পৃথিবী জুড়ে চলছে অশান্তি হানাহানি-কাটাকাটি, ব্যাভিচার ও ক্ষমতা বিস্তারের প্রকট দুর্নীতি এবং সৃষ্টা ও সৃষ্টির প্রতি অবিশ্বাসের ঘোর অন্ধকার।
উন্নত প্রযুক্তি আর শিক্ষাহার যত বাড়ছে ততই বাড়ছে সৃষ্টা অবিশ্বাসীদের সংখ্যা,
বাড়ছে মুসলিম বিরোধীদের সংখ্যা।
ঠিক তেমনি সংখ্যালঘু মুসলিমদের নিয়ে মাথা উচু করে দাড়ানো মুসলিম বিরোধী একটি রাস্ট্র চীন,
অর্থ সম্পদ আর প্রযুক্তির দাপটে পুরো চীন জুড়ে সীমিত কিছু উইঘুর মুসলিমদের উপর চালাচ্ছে স্টীম রোলার চীনা কতৃপক্ষ!
প্রকাশ্যে মোনাজাত, ইসলাম শিক্ষা ও রোযা পালনের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছেন দেশটির প্রসাশন তাছাড়াও চীনের যেকোন প্রদেশে আরবীতে কোন প্রচার এবং প্রকাশে কঠোর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
শিনিজিয়াং প্রদেশের কাশগড় ও উরুমকি শহরের মসজিদ গুলো যখন চীনা প্রসাশনের নির্মম অত্যাচারের আতংকে জনশূন্য,
সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিমরা চীনা প্রসাশনের কাছে নিরুপায় ঠিক সেই চলতি সময়ে;
টেকনোলজীর দাপটে চষে বেড়ানো বর্বর চীনের মধ্যাঞ্চলীয় হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকে গোটা চীনে ছড়িয়ে পড়েছে আত্মঘাতী “করোনা ভাইরাস”
এটি এমন একটি নতুন ভাইরাস যার কোন প্রতিশোধক এখনও আবিষ্কৃত হয়নি!
প্রযুক্তির ধবজাধারী গণপ্রজাতন্ত্রী চীন অদৃশ্য করোনা ভাইরাসের কাছে আত্মসর্মপন করে বসেছেন,
এর পুর্বে ২০০২ সালে-
‘সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম’ নামের একটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চীনে মারা গিয়েছিলেন ৭৭৪ জন।
আল্লাহ তায়ালার অবাধ্যতা ও সাধারণ নীরহ প্রজাদের উপর অত্যাচারী শাসকদের জুলুম যখন সর্বোচ্চ আকার ধারন করেন আল্লাহ তখনি পৃথিবীর সেই সমস্ত জুলুমবাজ শাসক ও তার অনুসারীদের উপর বার বার গজব নাযিল করেন;
যেমন গজব নাযিল করেছিলেন ফেরাউন সম্প্রদায়ের উপর-
এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেছেন,
“হে মুসা!
তুমি ফেরাউনের কাছে যাও সে অত্যন্ত উদ্ধত হয়ে গেছে।”
[সুরা ত্বাহা : আয়াত ২৪]
যখন বিশ্বাসীরা অত্যাচারী শাসকদের দ্বারা নির্যাতিত হতে থাকবে দেশের অরাজকতা, ব্যাভিচার কালচারে পরিণত হবে এবং সৃষ্টার অস্তিত্বকে ব্যঙ্গরসে রুপান্তরিত করে চলবে কাঁদা ছোড়াছুড়ি যুক্তি তর্ক মারামারি;
স্বল্প সংখ্যক মুসলিমদের মধ্যে অত্যাচারের প্রতিবাদ করার মত কেউ থাকবে না, আল্লাহ
অত্যাচারীদের মাঝে এমন এক রোগ ছড়িয়ে দিবেন যা পুর্বে কখনোই তাদের ছিলো না।
রাসুল (সাঃ) বলেছেন,
“যখন কোনো জাতি বা সম্প্রদায় অশ্লীল ও ঘৃণ্য কাজে লিপ্ত হয় তখন তাদের মধ্যে এমন এক ভয়ঙ্কর মহামারী দেখা দেয়, যা তারা অতীতে কখনো দেখেনি।”
[ইবনে মাজা]
আল্লাহ অত্যাচারী সম্প্রদায়কে শোধারনোর সুযোগ দেন,
মহামারী করোনা ভাইরাসে চীনে এখন পর্যন্ত ৪২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে, ছড়িয়েছে ২০টির বেশী দেশে।
যা বনী ইসরাইলদের থেকে কয়েক হাজার গুন সহনীয় মাত্রায়।
আল্লাহর আদেশ অমান্য করায় প্লেগ মহামারীতে মাত্র ১ ঘন্টায় অহংকারী বনী ইসরাইল জাতির ৭০ হাজার মানুষ নির্মম মৃত্যু মুখে পতিত হন।
“অতপর জালেমরা কথা পাল্টে দিয়েছে, যা কিছু তাদেরকে বলে দেয়া হয়েছিল তা থেকে।
তারপর আমি আসমান থেকে যালেমদের উপর আজাব অবর্তীন করেছি,
আমার নির্দেশ লংঘন করার কারনে।
[সুরা বাক্বারা : আয়াত ৫৯]
