পবিত্র কোরআনে বর্ণিত উপদেশমূলক আয়াতসমূহ [৪৭-১১৪, সুরা ফাতাহ থেকে শেষ পর্...

বিসমিলল্লাহির রহমা-নির রহি—ম
তোমরা আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর এবং তাঁকে সাহায্য ও সম্মান কর এবং সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা কর। [সুরা ফাতাহ ৪৮:৯
যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রসূলের অনুগত্য করবে তাকে তিনি জান্নাতে দাখিল করবেন, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত হয়। পক্ষান্তরে যে, ব্যক্তি পৃষ্ঠপ্রদর্শন করবে, তাকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি দিবেন। [সুরা ফাতাহ ৪৮:১৭
মুহাম্মদ আল্লাহর রসূল এবং তাঁর সহচরগণ কাফেরদের প্রতি কঠোর, নিজেদের মধ্যে পরস্পর সহানুভূতিশীল। আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় আপনি তাদেরকে রুকু ও সেজদারত দেখবেন। তাদের মুখমন্ডলে রয়েছে সেজদার চিহ্ন ।…. যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের ওয়াদা দিয়েছেন। [সুরা ফাতাহ ৪৮:২৯

________ ________ _______

মুমিনগণ! যদি কোন পাপাচারী ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোন সংবাদ আনয়ন করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশতঃ তোমরা কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হও। [সুরাহুজুরাত ৪৯:৬]
মুমিনরা তো পরস্পর ভাই-ভাই। অতএব, তোমরা তোমাদের দুই ভাইয়ের মধ্যে মীমাংসা করবে এবং আল্লাহকে ভয় করবে-যাতে তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হও। [সুরা হুজুরাত ৪৯:১০]
মুমিনগণ, কেউ যেন অপর কাউকে উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারী অপেক্ষা উত্তম হতে পারে এবং কোন নারী অপরনারীকেও যেন উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারিণী অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ হতে পারে। তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। কেউ বিশ্বাস স্থাপন করলে তাদের মন্দ নামে ডাকা গোনাহ। যারা এহেন কাজ থেকে তওবা না করে তারাই যালেম। [সুরা হুজুরাত ৪৯:১১]
মুমিনগণ, তোমরা অনেক ধারণা থেকে বেঁচে থাক। নিশ্চয় কতক ধারণা গোনাহ। এবং গোপনীয় বিষয় সন্ধান করো না। তোমাদের কেউ যেন কারও পশ্চাতে নিন্দা না করে। তোমাদের কেউ কি তারা মৃত ভ্রাতার মাংস ভক্ষণ করা পছন্দ করবে? বস্তুতঃ তোমরা তো একে ঘৃণাই কর।
আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুলকারী, পরম দয়ালু। [সুরা হুজুরাত ৪৯:১২]

________ ________ _______

রাত্রির কিছু অংশে তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করুন এবং নামাযের পশ্চাতেও। [সুরা ক্বাফ ৫০:৪০]

যারা বড় বড় গোনাহ ও অশ্লীলকার্য থেকে বেঁচে থাকে ছোটখাট অপরাধ করলেও নিশ্চয় আপনার পালনকর্তার ক্ষমা সুদূর বিস্তৃত।তিনি তোমাদের সম্পর্কে ভাল জানেন…[সুরা নাজম ৫৩:৩২]

আমি কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি বোঝার জন্যে।অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি? [সুরা ক্বামার ৫৪:১৭/২২/৩৩/৪০]
নিশ্চয় অপরাধীরা পথভ্রষ্ট ও বিকারগ্রস্ত। [সুরা ক্বামার ৫৪:৪৭]
(এ সুরায় নুহ আ: , আদ জাতি, সামুদ জাতি ও লুত আ: এর ঘটনা আছে)

তোমরা ন্যায্য ওজন কায়েম কর এবং ওজনে কম দিয়ো না। [সুরা আর-রহমান ৫৫: ৯]

সুরা ওয়াক্বিয়া (এ সুরায় জান্নাত জাহান্নামের বর্ণনা ও আল্লাহর নেয়ামতের কথা বলা আছে)
নিশ্চয় এটা সম্মানিত কোরআন, যারা পাক-পবিত্র, তারাব্যতীত অন্য কেউ একে স্পর্শ করবে না। [সুরা ওয়াক্বিয়া ৫৬: ৭৫, ৭৯]

________ ________ _______

তিনি নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল সৃষ্টি করেছেন ছয়দিনে, অতঃপর আরশের উপর সমাসীন হয়েছেন।
তিনি তোমাদেরকে যার উত্তরাধিকারী করেছেন,তা থেকে ব্যয় কর।
নিশ্চয় দানশীল ব্যক্তি ও দানশীলা নারী, যারা আল্লাহকে উত্তমরূপে ধার দেয়, তাদেরকে দেয়া হবে বহুগুণ এবং তাদের জন্যে রয়েছে সম্মানজনক পুরস্কার। [সুরা হাদীদ ৫৭: -১৮]

