পরিপূর্ণ একটা সংসার আমার
তবুও আমি অর্ধেক হয়ে বাঁচি
সাজগোজটা আজও ভীষণ অপছন্দের
তবুও রোজ তোমাকে ভেবে সাজি।
আমার তুমি আমার কাছে খুব বেশী দামী
কিন্তু আজ ভীষণ কষ্ট এ বুকের ভিতরে
কারণ, আমার বিছানায় অন্য পুরুষ
আর তুমিও যে আজ অন্য কারো স্বামী।
আজও গভীর রাত অবধি জাগিয়ে
যন্ত্রণা নিয়ে মেঘের সামনে উপস্থিত হতেই
দেখলাম তারও খুব মন খারাপ।
বারবার চিৎকার করছে নিজেই গর্জে উঠছে,
তার প্রেমিকা প্রকৃতিও অশান্ত হয়ে উঠলো
বিচ্ছেদগামি বিপদের আগাম অনুভূতি নিয়ে তাদের অসম্পূর্ণ ভালোবাসার প্রকাশ করছে,
গাছেরা সব নুইয়ে পরছে
যেন শেষবারের মতো একে অপরকে জড়িয়ে বাঁচতে চাইছে।
কী
কথার বুলেট যখন সব সীমা অতিক্রম করছে
তখনি এলো মুখ বন্ধের ঘোষনা
নিরীহ মানুষের রক্তে রাঙ্গানো হাতগুলো
বারবার পরিষ্কারের ঘোষনা।
ধর্ম নিয়ে মেতেছিল যারা তাদের নিজ ধর্মেও
আজ কাটাতারের সীমানা
হিন্দু হিন্দুকে ভয় পাচ্ছে, মুসলিম মুসলিমকে ভয় পাচ্ছে, মানুষ মানুষকে ভয় পাচ্ছে
যে তোমাকে মসজিদ পোড়াতে বিভ্রান্ত করলো
সেই
চলো একটা সমুদ্রে বেড়াতে যাবো
শুধু তুমি আর আমি।
সমুদ্রের শীতল হাওয়া আর বালির চাদরে
তুমি আর আমি বসবো হাতে হাত ধরে।
ইচ্ছে হলেই বেশ তোমার কাধেঁ মাথা রেখে,
না বলা গল্প, না বলা স্বপ্ন, অসম্পূর্ণ ইচ্ছা,
সবটা বলবো তোমাকে।
খুব কান্না পেলে জড়িয়ে ধরে কাদবো
তুমি আলতো করে এক
বদ্ধ জানলা, আর চার দেয়ালের মাঝে
তুমিহীন আমার দিন হয়তো যেতই চলে
কিন্তু জান? ইচ্ছেরাও আর শাষন মানেনা,
যেদিন থেকে তুমি প্রেমিক হলে।
তোমার আগে কোনো পুরুষ আমাকে
এত ভেঙেচুরে ভালোবাসেনি,
আমার সমস্ত ভালোলাগার প্রতি এতটা যত্নবান হয়নি।
জানি তুমি চায়ের শ্রেষ্ঠ প্রেমিক
কিন্তু আমার
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৮২ বার দেখা
| ৯৪ শব্দ ১টি ছবি
নারী দিবসের বিশেষ শুভেচ্ছা আমার চাইনা,
ফিরিয়ে নাও।
দেওয়ার যদি খুব ইচ্ছা থাকে তবে –
আমি যেমন তোমার জন্য বাঁচি ঠিক তেমনি তুমিও আমার জন্য বেঁচে দেখাও।
আমাকে শুধু আমার অধিকারটুকু দাও তাহলে আমার জন্য বিশেষ কোনো দিনের প্রয়োজন হবে না এতটুকু বুঝে নাও।
আমার চলার পথে বাধা না
কে বলেছে তোমাকে আমি ভালো নেই ?
আমায় কি চিৎকার করে বলতে হবে যে আমি ভালো নেই।
আমি তো কাউকে বলতে যায়নি বা কারো কাছে ভালো থাকার পরামর্শও চাইনি
তাহলে তুমি কি করে বুঝলে যে আমি ভালো নেই।
তবে মাঝে মাঝে আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে উঠি
তার মানে কি এটা