প্রভু তার সৃষ্টিকে দুর্বল করে বানিয়েছেন,
দুর্বল ও পচনশীল শরীর নিয়ে পার্থিব ক্ষমতার জোরে দর্প করা ভাল নয়-
চীন এশিয়া মহাদেশের মধ্যে শক্তিধর উন্নত রাস্ট্র সন্দেহ নেই,
সৃষ্টির সাথে চীন প্রসাশন সাময়িক জোর খাটাতে পারলেও আল্লাহর মনোনীত ধর্ম ইসলাম ও রাসুল (সাঃ) এর অনুসারীদের উপর জোর খাটানোর কারনে তাদের কমিউনিটি ও অর্থনীতি ভেঙ্গে পড়েছে।
চীনা প্রসাশনের হিংস্র অত্যাচারে মুসল্লি শুন্য মসজিদ আর নিপীড়িত সংখ্যালঘু উইঘুরের গৃহবন্দী মুসলিমদের কান্না প্রভু শুনেছেন;
ফলে চীনের জনসংখ্যার ধর্মীয় ভিত্তিতে গুটি কয়েক মুসলিমকে গৃহবন্দী করার কারনে পুরো চীন আজ গৃহবন্দী ব্যস্ত চীনের রাস্তাঘাট এখন সুনসান ভুতুরে আতংক।
প্রভু সকলকে যাবতীয় বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করুন ও সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন।
loading...
loading...
প্রভু সকলকে যাবতীয় বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করুন ও সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন। আমীন।
loading...
আমি ধর্মকে আঘাত করে কোন কথা বলছি না আমি যেটা জানি সেটা বলছি…
এইতো 2012 সালের ঘটনা আজ থেকে আট বছর আগে Middle East respiratory syndrome-related coronavirus. সংক্ষেপে"MERS" ভাইরাস এই ভাইরাসের কারণে পুরো middle-east স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল এই ভাইরাসটি উট থেকে ছড়িয়েছিল. যে প্রাণীটার দুইটা জিনিস খাওয়া হালাল "মুত্র" মুসলিমদের জন্যI শুনলে হাস্যকর মনে হয় তবে এটাই বাস্তবতা মুসলিমরা উটের মূত্রও খায়I চীনে যদি ইদুর বিড়াল খাওয়ার পর এই রকম করোনা ভাইরাস ছড়ায় তাহলে সৌদি আরবে এত কিছু না খেয়েও কেন ছাড়ালো এই "মিডল ইস্ট রেস্পিরাটরি সিন্দ্রমে রিলেটেড করোনাভাইরাস" ভাইরাসটি? সম্ভবত 2012 সালে এমন কোন পাপের সাথে যুক্ত ছিল না সৌদি আরবI চীনারা যেহেতু এখন মুসলিমদেরকে নির্যাতন করতেছে কোরআন পরিবর্তনের কথা বলতেছে তবে সবচেয়ে মজার এবং হাস্যকর ব্যাপার হলো এরইমধ্যে এদেশীয় ইসলামিক কলামিস্টগণ ধর্মের ভিতরেও খুঁজে পেয়েছেন এটি আল্লাহর গজবI জানার কত অভাব বোঝার কত অভাব নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে শুধুমাত্র অন্যের বুদ্ধির উপর ডিপেন্ডেন্ট হয়ে থাকি ভালো মন্দ বোঝার মত জ্ঞান রাখি না সত্য মিথ্যা বোঝার মত জ্ঞান না রাখি, বিবেক বিবেচনা বোধ জাগ্রত করার প্রয়াস করি নাI তাহলেই তো কিছুদিন আগেই হিব্রু ভাষায় কয়েক হাজার কোরআন শরীফ প্রস্তুত করা হলো সৌদি আরবের কিং ফাহাদ কমপ্লেক্স থেকে প্রতিবছর এক কোটির অধিক 74 টি ভাষায় অনুবাদ করে কোরআন শরীফ প্রস্তুত করা হয় যা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয় তাহলে সেখানে
থেকে যেখানে নবীর নাম হইতে শুরু করে 300অধিক তথ্য বিকৃতি করা হয়েছে যার মধ্যে জেরুজালেমকে গির্জা হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে সবচেয়ে বড় কথা সেখানে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর নাম পর্যন্ত মুছে দেয়া হয়েছে!!! শুধুমাত্র পশ্চিমা বিশ্ব এবং ইসরাইলকে খুশি করার জন্য এমনটা করা হয়েছে !!! কই তাদের উপর কোন গজব নাযিল হয় না কেন তাদের মাধ্যমে তো ধর্মের আবির্ভাব ঘটেছে সে middle-east সৌদি আরব সেই মক্কা সেই কাবা তাহলে তারা যদি কুরআনকে বিকৃত করতে পারে সেই যুক্তিতে চীনের সিদ্ধান্ত কেন সঠিক নয়!!!
