নিতাই বাবু ২০১৫ সালে তিনি শখের বশে একটা ব্লগে রেজিষ্ট্রেশন করে লেখালেখি শুরু করেন।তিনি লিখতেন নারায়ণগঞ্জ শহরের কথা। লিখতেন নগরবাসীর কথা। একসময় ২০১৭ সালে সেই ব্লগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ব্লগ কর্তৃক ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জনাব সাঈদ খোকন সাহেবের হাত থেকে ২০১৬ সালের সেরা লেখক সম্মাননা গ্রহণ করেন। সাথে নগর কথক উপাধিও পেয়ে যান। এরপর সেই ব্লগে লেখালেখির পাশাপাশি ২০১৮ সালের জুলাই মাসে তিনি শব্দনীড় ব্লগে রেজিষ্ট্রেশন করেন। শব্দনীড় ব্লগে উনার প্রথম লেখা “আমি রাত জাগা পাখি” শিরোনামে একটা কবিতা। তিনি চাকরির পাশাপাশি অবসর সময়ে লেখালেখি পছন্দ করেন এবং নিয়মিত শব্দনীড় ব্লগে লিখে যাচ্ছেন।
ছোটবেলায় স্কুলে যাবার সময় কান্নাকাটি করেও দশ পয়সা তো দূরের কথা, পাচটি পয়সাও সময়তে পেতাম না। মায়ের কাছেও না, বড়দা ও বড় দিদিদের কাছ থেকে না। যা পেতাম, তা কেবল বাবা ও বড়দা বেতন পেলে। সবসময় না পাবার কারণ হলো,
তোরাই আমার দেহের নিশ্বাস
স্বপ্ন তোদের ঘিরে,
পাই খুঁজে পাই বাঁচার আশ্বাস
এই দুঃখের নীড়ে।
হাঁটি হাঁটি পা পা করে
অনেক বড় হবে,
সেই আশাই রাখছি ধরে
আশা পূর্ণ হবে কবে?
কেউ থাকে দালান কোঠায়, কেউ রাজপ্রাসাদে,
কেউ থাকে ঝুপড়ি ঘরে, কেউ রাস্তাতে কাঁদে।
কেউ ঘুরে দেশ বিদেশে, কেউ ঘুরে মনের স্বাদে,
কেউবা আবার বিনা দোষে পড়ে যায় ফাঁদে।
কেউ সম্পদশালী কেউ ক্ষমতার বড়াই দেখায়,
কেউ আবার বস্তিবাসী, না খেয়ে দিন কাটায়।
কেউ অহংকার
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৮৯ বার দেখা
| ৭৫ শব্দ ১টি ছবি
আমরা দু’জন
নেই জায়গা নেই জমি
নেই যে বাড়িঘর,
পরের বাড়িই আমার বাড়ি
ভাড়া একটা ঘর।
ঘরখানা মোর ছোটখাটো
ভাড়া চার হাজার,
টোনাটুনি দু-জনই থাকি
আমার সামান্য রোজগার!
ছেলে ছিলো মেয়েও ছিলো
এখন ছেলে পরপারে,
মেয়েটা থাকে তার শ্বশুরবাড়ি
তিন মানিক ওর ঘরে।
দুটো মেয়ে
“শ্রী” একটি বিশেষ্য পদ। ‘শ্রী’ শব্দটি সংস্কৃত শব্দ। ভারত উপমহাদেশীয় সংস্কৃতিতে বিশেষ করে সনাতন ধর্মে নামের পূর্বে ‘শ্রী’ লিখে থাকেন। তা নারীপুরুষ সকলের নামের সাথেই শ্রী যুক্ত করা হয়। যেমন: পুরুষের নামে পূবে ব্যবহার করা হয়, “শ্রী লক্ষ্মণ
সেলফি’র ঢং, কত-না হয় রঙ-বেরঙে
কেউবা রাস্তায়, কেউ রেল জংশনে
কেউ নদীর পাড়ে, কেউ আগানে-বাগানে
কেউ আকাশ পানে, কেউ মিশে যায় মরণে।
ছবিটি চিত্তরঞ্জন গুদারা ঘাট সংলগ্ন নবনির্মিত একটা ভবন।
মুখাগ্নি বা অন্ত্যোষ্টি বা অন্ত্যোষ্টিক্রিয়া হলো, জীবনের শেষ যজ্ঞ। অন্তইষ্টি=অন্ত্যোষ্টি বা অন্ত্যোষ্টিক্রিয়া। অন্ত মানে শেষ আর ইষ্টি মানে যজ্ঞ আর ক্রিয়া মানে কার্য। আমরা জানি আমাদের সুপ্রাচীন পূর্বপুরুষদের বৈদিক সমাজ ছিল যজ্ঞপ্রধান সমাজ। জীবনের শুরু থেকে শেষাবধি সবই
মাঝে মাঝে আকাশের রংটাও বদলাতে দেখেছি,
কখনও কখনও লাল হলুদে মিশে যেতে দেখেছি
আবার পুরো নীল আকাশটা কালো হতে দেখেছি
কখনও কখনও রেগেমেগে বৃষ্টি ঝরাতে দেখেছি
সময়তে আকাশটাকে ভীষণ রাগে কাঁপতে দেখেছি
সেসময় আকাশের চারদিকে প্রলয় নিত্য দেখেছি
বৃষ্টির আর বাতাসের সাথে বজ্র
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৩৬ বার দেখা
| ৭৯ শব্দ ১টি ছবি
যদি গাইতে চাও শেখ মুজিবের গুনগান
হবে নাতো গাওয়া শেষ,
তিনি ছিলেন মুক্তির মহানায়ক বাঙালির প্রাণ,
এটা তারাই স্বপ্নের বাংলাদেশ!
মুজিবের বজ্র কণ্ঠে ছিলো প্রতিবাদী ভাষা
তার প্রমাণ ৭ই মার্চের ভাষণ,
সেই ভাষণে জুগিয়েছিল বাঙালির মনের আশা
দখলদার ছেড়েছিল ক্ষমতার আসন!
তাই মুজিব মানেই বাঙালির
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫৭ বার দেখা
| ৫৪ শব্দ ১টি ছবি
মানুষ বড় স্বার্থপর, নিজের স্বার্থই বুঝে,
পরের চিন্তা করে সে, নিজের সুখই খুঁজে!
কে খেলো আর কে খেলো না
তাতে তার কি-ই-বা আসে-যায়?
সবকিছু নিজেই গিলে ফেলতে–
এদিক-সেদিক দিগ্বিদিক ঘুরে বেড়ায়!
মানুষ বড় বেঈমান, এর চেয়ে বেঈমান আর নেই,
যতই ভালোবাসো তাকে, একটু পরে যেই – সেই!
কীসের প্রেম, ভালোবাসা,
প্রতি বছরই মার্চ মাস আসে, মার্চ মাস গত হয়। কিন্তু আমার মন থেকে সেই ভয়াল মার্চ মাসের স্মৃতি মুছে যায় না। বলছি, ১৯৭১ সালের মার্চ মাসের কথা। যেই মার্চ মাস আমাদের পরাধীনতা থেকে স্বাধীনতার সূচনালগ্ন। যেই মার্চমাস মুক্তির জন্য মুক্তিযুদ্ধ।