বাংলা ব্লগের প্রাণ
নির্মোহ ভালোবাসার অনির্বাণ পুরুষ
আজাদ কাশ্মীর জামান!
প্রেরণা ও প্রেমে নিজেকে করেছেন উন্নত শিরস্ত্রাণ!
নিভু নিভু প্রোফাইল ছবিতে আছেন আবু সাঈদ আহম্মেদ,
যদিও তিনি শব্দের কারিগর…
কথা সাহিত্যের প্রখর সূর্য
কাজে নিবিষ্ট মন, মানবিক এক
এটি কবিতা নয়
এই যে অক্ষর গুলো, শব্দগুলো
এ সবিই নিভৃতের কান্না
কালিমাময় বেদনা
অশ্রুতে কখনো কবিতা হয়না
এই যে দাড়ি কমা, সেমিকোলন
এসবিই দীর্ঘশ্বাসের অনুকম্পা ;
মৌন প্রস্তরখণ্ডের আদিম আঘাত
মৃতের মতো শীতল
বৃষ্টিস্নাত পরিত্যক্ত ঝর্ণা প্রপাত।
আর যাই হোক
এসব কখনোই
আমি চলে যাচ্ছি প্রস্থানের পথ ধরে, নিজেকে নিয়ে যাচ্ছি বাধ্যতামূলক অবসরে
তুমি থাকো দিগ্বিজয়ের নেশায় বুদ হয়ে আরো কিছু স্বপ্ন আঁকো। তুমি একা নও জৌলুশ ভরা জলসায় ; তোমাকে রেখে যাচ্ছি ভীড়ের নিভৃতে!
অনেকেই ফিরে গেছে আঁধার বনে, কেউ
বৃষ্টি আর ঝর্না দুটোই ধারাপাত ধর্মী
পার্থক্য কেবল এক জন পতিত হয় নিরবধি
আরেক জন গলে কেবল মেঘেরা হাত পাতে যদি
নিজস্ব ভাষায় শীৎকারে দুটোই সুরের প্রেমী।
পতিত জমি বুঝে জলজ ভাষা
চির যৌবনা খনিজ উত্তাপে ঝর্নার অনিন্দ্য প্রেম লীলা
সুর ছন্দে প্রেমজ সন্তর্পণে
বন্ধু গন
তোমাদের ভ্রু কুঁচকানোর মত কোন সত্য প্রকাশ করবো না
তোমরা বিস্মিত হলে আঘাত লাগবে আমার ক্ষুদ্র মনুষ্যত্বে;
আমি ক্ষুদ্র
হত দরিদ্র, ছাই পোষা মানুষ
গেও ভুতের বোঝা আর ঘি হজম না হওয়া কুত্তার কাতারে দাঁড়িয়ে আছি –
আই ফোনের বুকে আঙ্গুলের ক্ষীণ স্পর্শে দুনিয়া
অক্ষত নেই কিছু
অক্ষত থাকেনা, থাকতে পারেনা। বেড়ে চলছে মাথা পিছু ঋণের বোঝা
আনুপাতিক হারে বাড়ছে ক্ষত, যন্ত্রণা! ধুলোর কাছে বৃক্ষের ঋণ!
ক্ষত ঢাকতে
বৃক্ষের কাছে ছায়ার ঋণ, শিশিরের কাছে ঘাসফুল, মেঘের কাছে বৃষ্টির ঋণ!
ক্লেদ ঝরাতে-
বোঝা পড়ার দিন আসে না- কখনো সীমাহীন আনন্দ, কখনো
তুমি বেঁচে আছো সুখ বাহারে
দহন শেষে
মরেছি আমি অকথ্য অন্ধকারে।
এবং
দুঃখ আমাকে ঢেকে ফেলেছে
ধোঁয়া উঠা শীতেকুয়াশার চাদরে।
আমরা দুজন কতকাল একসঙ্গে ছিলাম?
যতক্ষণ সময়ে
বড়জোর একটা পরিতৃপ্ত নিদ্রা ভোগ করা যায়!
এখন আবার
তেঁতে উঠেছে
কবিতা আনবে মানবতা
কবিতাই রুখে দেবে
সাম্প্রদায়িকতা
বিশ্ব কবিতা দিবসের শুভেচ্ছা সবাই কে🌷🌷
শত শতাব্দীর স্মৃতির মত প্রাণের কোঠরে আঁকড়ে রাখি জীবন বাক্য
হৃদয়গ্রাহী শব্দের নৈবদ্য, যৌবনের আধিক্য স্মর লুকিয়ে রাখি-
অজস্র কবিতার ভেতর; অক্ষরের পর অক্ষর সাজিয়ে আঁকি প্রত্যক্ষ স্বপন
শব্দের পাশে শব্দ