কিছু করব ভেবে বেশ কটা আনন্দকে ভাগ করে নিই
মুড়ি-ভাজার প্যাকেটে দু চারটে কাঁচামরিচ ভরে
শির শির করে ওঠে গোলাপি জিহ্বা, যেমন একই
রকমের পুরোনো গল্প, তারিখগুলো মনে ফিরলে
ছাপিয়ে যায়। খালপাড়ের শেষ মাথায়-দাদির কবর;
চারটে তালগাছ। অভিজাত পৃথিবী ছুঁয়ে …
সব শিশুর মায়া নিয়ে প্রথম গান শোনাত, ভাঙা সুর-
তরুণ হয়ে উঠতো সেই চারকাটা জমির পাকা ধান
পৃথিবীতে যেমন ভাবে ফিরেছিল নিথর রাত্রি, ত্বকে-
মেখেছিল বুনো বেলিফুলের ভাপে দু পুকুরের জল
মাছগুলোর ঠাণ্ডা চোখে তখন নেচে ওঠে খাস সমুদ্র।
এখনো শুক্রবার এলে ওয়াক্ত ধরে নারকেল গাছ
কোনো দিন তার পাতার বাঁশিতে নাচতে দেখা যায়নি
মিয়াবাড়ির সরু তেজপাতা গোছের উঠতি মেয়ের
কিংবা শহরে নামায়নি ডিস ক্যাবলে সন্ধ্যা ধূপ-বাতি
কেবল জমে উঠেছে সেই জমে থাকা কথার কথা
লাল বাড়িটার শিরীষ গাছ ডিঙিয়ে যেতে পারে কেউ!
০৭ এপ্রিল ২৩
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
আনন্দ ভাগ করে নিতে তুমিও,
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
শুভেচ্ছা জানবেন কবি।
loading...
প্রিয় লেখক, আনন্দ ভাগ করে নিতে আমিও প্রস্তুত আছে। আশা করি সমান অংশীদারত্বের সুযোগ পাবো।
loading...