ফিলিস্তিনিদের শত শত বছর ধরে ইসলাম বিদ্বেষী ইহুদীরা মুসলিমদের কে হত্যা করছে, উচ্ছেদ করছে, নিজেদের জায়গা দখল করে নিয়ে আরেকটা দেশ বানিয়েছে,,, সেখানে সৃষ্টিকর্তার ন্যায় বিচার কোথায়? সেখানে কেন আল্লাহ পাক গজব নাজিল করছেন না? স্পেনে 800 বছর শাসন এরপরে মুসলিমদেরকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে সেখানে খ্রীষ্টানরা এত উন্নত জীবনযাপন করতে পারে কিভাবে? ঠিকানা সৃষ্টিকর্তার রহমত বর্ষিত হয় না কেন সেখানে অপরাধীর শাস্তি হচ্ছে না কেন আল্লাহর গজব কোথায় সেখানে? বসনিয়ার মুসলিমরা রাশিয়ার কাছে নির্যাতিত হয়েছে তাদের গজব হয় না কেন? কাশ্মীরে মুসলিমদের কে হত্যা করা হচ্ছে সেখানে অনেক গণহত্যা চালিয়েছে দখলদার বাহিনী সেখানকার প্রতিপক্ষদের কেন আল্লাহপাক গজব নাজিল করছে না? 1971 পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের ওপর যে বর্বরোচিত ন্যাক্কারজনক গণহত্যা চালিয়েছে 30 লক্ষ শহীদের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জন করা হয়েছে সেখানে দুই লক্ষের অধিক মা বোনের ইজ্জত লুণ্ঠন করা হয়েছে সেই গজব কেন উপভোগ করছে না পাকিস্তান? আফগানিস্থানকে ধ্বংস করা হলো পরাশক্তি আমেরিকার মাধ্যমে আমেরিকা এখনো কেন সেই গজব উপভোগ করছে না? ইরাককে ধ্বংস করা হলো কয়েকবার ইরাকের হাজার হাজার মুসলমান শহীদ হয়েছে কোথায় সেই পরাশক্তিদের প্রতি আল্লাহর নাযিলকৃত গজব? একের পর এক হামলা চালিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষকে বসতভিটা ছাড়া করা হয়েছে লেবাননে সৌদি সরকার হাজার হাজার মানুষ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে কোথায় সেখানেও তো আল্লাহর গজব নাযিল হচ্ছেনা পরাশক্তিদের ওপরে? আমরা সব কিছুতেই যদি ধর্মকে টেনে নিয়ে শীধর তাহলে ধর্মের ইজ্জত আর থাকে না আর এর জন্য আমরাই দায়ী বাংলাদেশ পাকিস্তান ভারত এই তিনটা দেশ ব্যতীত পৃথিবীর আর অন্য কোন মুসলিম দেশে কুরআনের ভিতর এত কিছু খুঁজে পায় কিনা আমার মাথায় নেই এবং সম্ভবত আমি নিজেও জানিনা কোরআনকে জ্যোতি বিজ্ঞানের সাথে তুলনা করা হয় তাহলে অবশ্যই বলব আপনারা ভুল জগতে বাস করেন কিন্তু যদি আপনারা ভেবেছেন যে চৌদ্দশ বছর আগে এই জিনিসগুলো বলে গেছেন সেটা আগেই প্রকাশ করতেন আগে আগামীতে কি হবে সেটা আগে জানান তাহলেই হবে আর কোন কোন ভাইরাস আসবে না আসবে আর কোন কোন অন্যায়ের প্রতিবাদ স্বরূপ সৃষ্টিকর্তা সেই সমস্ত বিপদ চাপিয়ে দেবে !!! আর এই করোনাভাইরাস একই মুসলিমরা মারা যাচ্ছে না পৃথিবীর বৃষ্টি দেশে কেন সরানো তাহলে যদি আল্লাহর গজব ই হয় তাহলে অন্য বৃষ্টি দেশে কেন ছড়িয়ে পড়ল খালি শুধু চীনের সাধারণ মানুষ কেন মুহূর্তে যারা কুরআনকে পরিবর্তন করতে চেয়েছে তাদের কেন কিছু হচ্ছে না এটা কি কখনো ভেবে দেখেছেন? আমি ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি ধর্ম নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করা শোভনীয় নয় এটা আমার একান্তই ব্যক্তিগত মতামত বাকিটা আপনাদের
loading...
