আলমগীর সরকার লিটন। লেখকের প্রথম কবিতা প্রকাশ হয় ‘দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ‘ভিজে যাই এই বর্ষায়’ এরপর লেখকের অন্যান্য কবিতা ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হতে থাকে যেমন- ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা “মেঘফুল”, ত্রৈমাসিক পত্রিকা ’পতাকা’, মাসিক ম্যাগাজিন, সংকলন ‘জলছাপ মেঘ’। এছাড়া অনলাইন পত্রিকায় লিখে থাকেন। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ’’মেঠোপথের ধূলিকণা’’ প্রকাশিত।
অচিনপুরের আকাশে- তারা হয়ে আছে কবি,
বাস করত সারিয়াকান্দির সরকার বাড়ি !
কত না তাঁর কবিতা লেখার গালগল্প শুনেছি-
নামটি তাঁহার ছিল নাকি আকবর হোসেন সরকার !
ভাবচিন্তায় মুগ্ধ করে কখন জানি হয়েছিল কবি।
ঐ শস্যশ্যামল মাঠপ্রান্ত জুড়ে রাস্তার মোড়ে-
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৭২ বার দেখা
| ১১৯ শব্দ ১টি ছবি
-গতকাল রাত্রিতে শো শো বাতাসের শব্দ
হঠাৎ বোবা আকাশটা কেঁদে ফেললো-
ঠিক দক্ষিণটার জানালাটা একটু একটু করে ভিজে গেলো;
আর সংক্রমন গ্যাসের লাইনটা-
পরিস্কার হলো !
একটু পরে আবার শুরু হলো দুঃখে পুড়া অনল
হয় তো থেমে গেলো শো শো বাতাস-
একটু আর্তনাদের
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬৩ বার দেখা
| ৫৩ শব্দ ১টি ছবি
-কৃষ্ণচূড়ার নিচে ধপাস করে আওয়াজ
স্বর্ণের আয়নাটা ভেঙ্গে গেলো বুঝি-
কোন দিন আর ! সাজ সজ্জার
ছায়া মুখ দেখা যাবে না-দেখা যাবে না-
সবকিছু ভুলে যাবে মায়া ভরা এই ছবি-
তখন সমস্ত ছবির ফিল্মগুলো হয়ে যাবে-
ওয়াস করা এক সিনামার মাঠ ঘাট-
কখনো
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৮৬ বার দেখা
| ৭৪ শব্দ ১টি ছবি
শুধু দেখা যায় সব জেনো –পাকা মাঠের ফসল
ফসলের গায় শুধু তোমাদের ধানশালিকের দল বল-
আর দেখা যায় -উঠানটি জুড়ে হরেক রকম সুফল-
বলো ! দেখি কয়টা সুফল, গায় করে হুড়মুড় কল !
বিশ্বব্যাংক বিশ্বসংস্থায় আছে জমা সুফল আর কুফল
হিসাব
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩১২ বার দেখা
| ৮২ শব্দ ১টি ছবি
পুতুল ঘরে কি বাতি জ্বলাও
নিত্য করো গানের আসর-
কে শুনিলো কে বা মজাইলো
পুতুল ঘরে জ্বলে রঙিন আলো ।
চোখ জুড়ে নিত্যই দেখি অন্ধকার
মনে নিত্যই করো বাহারি অহংকার-
পতুল ঘরে ছোঁয়ে দিবে ধূসর মাটি
সংসার গানের আসর হবে চির খাটি!
খাটি মাটি বাঁশচাটি কপালে আমার
মজাইলো না মজাইলো না পুতুল ঘর
জীবনের
ঘরের বোধসন্দির বয়সটা -দশ বছর চলছে !
বিদ্যুৎ নেই -সূর্যের আলোই সংসার চলার পথে;
মাঝে মাঝে আলোর ঝিলকিনীর ভীষণ প্রয়োজন হয়,
কিন্তু স্যুইটা টিপলেই তার ছিড়ে যায় –
খুব রাগে বলি তখন -তারটা সোজা করে দাও
তার জন্য তেলাপেকার মারের ঝারি খায় !
এ বার ভেবে রেখেছি সত্যিই-
ঘরের দেওয়ালগুলোতে জোনাকির
অফসোস, সময়ের মাথায় তীব্র ব্যাথা
হাজার এ্যান্টিবাইটিক দিয়ে যাচ্ছে না সারা ;
ঠিক ! ঘড়িটার ডান পাশ্বের ও কানটাতে
যাচ্ছে না কোন শব্দের টিংটাক শোনা;
তবুও আদর যত্ন নাই বেসামাল সময়টা !
ইচ্ছা করে হাত মনে মেরে দিবে থেকনা-
শুধু -শুধু ব্যাথার
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২১৪ বার দেখা
| ৪৮ শব্দ ১টি ছবি
যে পাতে খায় রে- ওরা আগে
সেই পাতে পেটটা মুছে হাগে-
স্বাথের দিকে মকমকায়া পরে
জীবন ঘুমাইলো জঙ্গল ধারে !
কি বুঝবে আর ওরা পাতিলপুড়া
বাঁশপাতা আর কাটকাটালি ঝার-
তবুও ওদের মন ভরে না খরজলে
পুষাস্বার্থ ফুরালে দেখায় অহংকার;
শুধু ওরা যে পাতে খায়
দৃষ্টির সীমানা কিংবা কল্পনার আরাধনা -যায় বলি না কেনো
শুধু ফুল ফল ,পশু পাখি, শস্য শ্যামল ,মাটি জল-আকাশ বাতাস
বলো ! আর কি আছে বাঁকি সমস্ত কিছু যে তোমার বন্ধু -বন্ধু !
ভাবতে পারো, তোমার বায়োস্কোপের দৃশ্যপটে কে শত্রু
কবিতা|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৯ বার দেখা
| ১২২ শব্দ ১টি ছবি