সদ্য প্রাপ্ত স্বাধীনতা দু’শ বছর পর ইংরেজ দাসত্বের জিঞ্জির থেকে।
দুর্বল পেয়ে পাক শাসক গোষ্ঠি ফের বসতে থাকে জেঁকে।
রাষ্ট্র ভাষা উর্দু হবে জানিয়ে দেয় সরকার।
সংখ্যা গুরু আমরা, রাষ্ট্রভাষা বাংলা হবে জবাব এক কথার।
অস্ত্রের মুখে রুখতে চাইল মায়ের বুলিকে।
শপথ নিল যে করেই হোক রাখবে ধরে বর্ণমালার তুলিকে।
বায়ান্ন সালেই বপিত হল ভাষা আন্দোলনের বীজ।
কত জন শহীদ হল রঞ্জিত হল রাস্তার কালো পীচ।
স্বৈরাচার শাসকের রক্ত চক্ষুকে এড়িয়ে।
সান্ধ্য আইন উপেক্ষা করে ছাত্ররা এসেছিল ঘর ছেড়ে বেরিয়ে।
গুলিতে ঝাঁঝরা হয়েছে সালাম, বরকত, রফিকের বুক।
তবুও স্তব্দ করতে পারেনি ভাষা আন্দোলনের মুখ।
সরবে নিরবে জ্বলছিলো আগুন বাংলা ভাষার তরে।
সংঘর্ষের রূপ নিল একাত্তরের পঁচিশে মার্চের পরে।
কাঁধে তুলে নিল অস্ত্র, ছুটলো মায়ের কোল খালি করে।
সাধ্য কি কারো, ঢুকাতে পারে দামাল ছেলেকে ঘরে।
বীর বিক্রমে করল লড়াই পাক সেনাদের বিরুদ্ধে।
অবশেষে তিরিশ লাখ শহীদের বিনিময়ে জয়ী হল স্বাধীনতা যুদ্ধে।
জাতি পেলো গৌরবময় পতাকা সবুজের মধ্যে আঁকা রক্ত লাল সূর্য্য।
১৬ই ডিসেম্বর উদিত হলো বাংলায় কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার সোনালী সূর্য্য।
২১শে ফেব্রুয়ারী অবিস্মরণীয় মহান অমর শহীদ দিবস।
স্বীকৃতি পেলো বিশ্বে, একুশে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস।
loading...
loading...
২১শে ফেব্রুয়ারী অবিস্মরণীয় মহান অমর শহীদ দিবস।
স্বীকৃতি পেলো বিশ্বে, একুেশ ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস।
loading...
সালাম
রক্তের বিনিময়ে
শুভকামনা অনন্ত
loading...
ভাষা তোমাকে ভালোবাসা ।
loading...
ঠিক তাই শুভকামনা অশেষ
loading...
চমৎকার লেখনী।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।




loading...