এলেবেলে -৩৭

১৯৮৪ তে এরশাদের শাসনামলে দেশের সকল সংবাদপত্র অনির্দিষ্টকালের জন্য প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়। তখন মোবাইল ইন্টারনেট ছিল না। এসএসসি পরীক্ষার ফল স্কুলে পাঠানো হয়েছিল। আমি যে স্কুল থেকে এস এস সি পরীক্ষা দিয়েছি তা বাড়ি থেকে পঞ্চাশ কিলোমিটার দূরে। দুরু দুরু বুকে ফল জানতে (আনতে) গিয়েছিলাম। মনে পড়ে গেল।

তারও অনেক পরে বিবিসির সংবাদদাতা আতাউস সামাদ কে জেল বন্ধী করেছিলেন এরশাদ সাহেব। চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আতাউস সামাদ এর কাছে শুনেছি বন্দি অবস্থায় তিনি কি করেছেন এবং সাংবাদিক সমাজ কিভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন।

আমরা যে সব সংবাদ পত্র বা মাধ্যম কে মূলধারা বলে মনে করি তারা যদি সত্য প্রকাশে বাঁধাগ্রস্ত হয় তো গুজব এবং মিথ্যা তথ্য সাধারণের কাছে পৌঁছবে। এখন ইউটিউব, ফেসবুক, টুইটার সহ এসএনএস এ গুজব, মিথ্যা, এবং উস্কানি মূলক প্রচুর বক্তব্য আছে।
সত্য প্রকাশে বাধা আসলে মিথ্যার ব্যাপ্তি বাড়বে।

GD Star Rating
loading...
GD Star Rating
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
▽ এই পোস্টের ব্যাপারে আপনার কোন আপত্তি আছে?

২ টি মন্তব্য (লেখকের ০টি) | ২ জন মন্তব্যকারী

  1. মুরুব্বী : ১৮-০৫-২০২১ | ১৮:৪৫ |

    সেই সময়ের কথা আমারও মনে আছে। আজকালও আমাদের দেশে নিরপেক্ষ এবং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ আছে, সাংবাদিকতা আছে। কিন্তু দিনদিন তা ফিকে হয়ে আসছে। প্রত্যেকেই যেন ভিন্ন কোন উৎসাহ বা আগ্রহ … প্রয়োজন নিয়ে সাংবাদিকতায় আসেন। তাই তো বলি সত্য প্রকাশে যে যত সিম্বলই প্রকাশ করুক না কেন, সবাই আসলে শৃঙ্খলিত। Frown

    GD Star Rating
    loading...
  2. ফকির আবদুল মালেক : ১৮-০৫-২০২১ | ২১:২১ |

    আপনার সাথে একমত যে, সত্য প্রকাশে বাধা আসলে মিথ্যার ব্যপ্তী বাড়বে। 

    https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_Yes.gif.gif

    GD Star Rating
    loading...