আলমগীর সরকার লিটন। লেখকের প্রথম কবিতা প্রকাশ হয় ‘দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ‘ভিজে যাই এই বর্ষায়’ এরপর লেখকের অন্যান্য কবিতা ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হতে থাকে যেমন- ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা “মেঘফুল”, ত্রৈমাসিক পত্রিকা ’পতাকা’, মাসিক ম্যাগাজিন, সংকলন ‘জলছাপ মেঘ’। এছাড়া অনলাইন পত্রিকায় লিখে থাকেন। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ’’মেঠোপথের ধূলিকণা’’ প্রকাশিত।
উৎসর্গঃ মোঃ সফিকুল হক চৌধুরী
তোমার এ চলে যাওয়া মানে
মন মন্দিরে সকাল দুপুর পূজা করা!
এ চলে যাওয়া মানে সমস্ত সৃষ্টির
রঙে রাঙা তোমার এ চলে যাওয়া বলে না
তুমি নতুন দিগন্ত সৃষ্টি করা মহা মানব
শস্য শ্যামল গ্রাম বাংলার সুবাসিত বাতাসের
ঘ্রাণে ভাসবে- নয়নের দৃষ্টি
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৬১ বার দেখা
| ৫২ শব্দ ১টি ছবি
হাজার বছর পথ চলা কি? ভাবে শেষ হলো
পাখির কলরব জানলো না- বুঝল না মায়াময়!
অথচ পদধূলি ঘ্রাণটা এখন আকাশ মুক্ত!
ধোঁয়াটা ঘরবন্দী দক্ষিণা জালানাটাও মাটময়;
তবুও সাদা মেঘ শুধু আকাশ জুড়ে ঘনঘটা,
হৃদয়ের বাঁকে ছবিটা রঙিন যেন সোনালি মাঠ।
যে দিকে
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৫৫৭ বার দেখা
| ৬৯ শব্দ ১টি ছবি
চোখের দেখা- দেখে কি হবে-
মনের দেখা- দেখলে না ভব সংসারে;
শেষ বেলাতে বিবেক কেঁদে, কি হবে-
শিক্ষার আগুন নিভে গেলো দ্বিগুণ-
তবুও ভয় পেলে না শুধু মরণে, চোখের
মায়া অন্ধ দূর- বহুদূর
ধর্মগুরু অন্ধসুরু আসল চিনবে কি ভাবে?
যখন আবেগ এসেছে শেষ বেলায়- তখন
চোখের দেখা দেখে
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৩ বার দেখা
| ৬৮ শব্দ ১টি ছবি
রঙবিরল রাস্তার মোড় ছিল বেশ-
সেইদিন জেদ ধরেছিলাম ফুলের গন্ধ নিবো বলে
তা আর হয়ে উঠল না-
এতোটাই ধূলিবালি ছিল বুঝাছিল না ।
সত্যই বড়ই গাছ হেঁটেই আসল!
তারপর ঢিল ছুড়লাম বড়ই পরল না।
প্রশ্নমালা কিছু বর্ণ রাস্তার মোড়ে কৃষ্ণচূড়া
ছড়িয়ে
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৮২ বার দেখা
| ৬৯ শব্দ ১টি ছবি
পাড়া থেকে যাচ্ছে খশে রঙিন তারা-
কেউ বা লাশ কেউ বা জীবিন্তলাশ বয়ে;
পাড়ার কোন চোখ বিবেক এতটুকু নেই-
একটু আলো জ্বালাবে শ্মাশান ঘাটের পারে।
তবুও কত রঙের সাজান পাড়ার দিব্যজ্ঞান
হেসেই যাচ্ছে- তুলে যাচ্ছে নদী সমুদ্র ঢেউ-
এত হলো পাড়ার
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৯ বার দেখা
| ৫০ শব্দ ১টি ছবি
কবিদ্বয়ের তিনটি কবিতা,
কবিতারা চঞ্চল মুখরিত সোনালি মাঠ!
কতটুকু ফসল ঘরে উঠবে প্রত্যাশিত কবিদ্বয় চোখ;
তিন কবিতা কে নিয়ে আশা আঙ্খাকার শেষ নেই
যেনো আকাশ চুম্মি, তারা ছোঁয়া গল্প।
প্রেরণার ছবি বুকে মুখে বসন্ত ফাল্গুন-
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২৩ বার দেখা
| ৮৪ শব্দ ১টি ছবি
নিজের দর্পণ চকচকে নয় বলে
বার বার কাচ ভাঙ্গি; রক্তাক্ত দেয়াল
কথা কয়- কিছু প্রশ্ন নেই কারণ স্বার্থপরতা;
গিলে খেয়েছে নিজেকে। তুমি না
থাকলে আজ দর্শন হতো না অথচ কত বড়াই!
দেখছি নয়ন কেঁপে- সবুজ মাঠে ঘাটে-
স্যালুট জানাই তোমার চকচকে
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৯ বার দেখা
| ৬০ শব্দ ১টি ছবি
সমুদ্রের জল দেখে দেখে
কান্নামাখা চোখ, শেষ করি-
সবুজের প্রেমও নীলা দেখে
রঙিন হই- রাতদুপুর ফুরাই-
আর হরেক সদায় পান করি-
ভবঘরে কি নিঠুর শব্দ বুনায়-
মরে গেলে জানবো না- কোথায়
হবে- ঘর বাড়ির- শেষ ঠিকানা;
কে বা দিতে প্রথম মাটির ছোঁয়া
কে বা কবে
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৬০ বার দেখা
| ৭৮ শব্দ ১টি ছবি
জীবনের ভাবনাগুলো যদি ধূলির মতো
এলোমেলো হয়! তাহলে তো সংসার ঘর
অব্যয় সঞ্চয়হীন, সন্দেহ রবেই; কি হবে
কঠি পাথার হয়ে- হও যদি সুগন্ধী সাবান
তাও কিছুদিন সুবাস ছড়বে পাড়ায়-পাড়ায়;
এমন কি ঐ ঘাস বালি বিছানায়- দেখো একটু
ভেবে- ভেবে; হয় তো
কবিতা|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৫৯ বার দেখা
| ৮৩ শব্দ ১টি ছবি