গোলাম কিবরিয়া সৌখিন। চট্টগ্রামে ২০০৩ সালের ১০-ই অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন। তবে তিনি বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার, কসবা উপজেলায় সপরিবারে নিজ গ্রামে অবস্থান করছেন এবং পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছেন। উনি শৈশব থেকেই ভাবুক ও দার্শনিক চিন্তা করতে পছন্দ করেন।আর সেই ভাবনার প্রতিফলন হিসেবে কবিতার হাতেখড়ি শুরু। কবি শুধু লিখে যেতেই চান না, তিনি চান সবার সাথে উনার ভাবনা গুলোকে ছড়িয়ে দিতে এবং সেই ভিত্তিতে কবি বাংলাদেশে এবং ভারতের বিভিন্ন কবিতার অনলাইন মিডিয়ায় কবিতা লিখে চলেছেন। এবং অন্যান ভাবনা গুলি একত্র করে সমসাময়ীক লিখা লিখে থাকেন। সকলের ভালোবাসা এবং উৎসাহ নিয়ে প্রতিনিয়ত লিখে যাচ্ছেন। কবি ভবিষ্যতে কর্ম জীবনে উনার কবিতার কিছু বই প্রকাশ করার ইচ্ছে পোষণ করেন। সকলের কাছে দোয়ার দরখাস্ত নিয়ে আবেদন এই ভাবনার কবি গোলাম কিবরিয়া সৌখিনের।
আমি শুধু ভাবি সেই দিনটির কথা
যেই দিনে তোমার গায়ে লেগে যাবে লাল শাড়ির ছোঁয়া।
প্রিয় সেই, গ্রামটিতে জ্বলে উঠবে লক্ষ -হাজার আলোকসজ্জা।
তোমার বাড়ির আঙিনা মুখরিত হবে কত মন ভাঙা, হাসিখুশি মানুষের পায়ের ধুলাই।
হ্যা, সেই দিনটির কথা বলছি যেই দিন তুমি
আমরা কেনো এতো হতাশ? কেনো জীবনে এতো গতি চাই? আমাদের মন সর্বক্ষণ অকল্পনীয় গতিতে ছুটতে চায়।
যখনই গতিতে একটু ভাঁটা পরে তখনই আমরা হয়ে যায় হতাশ!
আমরা, আমাদেরই প্রভু, আমাদের সৃষ্টি কর্তা, যিনি আমাদের রিজিক দেন আমরা খাই, বাঁচি এবং মরি। যখন আমাদের জীবনে
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৮৯ বার দেখা
| ৪৮৯ শব্দ
(১)
জীবনের গতি কখনো থামবার নয়,
সে ছুটে, কাউকে রাঙিয়ে, কাউকে ভাঙিয়ে।
কে ক্ষুধার্ত তা সে দেখবার নয়।
কে দুঃখী, তা সে খোঁজবার নয়।
সময়ে মাপকাঠি কার কখন দেহ কাঁঠি তা সে বুঝবার নয়।
সমাজ গড়ার কারিগর হে প্রিয় শিক্ষক।
তোমাদের ঘরে নাই বাজার-সদাই!তা দেখে করবার নাই কোনো নিরীক্ষক।
যা মাইনে পাইতা অতীতে,
তাঁহাতে চলতো সংসার কোনো মতে।
তবে, আজিকা সেই মাইনে পাওয়ার রাস্তায় নেমে এসেছে কুয়াশা।
তাই তো মনে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা!
ত্রানের লেশমাত্র অবলোকন করো নাই চক্ষে,
তোমার মনে ভয়, এই বুঝি মান
পিপীলিকা হতে, যদি নাও শিক্ষা এক রত্তি,
তুমি আমি দেখাতাম না, দুর্বলের উপর শক্তি।
মানবতাকে করতাম সবে মিলে সত্যি, সত্যি ভক্তি।
ক্ষুদ্র পিপীলিকা হতে শুনেছিল বাদশাহ সুলেমান নানা রঙের যুক্তি,
কোরআনে আছে পিপীলিকার নামে কত গুণ কীর্তি।
বুঝে না-ও, দেখে না-ও, তাদের থেকে শিখে না-ও কী
দেখেছ নিশ্চয়ই, সুনীল আসমান
তাঁর মাঝে আর-ও দেখেছ ভাসমান মেঘেদের মেলা।
যাঁরা ছুটে চলে নিরলস, ভেসে বেড়ায় দেশ হতে দেশান্তর।
কত-শত নগর,শহর পেরিয়ে চলে ক্ষণেক্ষণে সময়ের আবডালে ।
যেখানেই ঝরবার নির্দেশ পায় তাঁরা,
বৃষ্টি হয়ে আছড়ে পরে, দেশ হতে দেশান্তরে, শত-শত নগর শহরে।
তথাপি,
কোনো এক নিশ্চুপ রাতে, নির্মল বাতাসে।
ধান ক্ষেতের মাঝেই দাঁড়িয়ে ছিলাম।
মাস টা ছিলো বৈশাখ।
সময় টা বৈশাখের দিন পনেরোর এক রবিবার রাতের কথা।
মনে ছিলো বেশ প্রেমের ঝটকা।
হুটহাট মনে হয়ে যেতো প্রিয় তোমার কথা।
সেই রাতে ও, তুমি এসে আটকে গেলে মনে। তবে,তুমি