একটা সোনার ছোট্ট ছেলে জন্ম নিলো এই দিনে,
ধীরে ধীরে জায়গা হলো তার, কোটি জনতার মনে।
সেই ছেলেটি জন্মেছিলো টুঙ্গিপাড়া গ্রামে।
তার আগমনে যেন মুক্তির বার্তা, এলো ধরাধামে।
অন্তরটি তাহার বিশাল বড়ো,অনেক দয়া মায়া,
সব মায়ের চোখে
একদিন তুমি বললে,
আমায় নিয়ে একটা কবিতা লিখতে পারো?
আমি বলেছিলাম, তোমার পুরো অবয়বই তো একটা মস্ত কবিতা।
মেয়েটি হেসে বলেছিলো, না সেটা না,
তুমি আমায় নিয়ে, আমার অনুভুতি নিয়ে,
তোমায় আমার ভালো লাগা নিয়ে একটা কবিতা লিখে দেখাও,
তবেই আমি তোমার হবো।
আমার অবয়ব
হাজার মানুষের ভীড়ে,
কেউ কেউ একেবারে একলা একা।
সেই মানুষটির খোঁজ কেউ কি রাখে?
জানতে চায় কি তার মনের খবর?
যার যায় সেই জানে, হারানোর বেদনা।
খুঁজে ফেরে পিছনের দিনগুলি।
প্রিয় মানুষের আলিঙ্গন, সুখ, সোহাগ ও ভালোবাসা।
সেই মানুষটির দুঃখ ভরা জীবনের গল্প
শুধু আকাশ বুঝি
প্রত্যেক ভালোবাসাতে,
শেষটা কি হবে কেউ জানেনা।
তবে ভালোবাসাবাসিতে মনের জোর রাখতে হয়।
ভালোবাসায় পুরাদস্তুর সৎ থাকা চাই,
লক্ষ ও ঠিক রাখা চাই।
তবেই ভালোবাসা জিতে নেওয়া যায়।
ফোনটা রেখোনা …………প্লিজ।
একা বসে আছি তোমারই অপেক্ষায়,
আর নিজেকে সামলাতে পারছিনা কিছুতেই
জানো কিনা জানিনা
বোঝ কিনা বুঝিনা।
আমি সত্যি আর পারছিনা প্রিয়তমা।
আমার ঘেটে যাওয়া জীবনটাতে তোমাকে না পেলে,
কোন কাজে মন বসবেনা কিছুতেই।
তিন সত্যি বলছি।
বিশ্বাস করো প্লিজ।
একবার
একটু নিজের মতো করে ভালোবাসবো বলে,
তোমায় ডেকেছিলাম এই বসন্তদিনে।
মধুরতম কোকিলের কুহু কুহু ডাক,
ঝরাপাতাদের গান,
রোদ বাতাসের খেলা।
এই বিমোহিত ক্ষণে, তুমি এলে।
তবে শঙ্কিত পায়ে।
কেন এত দ্বিধা?
কিসের এত ভয়?
এত স্বতঃফুর্ত তুমি
এমন কুণ্ঠিত হলে কেমনে?
তোমার মুখ আমার চোখ চাইতেই,
আমি শোকাহত
এ্যাঁই মেয়ে, শোন মেয়ে!
তুমি কি এসেছিলে আমার স্বপ্নে?
দিয়েছিলে কি মৃদু টোকা ,
মনের দরজায়?
একেবারে অবিকল
সেই মুখ, সেই চোখ, সেই হাসি!
এতটা মিল কি করে হয়!
যাকে দেখেছি আমি গতরাতে।
বলো না মেয়ে,
তুমি কি এসেছিলে আমার স্বপ্নে?
বুকের মাঝে সুখ অসুখে
তোমার বসবাস।
বিনা কাজে বইলো বেলা,
সাড়ে সর্বনাশ।
ঠোঁটে ঠোঁট চেপে ধরে,
কথা চলে কি?
এই যুগের প্রেম পিরীতি
পুরাটাই ফাঁকি।
এক হাত বাড়াও তুমি,
আরেকটি রাখো খুলে।
সবই আমি বুঝতে পারি,
দেখি দু’চোখ মেলে।
কত আর লুকাবে তুমি,
তোমার ছলনা।
প্রেম তো নয় ,সময় কাটানো,
বুঝিগো ললনা।
আমিও এখন সময় করে,
হাতটা