আলমগীর সরকার লিটন। লেখকের প্রথম কবিতা প্রকাশ হয় ‘দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ‘ভিজে যাই এই বর্ষায়’ এরপর লেখকের অন্যান্য কবিতা ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হতে থাকে যেমন- ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা “মেঘফুল”, ত্রৈমাসিক পত্রিকা ’পতাকা’, মাসিক ম্যাগাজিন, সংকলন ‘জলছাপ মেঘ’। এছাড়া অনলাইন পত্রিকায় লিখে থাকেন। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ’’মেঠোপথের ধূলিকণা’’ প্রকাশিত।
কষ্ট চিনে না শুধু সারারাত কষ্ট দিতে জানে
সুখ দেখে না নিজের সুখ খুঁজে নিতে কাঁদে-
এতটুকু সময়ও বুঝে না শুধু
নিজের বেলায় স্বার্থপর থাকে !
ডুমরফুল চাইতে সবাই পাগল -গন্ধ স্বাদে আকুল;
তবুও ডুমরফুল –শূন্য ডালে জগত করে ভুল-
ভুল কুলের মাঝে অথৈ সাগর জলে ডূব
দুঃখ
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩৯ বার দেখা
| ৪৬ শব্দ ১টি ছবি
কে মেঘের বিদ্যুতের গর্জন মজন করে!
কে বৃষ্টিবাদল কুসুমবাগান ঝরায়-
ব্যবধান হয়েছে কুড়িবছর নগ্নস্মৃতির পাতায়;
শঙ্খচিনের মেঘে মেঘে করে
মগ্নতায় রঙধনু রঙিন ঘুড়ি ।
কে সবুজে শ্যামলে বিচূর্ণ চলে ফিরে মধ্যক্ষণ-
কে বসন্তের চূড়ায় প্রণয়ের গায় গান
সবিই শোকমাদল করে স্থায়ী অভিনয়;
এই নগ্নবেলায় হয়েছি নাফ নদীর ঢেউ
বালুচরের
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৬১ বার দেখা
| ৫০ শব্দ ১টি ছবি
প্রতি রাতে স্বপ্নের স্বপ্ন’৭১ দেখছিল লক্ষ চোখ শুধু স্বাধীন করার জন্য হয়েছিল তাঁরা রক্তগঙ্গা আর লাশের হিমালয়- মিথ্যা নয় আজও কথা কয় ইতিহাস- বেঁচ্চে থাকে -থাকবে ইতিহসা ! বাংলার লাল সবুজের প্রান্ত জুরে-আকাশে বাতাসে পথে ঘাটে; সেই দিন ছিল ২৫শে মার্চ কালরাত্রিতের গগণে কালবৈশাখি
-ওরা কেনো ইটভাটার মতো গাঁথতে চায়,
আবার যমুনা বাঙ্গালী নদীর মতো ভাঙ্গতেও চায়-
দু’য়ের মাঝে থাকে না মন -রেখো না স্বজন;
সভ্যতা প্রকৃতির প্রেমময় প্রজাপতি উড়াও ক্ষণ।
কবি অকবির পাল্লাভারি যেমন ঐ পাটমাপার ধরা-
ঝাল লাগে না ঝাল লাগেতে চাও মরা মরিচ ছাড়া!
সভ্যতার সোনালী দিবালায় কই দেখছি চরের
জলশুকনো মাঠ,ভবনতরী চলছে- উইপোকার খাত
তবুও মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় খুব- ভুবনচিল হতে !
মাথার হিমালয় চোখে সুন্দরবনের দৃষ্টিপাত-
একটুকুও ভাবতে ভুল হয় না সকাল সন্ধ্যা রাত।
কোন ভবনে পাই গো ছুঁয়ে যেতে -ভুবনচিল হাতে
শুধু কি আর জলশুকানো মাঠ নাই -যমুনার ঘাট !
উইপোকারা মরছে তাই -গেওয়া সুন্দরী চন্দনকাঠ