■ তিনের অধিক ট্যাগ অনুমোদিত নয় ■ ট্যাগ: ইতিহাস => যেসব নামে বিভাগ আছে সেসব নাম দিয়ে ট্যাগ তৈরী অনুমোদিত নয় ■ ট্যাগ: ব্যক্তিত => যেসব নামে বিভাগ আছে সেসব নাম দিয়ে ট্যাগ তৈরী অনুমোদিত নয়
মহাভারত ও মৎস্যপুরাণে বৈবস্বত মনু নামে একজন মহর্ষীর উল্লেখ রয়েছে। বাংলা মনুষ্য শব্দটির উৎপত্তি এই মনু শব্দ থেকেই। কেন তা বলছি। বিষ্ণুর দশজন অবতারের মধ্যে মৎস্য অবতার অন্যতম। তিনি মলায়চলের একদেশে গিয়ে বিপুল তপস্যা করেন।
বহু বর্ষ অতীত হলে ব্রহ্মা তাঁর তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে
একটি হাদীস শেষের অংশ থেকে শুরু করি। রসুলাল্লাহ (সা) বলেছেন, যারা এই ঐক্যবন্ধনী থেকে এক বিঘত পরিমাণও দূরে সরে যাবে, তাদের গলদেশ থেকে ইসলামের বন্ধন খুলে যাবে যদি না সে তওবা করে ফিরে আসে। আর যে জাহেলিয়াতের কোনো কিছুর দিকে আহ্বান করে সে জাহান্নামের
পবিত্র কোর’আনে আল্লাহর বাণীকে, সত্যকে গোপন (conceal) করার ক্ষেত্রে আল্লাহ ব্যবহার করেছেন ‘তাক্তুমু, ইয়াকতুমুনা’ এই শব্দগুচ্ছ। আর ধর্মের কাজ করে মানুষের কাছ থেকে তার বিনিময়ে তুচ্ছ পার্থিব মূল্য, বৈষয়িক স্বার্থ small price, a gain) হাসিল করার ক্ষেত্রে আল্লাহ ব্যবহার করেছেন ‘সামানান কালিলান’। এই শব্দ
এ বিষয়টি বুঝতে পণ্ডিত হবার দরকার নেই যে, রাষ্ট্র অরাজক হলে অশান্তি পোহাতে হয় জনগণকে। তাই সবার আগে রাষ্ট্রকে ন্যায়ের দণ্ড ধারণ করতে হয়, তবেই জনগণ শান্তিপূর্ণ সমাজ পায়। কোনো আদর্শ যদি এমন হয় যে, তাতে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রপরিচালক নিয়ে কোনো বক্তব্য নেই, তাহলে
আনন্দ ও বেদনা আত্মার ভেতর থেকে আসতে হয়, জোর করে এটি করা যায় না। একটা মানুষ আত্মা থেকে তখনই আনন্দ অনুভব করে যখন তার কোনো আকাক্ষা, স্বপ্ন পূরণ হয়, যেমন পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করা, চাকরিতে পদোন্নতি পাওয়া, যে কোনো প্রতিযোগিতায় ভাল করা ইত্যাদি। ঠিক
কোর’আনের আইন, শরীয়াহ আইন ইত্যাদি পরিভাষা দেখে দয়া করে কেউ প্রতারিত হবেন না। মনে রাখবেন কোর’আন কোনো আইনের বই না। আবার কোর’আনকে সংবিধান হিসেবে পরিচিত করার যে প্রবণতা লক্ষ করা যায় সেটাও একটা ফাঁদমাত্র।
মূলত
প্রথম পর্ব পড়ে না থাকলে এইখানে ক্লিক করুন, ২য় পর্ব পড়ে না থাকলে এইখানে ক্লিক করুন,
যে ধর্ম মানবসমাজে শান্তি দিতে পারে না, সেটা প্রকৃত ধর্ম নয়, সেটা ধর্মের লাশ। আজ সারা বিশ্বে যে ধর্মগুলি চালু আছে
প্রথম পর্ব
প্রথম পর্বের পর -নূহ (আ) ও রাজা মনুহ্: মহর্ষী মনুই হচ্ছেন বৈদিক ধর্মের মূল প্রবর্তক। তিনিই হচ্ছেন কোর’আনে বর্ণিত নূহ (আ)। পুরাণে মহাভারতে তাকে বৈবস্বত্ব মনু, রাজা ন্যূহ ইত্যাদি নামে অভিহিত করা হয়েছে। তাঁর উপরই নাযেল হয় বেদের মূল অংশ।
এ কথা সকল তথ্যাভিজ্ঞ মানুষই স্বীকার করবেন যে, বিশ্ব রাজনীতি, অর্থনীতি ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে এখন ধর্ম এক নম্বর ইস্যু। পাঁচ শতাব্দী আগে ইউরোপে বস্তুবাদী ধর্মহীন একটি সভ্যতার উন্মেষ ঘটে এবং পরবর্তী সময়ে তারা যখন বিশ্বের নিয়ন্ত্রকে পরিণত হয় তখন তাদের
মহান আল্লাহ বলেন- হে মো’মেনগণ, তোমাদের উপর সওম (রোজা) ফরদ করা হয়েছে, যেরূপ ফরদ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর, যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার। [সুরা বাকারা- ১৮৩]
এই আয়াত নাজেলের মাধ্যমেই দ্বিতীয় হিজরিতে মো’মেনদের জন্য সওম ফরদ ঘোষিত হয়। এই নির্দেশ মেনেই আমরা
ইসলামের বিরুদ্ধে বহুল উত্থাপিত একটি অভিযোগ হচ্ছে- ‘ইসলাম বিকশিত হয়েছে তলোয়ারের জোরে’। পশ্চিমা ইসলামবিদ্বেষী মিডিয়া, লেখক, সাহিত্যিক এবং তাদের দ্বারা প্রভাবিত ও পশ্চিমা শিক্ষায় শিক্ষিত গোষ্ঠী এই অভিযোগটিকে সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। তাদের প্রচারণায় অনেকে বিভ্রান্তও হচ্ছে, ফলে স্বাভাবিকভাবেই ইসলামের প্রতি
********প্রাককথন*******
যে কোনো বিষয়ে আমাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাই আমাদের মধ্যে জন্ম দেয় ঐ বিষয় সম্পর্কে আমাদের বিশ্বাস কিংবা অবিশ্বাসের! অর্থাৎ বিষয়টি সম্বন্ধে প্রকৃত জ্ঞানের অভাব থাকলেই হয় আমরা সেটির সম্বন্ধে মনগড়া প্রচলিত ধারণাকে বিশ্বাস করি! অথবা সেই ধারণাটিকে অবিশ্বাস করি!
আর এইভাবেই সীমিত বুদ্ধিতে বিষয়টিকে বুঝে নেবার
বর্তমানে ধর্মহীন পশ্চিমা বস্তুবাদী দর্শনের প্রভাবে মানবজাতি এতটাই স্বার্থপর আত্মকেন্দ্রিক হয়ে গিয়েছে যে তাদের কাছে উন্নত জীবনযাপন মানেই হয়ে দাঁড়িয়েছে আরাম আয়েশ, ভোগবিলাস, বস্তুগত সমৃদ্ধি। যে এটা হাসিল করতে পারে তাকে বলা হয়ে থাকে যে,