প্রথম কমেন্টটা অনুগ্রহ করে ডিলিট করে দেবেন ওখানে কিছু শব্দ ভুল আছে ধন্যবাদ
loading...
আমি ধর্মকে আঘাত করে কোন কথা বলছি না আমি যেটা জানি সেটা বলছি…
এইতো 2012 সালের ঘটনা আজ থেকে আট বছর আগে Middle East respiratory syndrome-related coronavirus. সংক্ষেপে"MERS" ভাইরাস এই ভাইরাসের কারণে পুরো middle-east স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল এই ভাইরাসটি উট থেকে ছড়িয়েছিল. যে প্রাণীটার দুইটা জিনিস খাওয়া হালাল "মুত্র" মুসলিমদের জন্যI শুনলে হাস্যকর মনে হয় তবে এটাই বাস্তবতা মুসলিমরা উটের মূত্রও খায়I চীনে যদি ইদুর বিড়াল খাওয়ার পর এই রকম করোনা ভাইরাস ছড়ায় তাহলে সৌদি আরবে এত কিছু না খেয়েও কেন ছাড়ালো এই "মিডল ইস্ট রেস্পিরাটরি সিন্দ্রমে রিলেটেড করোনাভাইরাস" ভাইরাসটি? সম্ভবত 2012 সালে এমন কোন পাপের সাথে যুক্ত ছিল না সৌদি আরবI চীনারা যেহেতু এখন মুসলিমদেরকে নির্যাতন করতেছে কোরআন পরিবর্তনের কথা বলতেছে তবে সবচেয়ে মজার এবং হাস্যকর ব্যাপার হলো এরইমধ্যে এদেশীয় ইসলামিক কলামিস্টগণ ধর্মের ভিতরেও খুঁজে পেয়েছেন এটি আল্লাহর গজবI জানার কত অভাব বোঝার কত অভাব নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে শুধুমাত্র অন্যের বুদ্ধির উপর ডিপেন্ডেন্ট হয়ে থাকি ভালো মন্দ বোঝার মত জ্ঞান রাখি না সত্য মিথ্যা বোঝার মত জ্ঞান না রাখি, বিবেক বিবেচনা বোধ জাগ্রত করার প্রয়াস করি নাI তাহলেই তো কিছুদিন আগেই হিব্রু ভাষায় কয়েক হাজার কোরআন শরীফ প্রস্তুত করা হলো সৌদি আরবের কিং ফাহাদ কমপ্লেক্স থেকে প্রতিবছর এক কোটির অধিক 74 টি ভাষায় অনুবাদ করে কোরআন শরীফ প্রস্তুত করা হয় যা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয় তাহলে সেখানে
থেকে যেখানে নবীর নাম হইতে শুরু করে 300অধিক তথ্য বিকৃতি করা হয়েছে যার মধ্যে জেরুজালেমকে গির্জা হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে সবচেয়ে বড় কথা সেখানে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর নাম পর্যন্ত মুছে দেয়া হয়েছে!!! শুধুমাত্র পশ্চিমা বিশ্ব এবং ইসরাইলকে খুশি করার জন্য এমনটা করা হয়েছে !!! কই তাদের উপর কোন গজব নাযিল হয় না কেন তাদের মাধ্যমে তো ধর্মের আবির্ভাব ঘটেছে সে middle-east সৌদি আরব সেই মক্কা সেই কাবা তাহলে তারা যদি কুরআনকে বিকৃত করতে পারে সেই যুক্তিতে চীনের সিদ্ধান্ত কেন সঠিক নয়!!!