মুমিনগণ, তোমরা যখন কানাকানি কর, তখন পাপাচার, সীমালংঘন ও রসূলের অবাধ্যতার বিষয়ে কানাকানি করো না বরং অনুগ্রহ ও খোদাভীতির ব্যাপারে কানাকানি করো। আল্লাহকে ভয় কর, যাঁরকাছে তোমরা একত্রিত হবে। [সুরা মুজাদালাহ৫৮:৯]
মুমিনগণ, যখন তোমাদেরকে বলা হয়ঃ মজলিসে স্থান প্রশস্তকরে দাও, তখন তোমরা স্থান প্রশস্ত করে দিও। আল্লাহর জন্যে তোমাদের জন্য প্রশস্তকরে দিবেন। যখন বলা হয়ঃ উঠে যাও, তখন উঠে যেয়ো। তোমাদের মধ্যেযারা ঈমানদার এবং যারা জ্ঞানপ্রাপ্ত, আল্লাহ তাদের মর্যাদাউচ্চ করে দিবেন। আল্লাহ খবর রাখেন যা কিছু তোমরা কর। [সুরামুজাদালাহ ৫৮:১১

রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা। [সুরা হাশর ৫৯:৭

ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেননা। নিশ্চয় আল্লাহ ইনসাফকারীদেরকে ভালবাসেন। [সুরা মুমতাহিনা ৬০:৮]
আল্লাহ কেবল তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেন, যারা ধর্মের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেছে এবং বহিস্কারকার্যে সহায়তা করেছে। যারা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে তারাই জালেম। [সুরা মুমতাহিনা ৬০:৯]

মুমিনগণ, জুমআর দিনে যখন নামাযের আযান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের পানে ত্বরা কর এবং বেচাকেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্যে উত্তম যদি তোমরা বুঝ। অতঃপর নামায সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ কর ও আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। [সুরা জুম’য়া ৬২:৯-১০]

মুমিনগণ! তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণ থেকে গাফেল না করে। যারা এ কারণে গাফেল হয়, তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত। আমি তোমাদেরকে যা দিয়েছি, তা থেকে মৃত্যু আসার আগেই ব্যয় কর। অন্যথায় সে বলবেঃ হে আমার পালনকর্তা, আমাকে আরও কিছুকাল অবকাশ দিলে না কেন? তাহলে আমি সদকা করতাম এবং সৎকর্মীদের অন্তর্ভুক্ত হতাম।
[সুরা মুনাফিক্বুন ৬৩:৯-১০]

তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তো কেবল পরীক্ষাস্বরূপ। আর আল্লাহর কাছে রয়েছে মহাপুরস্কার। [সুরা তাগাবুন ৬৪:১৫]

________ ________ _______

তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকেতালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তীহওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে। গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তান প্রসব পর্যন্ত।
যদি তারা গর্ভবতী হয়,তবে সন্তান প্রসব পর্যন্ত তাদের ব্যয়ভার বহন করবে। যদি তারা তোমাদের সন্তানদেরকে স্তন্যদান করে, তবে তাদেরকে প্রাপ্য পারিশ্রমিক দেবে এবং এ সম্পর্কে পরস্পর সংযতভাবে পরামর্শ করবে। তোমরা যদি পরস্পর জেদ কর, তবে অন্য নারী স্তন্যদান করবে। [সুরা তালাক ৬৫:১-৬]

মুমিনগণ, তোমরা নিজেদেরকে এবং তোমাদের পরিবার-পরিজনকে সেই অগ্নি থেকে রক্ষা কর, যার ইন্ধন হবে মানুষ ও প্রস্তর, যাতে নিয়োজিত আছে পাষাণ হৃদয়, কঠোরস্বভাব ফেরেশতাগণ। তারা আল্লাহ তা’আলা যা আদেশকরেন, তা অমান্য করে না এবং যা করতে আদেশ করা হয়, তাই করে। [সুরা তাহরীম ৬৬:৬]
মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহ তা’আলার কাছে তওবা কর-আন্তরিক তওবা। আশা করা যায়, তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের মন্দ কর্মসমূহ মোচন করে দেবেন এবং তোমাদেরকে দাখিল করবেন জান্নাতে, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত। [৬৬:৮]
যে পশ্চাতে নিন্দা করে একের কথা অপরের নিকট লাগিয়ে ফিরে। যে ভাল কাজে বাধা দেয়, সে সীমালংঘন করে, সে পাপিষ্ঠ, [সুরা কালাম ৬৮:১১-১২]

________ ________ _______

মানুষ তো সৃজিত হয়েছে ভীরুরূপে। যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে হা-হুতাশ করে। আর যখন কল্যাণপ্রাপ্তহয়, তখন কৃপণ হয়ে যায়। তবে তারা স্বতন্ত্র, যারা তাদের নামাযে সার্বক্ষণিক কায়েম থাকে। এবং যারা তাদের যৌন-অঙ্গকে সংযত রাখে এবং যারা তাদের আমানত ও অঙ্গীকার রক্ষা করে َএবং যারা তাদের সাক্ষ্যদানে সরল-নিষ্ঠাবান। তারাই জান্নাতে সম্মানিত হবে। [সুরা মা’য়ারিজ ৭০:১৯-৩৫]

