আমি কোন লেখক বা সাহিত্যিক হবার জন্য হাতে কলম ধরিনি বা এই বিজ্ঞানের যুগে যেহেতু কলম দিয়ে লেখার প্রচলন উঠেই গেছে তাই বলা যায় কম্পিউটারের কি বোর্ডে হাত দেইনি। তবে মনের গোপন কোণে যে এমন একটা
রোজার ইতিহাস গুরুত্ব ইত্যাদি নিয়ে মওলানা সাহেবদের দিনরাত সবক শুনতে শুনতে যারা বিরক্ত হয়ে উঠেছেন অথবা বিরক্ত হওয়ার মত শোনার সময় যাদের নাই তাদের জন্য আমার সাড়া এই কিছু তরিকা আছে যাতে করে আপনি আধুনিক কায়দায় সহি রোজা রাখতে পারবেন।
সেহরির কমপক্ষে এক ঘন্টা
ফরিদ সাহেব এখন অবসর জীবন যাপন করছেন। এতদিন সরকারি চাকরি করে ক্লান্ত হয়ে হাত পায়ে যখন নানা উপসর্গ যেমন গিরায় গিরায় ব্যথা, মাজায় ব্যথা দেখা দিচ্ছিল তখন একেবারে সময় মত এলপিআরের অফিস অর্ডার পেল। বাংলাদেশের একেবারে
অনেককেই দেখছি নানান রকমারি রেসিপি লিখছেন। শাপলা (ইদানিং তাকে দেখাই যাচ্ছে না), আমার প্রিয়তমা এবং একমাত্র প্রেমিকা ইজি রেসিপি এদের এই সব মজার মজার রেসিপি দেখে আমা্রও একটু সাধ হল দেশের পাবলিক, জনগন এবং জাতির উদ্দেশ্যে নিজেকে বিলিয়ে দেয়ার।
টোনা এবং টুনির মাঝে গভীর প্রেম। কেও কাওকে ছাড়া থাকতে পারে না। এমনকি তারা এক সাথে থাকবে বলে একই কোম্পানিতে চাকরি নিয়েছে যাতে করে অন্তত কাজের সময় দুইজনকে খুব একটা বেশী সময় ধরে দূরে থাকতে না হয়।
একদিন তারা উভয়ে
তৈল যে কি পদার্থ, তাহা সংস্কৃত কবিরা কতক বুঝিয়াছিলেন। তাঁহাদের মতে তৈলের অপর নাম স্নেহ। বাস্তবিকও স্নেহ ও তৈল একই পদার্থ। আমি তোমায় স্নেহ করি, তুমি আমায় স্নেহ কর অর্থাৎ আমরা পরস্পরকে তৈল দিয়া থাকি। স্নেহ কি? যাহা স্নিগ্ধ বা ঠান্ডা করে, তাহার নাম
সকল বঙ্গবাসী কবি বলিয়া অত্যন্ত দক্ষতার সহিত নিজেদের পরিচিত করিয়াছেন এমনকি তাহাদের কেও কেও কবিদের কাকের সহিত গণনা করিতেও কুণ্ঠা বোধ করেন নাই। তবে একথা সত্য যে এই বঙ্গ কবিই একদিন বিশ্বখ্যাত নোবেল পুরস্কার আয়ত্ত