ট্রু কলার’ জিনিসটা ইন্টারেস্টিং। মাঝে মাঝে চমৎকার সব নাম আসে। আজ সকালে উবারে কল করলাম। কথা শেষ করে দেখি ট্রু কলারে নাম দেখাচ্ছে “শয়তান ড্রাইভার উবার”। আমিতো নাম দেখে ঢোক গিললাম। মনে পড়ে গেল ফেসবুকে উবার ইউজার গ্রুপে যাত্রী হয়রানির নানা কাহিনি। অফিসে সকাল
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৪৮ বার দেখা
| ১৭২ শব্দ
ভরা পূর্ণিমার রাত, খোলা হাওয়ায় নদীর বুকে ভেসে চলা নৌকায় পানিতে পা ডুবিয়ে মাঝির বৈঠার ছলাত-ছলাত শব্দের মাঝে চোখ বন্ধ করে গুনগুন “ঝড়কে আমি করব মিতে, ডরব না তার ভ্রুকুটি তে।দাও ছেড়ে দাও, ওগো, আমি তুফান পেলে বাঁচি !”
ইচ্ছে গুলো বড় অদ্ভুত। ট্যাক্স দিতে
প্রচন্ড মন খারাপ নিয়ে বাসা থেকে বের হয়েছি। নতুন চাকরি তে যোগদান তাই এই শনিবারের সকালে ছেলেটা যখন ঘুমে কাদা তখন আমি বের হয়ে আসলাম। আমি জানি কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘুমের মধ্যে সে আমাকে খুঁজবে, না পেলে কান্না করতে থাকবে। চাকুরীজীবী মায়েদের জীবনটা কষ্টের।
‘তুমি যাকে ভালবাসো তার সবটা নিয়ে ভালবাসবে। তার ভালটাকে ভালবাসবে আর খারাপটাকে বাসবে না তাতো হয় না। আমি অতীতটাকে যেমন নেব, বর্তমানকেও নেব, ভবিষ্যতটাকেও ভালবাসবো। আমার কাছে এডজাস্টমেন্ট মানে হেরে যাওয়া নয় দিদিভাই। আমার কাছে এডজাস্টমেন্ট মানে হল সুন্দর করে বাঁচা।
গত কিছুদিনের মাত্রাতিরিক্ত ব্যস্ততা শেষে অবশেষে মিলেছে মুক্তি। অফিস থেকে শুভকামনা সহ বিদায় নিয়ে আসলাম পড়ন্ত বিকালে। আগামী কয়েকদিনের জন্য বেকার জীবন। কত পরিকল্পনা ছিল কয়েকদিনের বেকার জীবন নিয়ে। কিন্তু টিপটিপ বৃষ্টিতে ভিজে ঘরে ফিরতে ফিরতে মনটা উদাস হল। সন্ধ্যার পর দেখলাম আমার
ছোট ভাই মিলিটারি ট্রেনিং এ দুর্দান্ত ভাল ফলাফল করেছে তাই জেনে মন ফুরফুরা করে অফিস থেকে বের হয়েছি। ভাবলাম উড়তে উড়তে বাসায় চলে যাই ছেলেটার কাছে। কিন্তু ঝামেলা পাকিয়েছে বিচ্ছিরি জ্যাম। রিক্সায় বসে আছিতো আছিই। এর মাঝে চোখ পড়ল উল্টো দিক থেকে আসা এক
কিছু গানের মধ্যে অদ্ভুত মাদকতা থাকে। শুরুতে প্রভাব না পড়লেও ধীরে ধীরে তলিয়ে যেতে হয়। ‘আমি তোমারি নাম গাই’ ঠিক সেরকমই একটা গান আমার জন্য। গত দুই সপ্তাহ ধরে এ মাদকতায় আসক্ত আমি। সকালের রোদে রিক্সায় প্রিয় মানুষের পাশে চলতে চলতে যে গুনগুন করছিলাম
সেই সম্বোধনহীন চিঠি অনেকদিন পর আজ আবার লিখতে বসলাম তোমাকে। অসময়ের হঠাৎ বৃষ্টির এই সকালে টেবিলে ছড়িয়ে থাকা কাগজ কলমে চোখ পড়তেই মনে হল তোমাকে লিখি।
চারদিকে কেমন উদাস হাওয়ার ছুটাছুটি। ইট কাঠের শহরের উঁচু দালানের ফাঁকে দেখতে পাওয়া এক চিলতে আকাশের গায়ে কালো মেঘেদের
গিয়েছিলাম পড়ন্ত বিকালে ব্যস্তমুখর এক রেল স্টেশানে। মনে নেই কোথায় যাওয়ার কথা ছিল, সাথে কে ছিল । শুধু মনে আছে ঘরে ফেরা কিংবা ঘর ছেড়ে যাওয়া ব্যস্ত সব মুখের ভীড়ে হঠাৎ করে আমি উস্কখুস্ক চুলের উদাস মানুষটাকে দেখেছিলাম। আর দেখে মনে হয়েছে এ আমার
‘আমার এত আদরের বাচ্চাটি আমাকে ছেড়ে তুমি কোথায় গেলে? বাবা, তোমার কি একবারও মনে হয় নাই যে তোমার একটা দুঃখী মা আছে ।’
ঠিক এভাবেই শুরু এক মায়ের আত্মকথনের। যদিও লেখাটা ছেলেকে উদ্দেশ্য করে এক মমতাময়ী মা এর চিঠি কিন্তু মৃত ছেলেকে লেখা এই
জীবন|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৫৪ বার দেখা
| ৩২৩ শব্দ ১টি ছবি
প্রতিদিন একই ব্যস্ততা আর ভাল লাগছিল না বলেই ঝিম মেরে পড়ে থাকার জন্য আজ বাসায়। কিন্তু বাইরের গনগনে রোদের তেজ ঘরে এসেও ঝিম মেরে থাকতে দিচ্ছেনা। তাই গুটগুট করে ঘরময় ঘুরছি আর ভাবছি, হাতে এক গ্লাস ঠান্ডা লেবু পানি। ভাবছিলাম ‘চিঠি’ নিয়ে। ‘সবিনয় নিবেদন’