আলমগীর সরকার লিটন। লেখকের প্রথম কবিতা প্রকাশ হয় ‘দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ‘ভিজে যাই এই বর্ষায়’ এরপর লেখকের অন্যান্য কবিতা ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হতে থাকে যেমন- ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা “মেঘফুল”, ত্রৈমাসিক পত্রিকা ’পতাকা’, মাসিক ম্যাগাজিন, সংকলন ‘জলছাপ মেঘ’। এছাড়া অনলাইন পত্রিকায় লিখে থাকেন। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ’’মেঠোপথের ধূলিকণা’’ প্রকাশিত।
মুক্ত নিঃশ্বাস নেওয়াটাই এক বিস্ময়কর-
ভোরের উষ্ণতাই এনে দেয় এক চঞ্চলকর!
দুপুরে ক্লান্তি ঘাম জানি এক পরশ আকর্ষণ
টেনে আনে এক ঝংকার প্রণয় নিশান;
উড়াই শুধু বৈকাল ক্ষণ- স্নিগ্ধময় মৃদু বাতাস
যেনো সমস্ত সৌরভীর নতুনত্ব শীতল করে
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯২১ বার দেখা
| ৭০ শব্দ ১টি ছবি
পাপ দেখি- পাপ দেখি-পাপের পিছু ছুটি
আমার আমি কি করি-পাপের পিছু ছুটি-
ভালমন্দ চোখ আমার- সবই দেখি আলো-
ভাবি না হাত তিনেক গর্ত-আঁধার কালো
তবুও বুঝার হলো না শেষ- পাপ ভারি মন্দ-
পাপের মধ্যে জ্বলো- কি হলো- কি হলো বলো;
বলার
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮০ বার দেখা
| ৬৯ শব্দ ১টি ছবি
কুয়াশা ভারি পৌষের মাতাল শীতটা-
কি লজ্জা গায়ের পারে শীত- শীত শুধু
মাঘের হাড় কাঁপানোর অপেক্ষা!
একটা উষ্ণ চাদর ছিল তাও ছিনিয়ে নিল
খানিকটা দীর্ঘশ্বাস নাক কিংবা মুখটা;
অথচ সুন্দর চেহেরা নয় তো টাকাপয়সার
তরে হারিয়ে গেলো কতখানি শীত- শীতটা
কি হবে এখন চোখ খুল
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯৭ বার দেখা
| ৫৮ শব্দ ১টি ছবি
জীবনের হিসাব কষতে কষতে
কোথায় এসে দাঁড়িয়েছি- যেনো সব পথ ভুলে গেছি;
কতটা সেকেন্ড চাঁদ ছুঁয়েছিলাম-
সব শিশির ঝরা শুকে গেছে! আফসোস শুধু গায়ের
পারে, কৃষ্ণচুড়া চুমু ছিল বুঝি বাঁকি!
কষ্টের পূর্ণিমা রাত, রক্তাক্ত অশ্রু সজল উঠান।
তবুও থেমে নেই জীবনের
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯৭ বার দেখা
| ৮০ শব্দ ১টি ছবি
সকাল বিকাল পিটি প্যারেড চলছিল-
কাল যে, ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস!
বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে লাল নীল পতাকায় পতাকায়
সাজানোর ব্যস্ততায় নির্ঘুম রাত; ভোর হলো
স্কুলের ইনফর্ম পরা শীতের কি কাঁপন- শুরু হলো
কুচকাওয়াজ- মনে কি ভয় ছিল, ডান বাম করতে
বুঝি হয়ে যায় ভুল- লম্বা লাইনে স্যালুট,
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৬১ বার দেখা
| ৮২ শব্দ ১টি ছবি
দুচোখে দেখি এক শিল্পকলা
এই আসা যাওয়ার মধ্যে সময় বড়
নিঠুর তার গতি ফল!
এমন কি তার সাথে হাত মিলেছে
বাস্তবতার ক্ষীণ জ্ঞান ধ্যান;
রোজ রবি শশী একই বাজনা বাজায়
শীত কুয়াশার পৌষ, মাঘ যেনো-
আর নিঠুর হাড় কাপানো কষ্ট মায়াময়
তবুও সময়গুলো এগে আসুক না
সেই
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৪০ বার দেখা
| ৭৭ শব্দ ১টি ছবি
বুঝি না কতটা পর হয়েছি, জানে শুধু
পথের বাঁকে ইট পাথর ধূলিকণা, দূর্বাঘাস-
আর কিছু কুকুর, বিড়াল, ইঁদুর- তেলাপোকা, উই-
তবুও তারা অপরিচিত নয় এক আকাশের তারা;
অথচ ছোট ছোট ভুলগুলো করেছো খুব-
বুক ভাঙ্গা ঘূর্ণিঝড়- যাহা প্রতিনিয়ত ঘটে।
ভিজে যায় আমার পৃথিবী জোড়া আঁখি-
নদ ভরা
কবিতা|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৮৪ বার দেখা
| ৭৪ শব্দ ১টি ছবি
চোখে আমার এক শতাব্দীর বিজয়
অম্লান করছে কিছু ক্ষণ সময়ের অবগাহন!
তবুও উল্লাসে পতাকা উড়াই-ধন্য বলয়
অবুঝ শিশুর হৈহুল্লোড় খেলার মাঠ-
যেনো আবেগময় একমুঠো হাতের মধ্যে বিজয়!
কত বার নর্দমার কাদাযুক্ত অনুভব ছুঁড়াছুঁড়ি
কারও কথা শুনে না শুধু এগিয়ে চলা-
সমনে সমনি,
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৬ বার দেখা
| ৫৩ শব্দ ১টি ছবি
অনেক আগেই স্বপ্ন দেখেছি কিন্তু
স্বপ্ন দেখা বাড়ন করেনি কেউ- সংগোপন ছিল খুব-
তবুও স্বপ্ন দেখি বেগম পাড়ায় বাড়ি বানাছি-
ব্যাংকে টাকা রাখছি-ভরপুর সম্পদের খেলা!
একদিন সত্যই হলো অথচ দেশের মানুষগুলোর
কোন হুশ, জ্ঞান হলো না- এতো পিরিতি ভাল নয়!
কত বার চিঠি লেখেছি- ভালবাসি
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৮৪ বার দেখা
| ৭৮ শব্দ ১টি ছবি
এক মুঠো স্বপ্ন হেঁটেই চলছে রাতদুপুর-
দাঁড়াবার সময় নাই বুঝি আর- কি অদ্ভুত
সম্পর্কের লেশমাত্র নাই- অথচ দিনদুপুরে
খেলা করে এক নাক পৌষের ঘ্রাণ ছড়ানো স্বপ্ন;
আফসোস অশ্রুজল গড়িয়ে গড়িয়ে পুকুর হলো
সেই বিলটা শুকে গেছে নতুন প্রজন্মের বস বাস-
এক রাত স্বপ্ন বলে কথা-
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৫১ বার দেখা
| ৮৬ শব্দ ১টি ছবি