ইঁটের গাঁথুনিতে গড়া শহর
তপ্ত পিচঢালা পথ,
চারদিক ঘেরা বহুতল ভবন
যান্ত্রিক শব্দে জনপথ! পথের ধারে ময়লার স্তুপ
বাতাসে বয়ে দুর্গন্ধ,
বৃষ্টিতে ভিজে দূষিত পরিবেশ
শহরবাসীর দম বন্ধ! চৈত্রের কাঠফাটা রোদের তাপে
পথে উড়ে ধূলিকণা
দূষিত পরিবেশ দূষিত

লোভ-২ গল্পের দ্বিতীয় পর্বের শেষাংশ:
ভগবানের মা-বাবাও তাঁদের বাড়ি থেকে ভগবান পাগল বিদায় করলো। বামনা ভগবান ভগবান বলতে বলতে নিজের বাড়ির পথে চললো। বামনা নাচনভঙ্গিতে রাস্তা দিয়ে হাঁটছে, আর মনে মনে বলছে, ‘হায়রে ভগবান! বামনী আমারে কতায় কতায় কয়, ভগবানগো

লোভ-১ এখানে: গল্পের প্রথম পর্বের শেষাংশ:
বামনা খুশি হয়ে উঠানের একপাশে হাতমুখ ধুইতে গেলো। হাতমুখ ধুইয়ে ভগবানের ঘরের বারান্দায় জলচকিতে বসলো। ভগবানের মা কিছু নাড়ু মুড়ির সাথে এক গ্লাস জল এনে দিলেন, নতুন অতিথি বামনার সামনে। ভগবানের বাবা দৌড়

তিন পয়সার তিনটি সদাই–এখন তখন এখনো না তখনো না?-৪ চতুর্থ পর্বের শেষাংশ:
উজির সাহেব সব সদাই গুলো বাজারে রেখে চলে এসেছে। তাই আর পয়সার কেনা সদাই গুলো আনা হলো না। কী আর করা! যাই দরবারে। হিরা

বর্তমানে প্রত্যেক জেলা শহরে অনেক ভিক্ষুক দেখা যায়। যাঁদের সংসার চলে ভিক্ষায়, তাঁদেরই আমরা ভিক্ষুক বলে থাকি। এঁদের মধ্যে শহরে থাকা ভিক্ষুকদের ভিক্ষা বা খয়রাত করার স্টাইল একরকম, আর গ্রামগঞ্জের ভিক্ষুকদের ভিক্ষা করার সিস্টেম ভিন্নরকম। শহরে ভিক্ষা করা অনেক

তিন পয়সার তিনটি সদাই–এখন তখন এখনো না তখনো না?-৩ তৃতীয় পর্বের শেষাংশ:
উজির আর কোনও কথা বললেন না, মাথা নেড়ে যাবে বলে জানিয়ে দিলেন। হিরা রাজার কাছ থেকে তিন পয়সা

স্বাধীনতা তুমি!
তুমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর বজ্রকণ্ঠের আবিস্কারে
ত্রিশ লক্ষ শহীদের প্রাণে,
তুমি ভোরের উদিত রক্তিম সূর্যের আলোর ঝংকারে
মা-বোনের সম্ভ্রমের অবদানে। স্বাধীনতা তুমি!
তুমি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনায় গাওয়া
আমাদের জাতীয় সংগীতে,
তুমি পদ্মা মেঘনা সুরমা যমুনার স্রোতে বয়ে

তিন পয়সার তিনটি সদাই–এখন তখন এখনো না তখনো না?-২ দ্বিতীয় পর্বের শেষাংশ:
রাজার কথা শুনে বুড়ো উজির সাহেব খুবই খুশি হলেন। রাজদরবারে থাকা সবাই হাততালি দিলেন। হিরা চুপ করে