আলমগীর সরকার লিটন। লেখকের প্রথম কবিতা প্রকাশ হয় ‘দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ‘ভিজে যাই এই বর্ষায়’ এরপর লেখকের অন্যান্য কবিতা ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হতে থাকে যেমন- ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা “মেঘফুল”, ত্রৈমাসিক পত্রিকা ’পতাকা’, মাসিক ম্যাগাজিন, সংকলন ‘জলছাপ মেঘ’। এছাড়া অনলাইন পত্রিকায় লিখে থাকেন। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ’’মেঠোপথের ধূলিকণা’’ প্রকাশিত।
কাব্যিক কথার ভাবনা উঠন জুড়ে
থাকতে হয় অহংকার লতা পাতার বাসনা!
তা না হলে কবিতার হাসি উজ্জ্বল
চঞ্চলতা পুরোপুরি চলবেই না;
কবিত্বের আড়ালে চাঁদ কলঙ্ক দেখা যায়
কিছু মনে করাটাই ভুলের অচর হবে-
তাই না হলে সত্য কথায় ভাত নাই
আবার মিথ্যা কথার নাকি ঠাই নাই!
উভয় সংকটে
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৪ বার দেখা
| ৬০ শব্দ ১টি ছবি
ভাবনার অজানতে দূরের চাঁদকে
এত বেশি ভালবাসতে নেই!
মাঝে মাঝে অপরাধী মনে হবে
জলের মতো ভাল না বাসলে
সে ভালবাসার কোন অর্থবহ হয় না;
ভাল লাগার মানে কিন্তু ভালবাসা নয়
আটার মতো লেগে থাকতে হয়
নিঘুম স্বপ্ন বুনাতে হয়
গোলাপের মতো স্পর্শ করতে হয়
তাহলে ত ভালবাসা
কিন্তু
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪২৬ বার দেখা
| ৬২ শব্দ ১টি ছবি
সেই দিন জানালা খোলা ছিল
চাঁদের হাসিটা বেশ লাগছিল!
অথচ রাস্তার ধূলি ঠোঁটের সাথে লাগেনি
দূর্বা ঘাস অভিমানি বেশছিল;
বৈকালি হাওয়া ফাল্গুনে আগুন জ্বলছিল
এতো দিনেও বুঝার সময় হলো না
আর- যাচ্ছে কেটে দিন রাত মাস বছর
এমন কি মৃত্যুর দিনও-
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৫৬ বার দেখা
| ৫১ শব্দ ১টি ছবি
জল কাঁদার মতো ভেসে যাচ্ছে অপবাদ!
সোনালি রোদ্দু শূন্যেই জমাট বাঁধা মেঘ-
শুধু শুধু ঘর শূন্য করচ্ছে এ ফসলি আবাদ;
মাঠগুলো অন্ধ হয়েছে আলোতেও দেখে না
নদী ভরা জল কাঁদার কথা ভাবে না- অথচ
স্বপ্ন দেখে চোখ জোড়া ছিড়াকাঁথার নিদ্রায়;
তবুও সব অপবাদ আকাশ ছুঁয়া তারার
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯৪ বার দেখা
| ৫২ শব্দ ১টি ছবি
সাইকেলের ব্রেকের মতো
তোমার ঠোঁটের ব্রেক নাই-
আবল তাবল ঘুর্ণিপাকের মতো
যা কিছু তাই বলছো-এবার একটু
ব্রেক মার সাইকেলের মতো।
আকাশের মতো রঙ বদলাছ!
ধর্মকর্ম বলে কিছুই মানছ না-
ব্রেকহীন গাড়ির মতোই চলছো-
একটু ব্রেক মার সাইকেলে মতো;
আর কতদিন এভাবে চলবে? পাপ যত,
মায়াহীন, ছায়াহীন শুধু অনুভূতি বাতাসের
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮২ বার দেখা
| ৫৪ শব্দ ১টি ছবি
নদের খেলা ভবের তরি
চলছে- চলছে- অথৈ পানি-
কার সাথে ঢেউয়ের খেলা-
ডাঙ্গার প্রেমে বালুচর জানি;
শূন্য মেঘে বৃষ্টি পরে
ডুবে গেলো ঘরখানি
আসেপাশে কেউ থাকবে না
পাপ পুণ্যের টানা ঘানি!
তবুও দিব্য হিসাব কেউ রাখি না
দিনে দিনে দিন ফুরিল
কি এমন ডাঙ্গার প্রেমে
এ নদে বালুচর হলো!
তাই না ভেবে
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৩০ বার দেখা
| ৫৪ শব্দ ১টি ছবি
ঘুরে ফিরে হাজারও প্রশ্নের মুখে
উত্তর পাই না- তুমি না থাকলে
এ সংসার- এ দেশ ক্ষমতায় হতো না;
তবুও ভুল ভাল গল্পে কান পেকে যায়
অথচ কি স্বার্থপর- দুনিয়ার নিয়ম
উপকারের উপকার বলে না।
আমি তো ভাই ক্ষণস্থায়ী প্রাণী
তারপাও ইতিহাস আমার অসংগতি !
নষ্ট সময় এখন, উত্তরের
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯৮ বার দেখা
| ৭৭ শব্দ ১টি ছবি
কি এমন ডাক রে ভাই- কি এমন ডাক
নাই কোন যার ঢাক ঢোল শব্দ আওয়াজ!
তবুও ডাক আসে- এমনি সময়- কেউ
পারে না ফিরাতে- তবু চলে যাতে হয়-
নির্দয়, নীরময়, জগৎময় সংসার ছেড়ে-
ভাবছো না- কার আগে- কে যাবে।
কি এমন আঁধার-
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৬৪ বার দেখা
| ৭৮ শব্দ ১টি ছবি
তোমাদের আচরণ দেখে
আমি আর মানুষ হতে চাইবো না;
ফানুসের হয়ে থাকতে চাই
রঙ বিরল আকাশে- ঘাসফড়িং বেসে
তোমাদের ফেরেশতা সুবল
হাসির মাঝে শয়তানের মুখ রহ রহ দেখি
শুধু শুধু আমাকে মানুষ হতে বলো!
সুসম্পর্কের পিচে স্বার্থ চোখ, মন প্রবাহিত,
কি করে আমি
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৪৩ বার দেখা
| ৫৩ শব্দ ১টি ছবি
রক্তপাতের মধ্যেও তারা দেখে সুন্দর
অথচ তারাও ত রক্তঘাত ঠিক বুকের
উপর তাহলে কিসের অহংকার কিসের
শক্তি ভেবনা, তুমিই প্রভু ভগমান ঈশ্বর!
এ বার থামো মানুষ পেটের উপর ভর কর
দেখো ক্ষুধার্তময় সুন্দর- রক্তাক্ত নয়;হিংস্র
পশু তাও নও কারণ তুমি কথা বলা শুনার
মানুষ অতঃপর মহত্বের মাঝে
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৭৮ বার দেখা
| ৪৭ শব্দ ১টি ছবি