চড় টা নামছিল পঁয়ষট্টি ডিগ্রী অ্যাঙ্গেলে
চেলির টকটকে লাল রঙ
মাপমতো রেশিও তে ফেড হতে হতে
হঠাৎই বাসি রক্তরং,
আচমকা রাত্রি নামতেই চেলিও কোমায়
সিলিং থেকে দড়ি ছিঁড়ে নামাতে হলো
আধজ্যান্ত শব।
আধোবুলির নেক্সট জেনারেশন
কিছুটা স্বাধীন মত্ততায় চক দিয়ে
ছটপটে ছবিতে আকাশ আঁকছিল,
অথচ তারও মস্তিষ্কের নতুন শিলায়
টুংটাং টুংটাং, বাবা বাড়ি ফিরলো না?
এক রাজপুরুষ থলির রহস্য নিয়ে
ফাঁকেফোকরে উঁকি দেয়,
থলির ভেতরে গাঁকগাঁক করে মুদ্রার রক্তচোখ,
অন্য রাজপুরুষ গভীর নিবেশে বুনে চলে
মিথ্যের মাকড়জাল।
বাতে পঙ্গু অবোধ জননী
শেষ বিন্দু জল ঝরিয়ে রিক্তসাঁঝ
আঁচলে জড়ায়,
ইত্তর ছড়ানো দুর্জন ভীড়ে
বনবাসী মুনি শব কোলে বসে।
তোলার উচ্চন্ড হাত সপাটে নামে,
দেওয়ালে মাথা আছড়ে পড়তেই শ্রাবণের
ঝোড়ো হাওয়া আর সজোর বর্ষণে
চেলি থেকে রক্ত ছিটকে সবুজ ঘাসে আঁকা হয়
খলখল বাঁকাহাসি কাটামুন্ড ছিন্নমস্তা
সিংহাসনে বসে রক্তপান করে রিক্ত সময়ের।
loading...
loading...
লিখাটিকে আমার কাছে বেশ জটিল মনে হয়েছে। বক্তব্যও স্বচ্ছ মনে হলো না।
তবে লিখার মধ্যে একটি কাহিনী লুকিয়ে আছে এটা বোঝা যায়। শুভেচ্ছা প্রিয় সৌমিত্র।
loading...