2020 (অষ্টম পর্ব)
ভাদুর কাহিনী, আলোচনা ও গীত সংকলন
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ভাদু উৎসব ভাদ্র মাসের উৎসব। ভাদ্রমাসের সংক্রান্তির দিনে ভাদু পুজো হয়ে থাকে। ব্রতের ক্ষেত্রে ভাদ্র মাসের প্রারম্ভেই শুরু হয় মেয়েলি ব্রত। পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায়
ভাদুগান ও ভাদু উত্সব- ২০২০ (সপ্তম পর্ব)
ভাদুর কাহিনী, আলোচনা ও গীত সংকলন
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ভাদু আদতে লোকজীবনের সঙ্গে লেপ্টে থাকা মেয়েদের গান। শুধু তাই নয়, ভাদু আসলে লোকউৎসবও। যে গান, যে উৎসবের গড়ন, রীতি ঐ রাজপরিবারের দরবার ছাড়িয়ে নেমে
ভাদুগান ও ভাদু উত্সব- ২০২০ (ষষ্ঠ পর্ব)
ভাদুর কাহিনী, আলোচনা ও গীত সংকলন
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
কাশীপুরে দেখে আইলাম / দালান কোঠায় টিকটিকি / এমনই বাবার বিবেচনা / এক জামাইকে দুই বিটি। লালপাড় শাড়ি পরে কোমর দুলিয়ে ঢোলের নিখুঁত বোলের সঙ্গে গাইছেন শঙ্করী দাস, কুমকুম
মহান ৫ই সেপ্টেম্বর ও শিক্ষক-দিবস
সকল শিক্ষককে জানাই সশ্রদ্ধ প্রণাম
তথ্য সংগ্রহ, সম্পাদনা ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
বিশ্বব্যাপী ৫ই অক্টোবর শিক্ষক দিবস পালিত হলেও, ভারতে এই দিবসটি পালিত হয় ৫ই সেপ্টেম্বর। ভারতের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি ও দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি তথা প্রখ্যাত
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫৬ বার দেখা
| ৪৭৬ শব্দ ২টি ছবি
ভাদু গানের আসর আমার গীতিকবিতা-১
কথা – আঞ্চলিক সুর – অপ্রচলিত (তাল- দাদরা)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ও ভাদু মা ও ভাদু মা ফেলছো কেনো চোখের জল,
কি হয়েছে বলো মা আমায় খেতো দেবো রম্ভা ফল।
ও ভাদু মা ও ভাদু
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩২৯ বার দেখা
| ৯৮ শব্দ ১টি ছবি
ভাদুগান ও ভাদু উত্সব- 2020 (পঞ্চম পর্ব)
ভাদুর কাহিনী, আলোচনা ও গীত সংকলন
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ভাদুর রাত জাগরণ এই উৎসবের অন্যতম আকর্ষণীয় অংশ।ত্রিশ দিন ধরে ভাদুকে পুজো করার পর কাল ভাদুকে বিদায়ের দিন।তাই পাড়ায় পাড়ায় চলে
ভাদুগান ও ভাদু উত্সব- ২০২০ (চতুর্থ পর্ব)
ভাদুর কাহিনী, আলোচনা ও গীত সংকলন
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ভাদুর সময়কাল ও ভাদু পালন:
ভাদু পুজো প্রতি বছর ভাদ্র সংক্রান্তিতে জাঁকজমক সহকারে অনুষ্ঠিত হয়। যদিও এর প্রস্তুতি শুরু হয়ে প্রায় এক মাস আগে থেকেই। ভাদ্র মাসের শুরু থেকেই গ্রামের