ফিলিস্তিনিদের শত শত বছর ধরে ইসলাম বিদ্বেষী ইহুদীরা মুসলিমদের কে হত্যা করছে, উচ্ছেদ করছে, নিজেদের জায়গা দখল করে নিয়ে আরেকটা দেশ বানিয়েছে,,, সেখানে সৃষ্টিকর্তার ন্যায় বিচার কোথায়? সেখানে কেন আল্লাহ পাক গজব নাজিল করছেন না? স্পেনে 800 বছর শাসন এরপরে মুসলিমদেরকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে সেখানে খ্রীষ্টানরা এত উন্নত জীবনযাপন করতে পারে কিভাবে? ঠিকানা সৃষ্টিকর্তার রহমত বর্ষিত হয় না কেন সেখানে অপরাধীর শাস্তি হচ্ছে না কেন আল্লাহর গজব কোথায় সেখানে? বসনিয়ার মুসলিমরা রাশিয়ার কাছে নির্যাতিত হয়েছে তাদের গজব হয় না কেন? কাশ্মীরে মুসলিমদের কে হত্যা করা হচ্ছে সেখানে অনেক গণহত্যা চালিয়েছে দখলদার বাহিনী সেখানকার প্রতিপক্ষদের কেন আল্লাহপাক গজব নাজিল করছে না? 1971 পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের ওপর যে বর্বরোচিত ন্যাক্কারজনক গণহত্যা চালিয়েছে 30 লক্ষ শহীদের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জন করা হয়েছে সেখানে দুই লক্ষের অধিক মা বোনের ইজ্জত লুণ্ঠন করা হয়েছে সেই গজব কেন উপভোগ করছে না পাকিস্তান? আফগানিস্থানকে ধ্বংস করা হলো পরাশক্তি আমেরিকার মাধ্যমে আমেরিকা এখনো কেন সেই গজব উপভোগ করছে না? ইরাককে ধ্বংস করা হলো কয়েকবার ইরাকের হাজার হাজার মুসলমান শহীদ হয়েছে কোথায় সেই পরাশক্তিদের প্রতি আল্লাহর নাযিলকৃত গজব? একের পর এক হামলা চালিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষকে বসতভিটা ছাড়া করা হয়েছে লেবাননে সৌদি সরকার হাজার হাজার মানুষ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে কোথায় সেখানেও তো আল্লাহর গজব নাযিল হচ্ছেনা পরাশক্তিদের ওপরে? আমরা সব কিছুতেই যদি ধর্মকে টেনে নিয়ে শীধর তাহলে ধর্মের ইজ্জত আর থাকে না আর এর জন্য আমরাই দায়ী বাংলাদেশ পাকিস্তান ভারত এই তিনটা দেশ ব্যতীত পৃথিবীর আর অন্য কোন মুসলিম দেশে কুরআনের ভিতর এত কিছু খুঁজে পায় কিনা আমার মাথায় নেই এবং সম্ভবত আমি নিজেও জানিনা কোরআনকে জ্যোতি বিজ্ঞানের সাথে তুলনা করা হয় তাহলে অবশ্যই বলব আপনারা ভুল জগতে বাস করেন কিন্তু যদি আপনারা ভেবেছেন যে চৌদ্দশ বছর আগে এই জিনিসগুলো বলে গেছেন সেটা আগেই প্রকাশ করতেন আগে আগামীতে কি হবে সেটা আগে জানান তাহলেই হবে আর কোন কোন ভাইরাস আসবে না আসবে আর কোন কোন অন্যায়ের প্রতিবাদ স্বরূপ সৃষ্টিকর্তা সেই সমস্ত বিপদ চাপিয়ে দেবে !!! আর এই করোনাভাইরাস একই মুসলিমরা মারা যাচ্ছে না পৃথিবীর বৃষ্টি দেশে কেন সরানো তাহলে যদি আল্লাহর গজব ই হয় তাহলে পৃথিবীর অন্য 20টি দেশে কেন ছড়িয়ে পড়ল? শুধু চীনের সাধারণ মানুষ কেন? "Gov." অর্গানাইজার যারা কুরআনকে পরিবর্তন করতে চেয়েছে তাদের কেন কিছু হচ্ছে না ? এটা কি কখনো ভেবে দেখেছেন? আমি ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি ধর্ম নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করা শোভনীয় নয়I এটা আমার একান্তই ব্যক্তিগত মতামত বাকিটা আপনাদেরI ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন সবসময় ভালোবাসা সহI
loading...