চোখের সামনে যেকোন অসঙ্গতি মনের মধ্যে দাগ কাটতো, কিশোর মন প্রতিবাদী হয়ে উঠতো। তার বহিঃপ্রকাশ ঘটতো কবিতা লেখার মধ্য দিয়ে। ক্ষুধা ও দারিদ্রের বিরুদ্ধে, নির্যাতন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কবিতা। কবিতার পাশাপাশি সামাজিক অসঙ্গতি নিয়ে শুরু হলো ছোটগল্প, উপন্যাস লেখা। একে একে প্রকাশিত হতে থাকলো কাব্যগ্রন্থ, উপন্যাস। প্রকাশিত হলো অমর একুশে বইমেলা-২০১৬ পর্যন্ত ০১টি কাব্যগ্রন্থ, ১৭ টি উপন্যাস এবং ০১ টি ধারাবাহিক উপন্যাসের ০৩ খণ্ড। গ্রন্থ আকারে প্রকাশের পাশাপাশি লেখা ছড়িয়ে পড়ল অনলাইনেও। লেখার শ্লোগানের মতো প্রতিটি উপন্যাসই যেন সামাজিক অবস্থার প্রতিচ্ছবি। সর্বশেষ প্রতিচ্ছবিটি প্রকাশিত হয় অমর একুশে বইমেলা-২০১৭।
দীপক চক্রবর্তীর সঙ্গে তার প্রতিবেশী যতীন বাবুর মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিনের। যার বহিঃপ্রকাশ নেই, দুই পরিবারের মধ্যে এই দ্বন্দ্বের কারণ সকলের জানাও নয়। বাইরে থেকে দেখে বোঝার উপায় নেই। দুজনের লোক দেখানো সখ্যতাও আছে কিন্তু দ্বন্দ্বটা কীসের
সাহিত্য|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৭০ বার দেখা
| ১০৯১ শব্দ ১টি ছবি
দূর্গা পূজা শেষ হয়েছে। এবার দুজনেরই রাজশাহী ফেরার পালা। আগামীকাল বরেন্দ্র এক্সপ্রেসে সুশান্ত উঠবে ফুলবাড়ি আর প্রিয়ন্তী বিরামপুর একই স্টেশনে উঠলে আবার কথাটা দুজনেরই গ্রামের বাড়িতে পৌঁছে যেতে পারে। তারপর দুজনে এক সঙ্গে গল্প করতে করতে
সাহিত্য|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৬৮ বার দেখা
| ৭৭৮ শব্দ ১টি ছবি
আজ বিজয়া দশমী। সকাল থেকে সুশান্ত প্রিয়ন্তীকে কয়েকবার মোবাইল করেছে, কি রে কখন আসছিস্? নাকি আমি গিয়ে নিয়ে আসবো?
না রে আমাকে নিতে আসতে হবে না। আমি নিজেই যেতে পারবো।
বিকেলবেলা প্রিয়ন্তী বাবাকে পূজা দেখার কথা বলে বের
সাহিত্য|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭২৩ বার দেখা
| ১১৭৬ শব্দ ১টি ছবি
তিন ভাই বোনের মধ্যে প্রিয়ন্তী সবার ছোট। প্রিয়ন্তীর একমাত্র ভাই অরুণ চক্রবর্তী লেখাপড়ায় তেমন ভালো ছিল না। তাই বাবা দীপক চক্রবর্তী তাকে ক্লাস এইট পর্যন্ত পড়ার পর নিজের ব্যবসার কাছে লাগিয়ে দিয়েছে। অরুণ লেখাপড়ায় ভালো না
রাজশাহী রেল স্টেশন থেকে রিক্সায় দুজনে প্রিয়ন্তীর মেস পর্যন্ত এলো কিন্তু প্রিয়ন্তীর মুখে কোন কথা নেই। গম্ভীর মুখ কালো মেঘে ঢেকে গেছে। চোখ দু’টো টলমল করছে, বার বার করে সুশান্তর মুখের দিকে তাকাচ্ছে, তার মন বলছে
অনেক দিন আগে থেকেই গভীর রাতে ইরার ঘুম ভেঙ্গে যায়, বিছানায় ছটফট করে। পাশে শুয়ে মোশা ঘুমায়, নাক ডেকে ঘুমায়। ইরা ভেবেছিলো ফিরে আসার পর হয়তো মোশা তাকে ভালোবাসবে, তার কষ্ট বুঝবে, তার সাথে সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি
