আগামী বছরের সম্ভাব্য খাদ্য সংকট এবং খাদ্য নিরাপত্তা এখন টক অব দ্যা ওয়ার্ল্ড। জাতিসংঘ থেকে শুরু করে বিশ্বের ছোট-বড় সকল রাষ্ট্র এ বিষয়ে সোচ্চার এবং শংকিত। আর শংকিত হওয়াটাই একান্ত স্বাভাবিক। কেননা মারাত্মক খাদ্য সংকট মানেই দুর্ভিক্ষ। আর দুর্ভিক্ষ মানেই কোটি কোটি প্রাণহানি। কেবল
অনেকদিন ধরেই ঘাড়ধরা শব্দে কবিতা লিখি
গাছ থেকে বেলের বদলে তাল পড়লে যেমন
হাঁচি আর কাশি একসাথে বেরোতে চাইলে যেমন
আমার কবিতার বেখাপ্পা শব্দেরাও তেমন!!
তবুও কবিতা লিখি লেজ আর গোবর মাখামাখি
আমি ঋণগ্রস্ত অকবিবয়ে বেড়াই শব্দের দায়,
এভাবেই বেড়ে চলছে অপরিশোধিত লেনদেন
যে কেউ ইচ্ছা হলেই স্বত্তাধিকার কিনে
নিঃসন্দেহে পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মান সূচক পুরস্কার হলো নোবেল। আর আমরা যারা লেখালেখির সাথে সংশ্লিষ্ট তারা সবাই সাহিত্যে নোবেলজয়ী কে হন সেই দিকে সবিশেষ নজর রেখে থাকি। প্রতিবছরের ন্যায় এবারো আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে সুইডেনের স্টকহোমে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
কখন যে এসেছিলো একাদশী চাঁদের ঢেউ আধ-ডোবা
জল জোছনা, কোনদিন কেউ খোঁজও নিল না!
তখন সে পৈথানে রেখে গিয়েছিল প্রশান্তের ভাঙাবুক,
অথচ একদিন দু’আঙ্গুলে
আলগোছে তুলে ধরেছিল এই গাঙ্গেয় চিবুক!
এখন সে তাল খুঁজে বেড়ায় বেতালের কবরে,
রাজপথ ধরা খায় কাগজের ভাঁজে ভাঁজে,
গোকুলের খবরে; বেদনার পাথার
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৬ বার দেখা
| ১০৪ শব্দ
দু’ একটি বর্ণচোরা অপাংক্তেয় শব্দ
আজ হঠাৎ কমরেড হয়ে উঠতে চাইছে
ওরা এমনই ভয়ংকর যে,
কোনোপ্রকার বুলেট-বোমার ধার ধারে না!
কালবৈশাখী ঝড়ের মতো সত্যকে সত্য বলে
টাইফুনের মতো মিথ্যাকে মিথ্যা বলে!!
অথচ সত্যবাদীকে কেউ কেউ বলে থাকেন
সম্ভবতঃ তাকে পাগলা কুত্তা কামড়াইছে,
তা না হলে এইভাবে কেউ নির্লজ্জের মতো
সত্য বলে!!
অতঃপর
পর্দার
জীবন থেকে হররোজ যতটা জল খসে খসে পড়ে
কে জানে না? চন্দ্রবিন্দু, খন্ড ত, অনুস্বার
সে জল আর কোনোদিন ফিরে না আপন নীড়ে!
তবুও নিয়ত বায়ুর মতোন নিয়ত বন্দনা করি
পড়ি, মরি করে আবারও সে জলকেই স্মরি
বিষাদ থেকে আলাদা হয় কয়েকটি মাত্র বিন্দু
যে ডুবুরি সেও কি জানে কতটা
দু’ একটি বর্ণচোরা অপাংক্তেয় শব্দ
আজ হঠাৎ কমরেড হয়ে উঠতে চাইছে
ওরা এমনই ভয়ংকর যে,
কোনোপ্রকার বুলেট-বোমার ধার ধারে না!
কালবৈশাখী ঝড়ের মতো সত্যকে সত্য বলে
টাইফুনের মতো মিথ্যাকে মিথ্যা বলে!!
অথচ সত্যবাদীকে কেউ কেউ বলে থাকেন
সম্ভবতঃ তাকে পাগলা কুত্তা কামড়াইছে,
তা না হলে এইভাবে কেউ নির্লজ্জের মতো
সত্য বলে!!
অতঃপর
পর্দার
খুটখুট করে করে ঠোকরে ঠোকরে খায় পাখিদের
জোড়া ঠোঁটঘুঁটঘুঁটে আঁধার অথবা অলৌকিক
আলোতে কখনও খায় একলা আবার কখনও হয়
জোট; তাবত পৃথিবীর সবাই জানেওরা কী খায়
আর কী কী ফেলে যায়চোট আর গণভোট!
ওরা খায় নতুন-পুরাতন সব দাগ, সুসময়ের অগ্রভাগ;
তবু সূঁচালো কাল ওদেরও হিসাব কষে সকাল-বিকাল,
চা বর্তমানে বাংলাদেশ তথা সারাবিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পানীয়। সকাল-বিকাল কিংবা যে কোনো অবসন্ন সময়ে এককাপ চা মানুষের শরীরে সঞ্চারিত করে নতুন আমেজ। মুহূর্তেই মন-প্রাণ চাঙা হয়ে ওঠে।
তবে এই চা রাতারাতি জনপ্রিয় হয়নি। এর রয়েছে দীর্ঘ বিবর্তনের
শিশুরা আছাড় খেতে খেতে হাঁটতে শিখে
আমি হাঁটতে হাঁটতে আছাড় খেতে শিখেছি
পাথর্ক্য কেবল সীমাহীন সময় অথবা অসময়!
তবু এখনও পাথরের উপর বেনিয়া রাস্তার
ল্যাম্পপোষ্টের নিচে দাঁড়িয়ে আছি
কখনো ভগ্নাংশ মানুষ আবার কখনও শিম্পাঞ্জি!
আমার কাছে এই দাঁড়িয়ে থাকাও কম কিছু নয়
অতিকায় হস্তিও বরই গাছে ভয় পায়
বিশালাক্ষি তালগাছ সেও
আমি তো
এখন পড়ন্ত বিকাল। ছাদের বাগানে একা একা বসে আছে আকিব। সে পুরাতন ঢাকার একটি স্কুলে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে। ভালো ছাত্র হিসাবে তার সুখ্যাতি আছে। সবচেয়ে বড় কথা হল, আকিবের আই কিউ অনেক বেশি। ক্লাসে টিচার যখন পড়ান, তখন সে
অণুগল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩৪ বার দেখা
| ৫৭১ শব্দ ১টি ছবি
যেদিন সোনেলার মতোন সোনালি গল্প আমার হাত
ছুঁয়েছে, সেদিন থেকে কবিতাও কোনো এক মন্বন্তরে
ঠিকানা খুঁজে নিয়েছে
যে নিয়েছে মেঠোপথ আপন করে
সে কি আর কাদামাটি, জলে ডরে?
তবুও আজ এতোদিন পরে স্বস্তিকা এসেছে ফিরে
যে নিজেকে হারিয়ে খুঁজছিলো অযুত মানুষের ভিড়ে!
যে মানুষ ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখে, ঘুম ভাঙলেই সব মিছে