হে বস্তাবৃত, রাত্রিতে দন্ডায়মান হোন কিছু অংশ বাদ দিয়ে; অর্ধরাত্রি অথবা তদপেক্ষা কিছু কম অথবা তদপেক্ষা বেশী এবং কোরআন আবৃত্তি করুন সুবিন্যস্ত ভাবেও স্পষ্টভাবে। [সুরা মুযযাম্মিল ৭৩:১-৪]
কোরআনের যতটুকু তোমাদের জন্যে সহজ ততটুকু আবৃত্তি কর। তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও….[সুরা মুযযাম্মিল ৭৩:২০]
ْআপন পোশাক পবিত্র করুন ْএবং অপবিত্রতা থেকে দূরে থাকুন। ُঅধিক প্রতিদানের আশায় অন্যকে কিছু দিবেন না। [সুরা মুদ্দাসসির ৭৪:৪-৬]
َযারা মাপে কম করে, তাদের জন্যে দুর্ভোগ [সুরা মুতাফফিফীন ৮৩:১]
ِযারা মুমিন পুরুষ ও নারীকে নিপীড়ন করেছে, অতঃপর তওবা করেনি, তাদের জন্যে আছে জাহান্নামের শাস্তি, আর আছে দহন যন্ত্রণা [সুরা বুরূজ ৮৫:১০]

________ ________ _______

ْসুতরাং আপনি এতীমের প্রতি কঠোর হবেন না; ْসওয়ালকারীকে ধমক দেবেন না। [সুরা দুহা৯৩: ৯-১০]
একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর এবাদত করবে, নামায কায়েম করবে এবং যাকাত দেবে। এটাই সঠিক ধর্ম। [সুরা বাইয়্যেনাহ ৯৮:৫]
ٍনিশ্চয় মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত কিন্তু তারা নয় যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে তাকীদ করে সত্যের এবং তাকীদ করে সবরের। [সুরা আসর ১০৩: ২-৩]
প্রত্যেক পশ্চাতে ও সম্মুখে পরনিন্দাকারীর দুর্ভোগ, [সুরা হুমাযা ১০৪:১]
দুর্ভোগ তাদের যারা এতীমকে গলা ধাক্কা দেয়, মিসকীনকে অন্ন দিতে উৎসাহিত করে না, َযারা তাদের নামায সম্বন্ধে বে-খবর। যারা তা লোক-দেখানোর জন্য করে [সুরা মাউন ১০৭: ২-৬]
আপনার পালনকর্তার উদ্দেশ্যে নামায পড়ুন এবং কোরবানী করুন। [সুরা কাউসার ১০৮:২]
________ ________ _______

বি. দ্র:
পোস্টটা ব্যক্তিগত সংগ্রহে রাখার জন্য সাজানো হয়েছে। এর অনুবাদগুলো https://habibur.com/quran/ ওয়েবসাইট থেকে নেয়া। অনুবাদকের ভিন্নতার কারণে কোন কোন আয়াতে শব্দগত কিছু পার্থক্য থাকতে পারে। কোন আয়াত সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে উক্ত আয়াতের তাফসীর পড়ুন।

GD Star Rating
loading...
GD Star Rating
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
▽ এই পোস্টের ব্যাপারে আপনার কোন আপত্তি আছে?

৭ টি মন্তব্য (লেখকের ০টি) | ৭ জন মন্তব্যকারী

  1. দাউদুল ইসলাম : ১৩-১২-২০১৯ | ১৭:৪৯ |

    তৃপ্তিদায়ক …অসাধারণ পোষ্ট

    সালাম ও শুভেচ্ছা নিন প্রিয় 

    GD Star Rating
    loading...
  2. মুরুব্বী : ১৩-১২-২০১৯ | ১৮:৩২ |

    শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ মি. নিজু মন্ডল। অনেকদিন পর আপনার পোস্ট পড়লাম।

    GD Star Rating
    loading...
  3. সুমন আহমেদ : ১৩-১২-২০১৯ | ১৯:২০ |

    ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। 

    GD Star Rating
    loading...
  4. সাজিয়া আফরিন : ১৩-১২-২০১৯ | ১৯:৩৯ |

    রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা। আমীন।

    GD Star Rating
    loading...
  5. সৌমিত্র চক্রবর্তী : ১৩-১২-২০১৯ | ১৯:৪৫ |

    পবিত্র সব ধর্মীয় গ্রন্থের নির্দেশ বা মানবতার দিক-নির্দেশনা প্রায় একই। ধন্যবাদ নিজু ভাই। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gif

    GD Star Rating
    loading...
  6. রিয়া রিয়া : ১৩-১২-২০১৯ | ১৯:৫৪ |

    পড়লাম দাদা।

    GD Star Rating
    loading...
  7. আবু সাঈদ আহমেদ : ১৩-১২-২০১৯ | ২৩:২২ |

    https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_good.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_good.gif

    GD Star Rating
    loading...