গল্প|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬১ বার দেখা
| ৬৪৪ শব্দ ১টি ছবি
অঞ্জনার মেয়েটি খুব সুন্দর হয়েছে, যেন স্রষ্টার নিজ হাতে তৈরি। দীপক বাবু, বাসন্তী মেয়েটিকে কোলে নেবারও অনেকক্ষণ পর প্রিয়ন্তী যখন কোলে নিল ততক্ষণে জামাই বাবু কাছে এসে দাঁড়িয়েছে।
জামাই বাবুকে শুনিয়ে প্রিয়ন্তী বলল, বাচ্চা তো খুব সুন্দর
পাশের ঘরে জরিফুল থাকে। অনেক রাত জেগে কাজ করে, ফেসবুকে আড্ডা দেয়, রাতে শোয়ার সময় সে কয়েকবার লক্ষ্য করেছে একই গান বাজছে, হতে পারে জয়ও অনেক রাত জাগে, বই পড়ে, লেখালেখি করে। এইতো প্রায় দু’মাস আগের
গল্প|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭১৬ বার দেখা
| ৫১৮ শব্দ ১টি ছবি
অঞ্জনার মেয়ে হয়েছে, খবরটা শোনার পর থেকে দীপক বাবুর বাড়িতে আনন্দের বন্যা বইতে শুরু করেছে, দীপক বাবু আত্মীয়-স্বজনদেরসবাইকে মোবাইল করে আনন্দের খবর জানাতে শুরু করল। অঞ্জনার মেয়ে হওয়ার খবর শুনে প্রিয়ন্তীও খুব আনন্দ পেল। সে মনে
গল্প|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫০৪ বার দেখা
| ৮৫৪ শব্দ ১টি ছবি
ফোনটা ভেঙ্গে দিয়ে ভালোই তো করেছিলে, কিন্তু না তাও তোমার সইবে না। আবার আরেকটা ফোন কিনে দিলে, ইসস আজ যদি আমার ফোন না থাকতো তবে ঘন ঘন হেল্প লাইনের ম্যাসেজ আসতো না, আমি ঘুমে, জাগরণে চমকেও
গল্প|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৭২ বার দেখা
| ৫০৪ শব্দ ১টি ছবি
ব্রজেন্দ্র নাথ ঠাকুর, নামটা বেশ বড় আর উচ্চারণটা আরো কঠিন, তাই সবাই সংক্ষেপে তাকে বজ ঠাকুর বলে ডাকে। বয়স আশি ছুঁই ছুঁই করছে কিন্তু শরীরের গড়ন ভালো হওয়ায় বয়স বোঝা যায় না। শৈশবে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেছে
গল্প|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৩৬ বার দেখা
| ১৫৯৮ শব্দ ১টি ছবি
অফিসের রেস্ট হাউজে শুয়ে শুয়ে জয় চোখ বন্ধ করে সেই গান শুনছে আমারও পরাণও যাহা চায় আর তার মন চলে গেছে জয়পুরহাটের তাদের সেই ছোট্ট বাসায়। যেখানে জয় আর ইরা ঘর বেঁধেছিলো। তাদেও সেই ঘরে দু’জনে
গল্প|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫০১ বার দেখা
| ৭১৫ শব্দ ১টি ছবি
প্রিয়ন্তীর সঙ্গে সুশান্তর বিয়ে হয়েছে তিনবার। একই বর-কনে তিনবার বিয়ের বিষয়টি অনেকের মনে কৌতুহলের সৃষ্টি করল, কারো অবিশ্বাস্য মনে হলো, কারো কারো মনে হাস্য রসের সৃষ্টি করল, কারো কারো হৃদয়কে আহত করল। কিন্তু একই বর-কনের মধ্যে
ক’দিন থেকে জয় একটা গানই শুনছে, আমারও পরাণও যাহা চায়, তুমি তাই, তুমি তাই গো কিন্তু এই একটা গানের মধ্যে কী আছে যে যে দিনরাত জয় একটা গানই শুনছে। কোনো কোনো দিন গভীর রাতে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে,
গল্প|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৩৩ বার দেখা
| ৫৭৬ শব্দ ১টি ছবি