প্রথম হেমন্তের শিশির কাঁপছে। ঝরছে টুপ টুপ টুপ…। চারপাশের উচ্ছ্বসিত আলো আর শব্দবাজীর ওপরে পর্দা ফেলে রাত্রি হাঁসের ছন্দে হেঁটে এগিয়ে আসছে। কুয়াশার রঙ বদলে যাচ্ছে ঘন্টায় ঘন্টায়, সেকেন্ডে সেকেন্ডে। রাত্রি গাঢ় হলেই বড় অভিমান জড়ায় হে মহাজন! হেমন্তরাত বাঁশি বাজিয়ে বলে যায় “…জাগতে রহো…”! এগিয়ে যেতে চাইলেই বাঁধা দেয় একের পর এক মহাশূন্য থেকে নেমে আসা বিষাদ ঝালর।
যারা এসেছিল, একে একে ফিরে গেছে তারা। সঙ্গী করে নিয়ে গেছে বর্ষার আকাশ চেরা বিদ্যুৎ ঝলক। যারা চলে গিয়েছিল একে একে ফিরেছে আবার, সময়ের লুডোর ছকে ছক্কা দান ফেলে জিতে নিতে রক্তস্নাত শাঁখ। বিছানায় ইতিউতি ছড়িয়ে আছে অ্যালেন ফিশার, লরেন্স আপটন। দু হাতের তালুর রেখায় শক্তি, বিনয়, ভাস্কর। চোখের তারায় তুলিযুদ্ধ করে হুসেন। ব্যাকগ্রাউন্ডে একমনে গোলাম আলির মন্তাজ। যারা আসে, থাকার জন্য নয়, যারা চলে যায় ফিরে আসে মানচিত্র হুবহু বদলে ফেলে অচেনা অভিযাত্রী হয়ে।
“In darkened depths of the Derwent, down there beneath the bridge,
midst twisted steel and concrete a tale of tragedy lives,
in mud and murk a monument, a hidden eerie thing,
the dark art of disaster, shaded hues of gray and grim.
Formed in fog by the hand of fate, sculptor extraordinaire,
his creation of destruction, its all laid out down there,
down there among the fishes, with the eel, the bat like skate,
final finishing touches to a dark and haunting place.
While weed and slime and algae wave as phantoms in their flight,
from shadowed shapes of death and dread come eerie forms of life,
there be rust there in the ruins feeding upon the death,
a crow among the carrion will stay ‘til nothing’s left.
When river rolls beneath the bridge it knows the taste of salt,
it knows too the highland rains the gorges and the gulch
and now it knows the monument, that hidden eerie thing,
the dark art of disaster, shaded hues of gray and grim!”
হাওয়ায় মিষ্টি গন্ধের চিতার ভস্ম অবশেষ ছড়িয়ে শিউলি টা টা করে চলে গেছে কখন। নোম্যানসল্যান্ডে কোনো ফুল নেই, ফল নেই, পাতা নেই, কুঁড়ি নেই। অমাবস্যার কালোয় চিৎকৃত হয় শকুনি সন্তান। রাত্রির গায়ের লোম খাড়া হয়ে ওঠে। মধ্যরাত্রে দ্রুত ফিরিয়ে আসে সিগারেটের মজুত স্টক। কোথাও কি লাল সিগন্যাল, হলুদ সিগন্যাল জ্বলছে…নিভছে…জ্বলছে…নিভছে। সবুজ সিগন্যালের দল ঘুমায় নিশ্চিন্ত, নির্ভার। মেরুদণ্ড ক্রমশই ঝুঁকে যায় দ্বিতীয় দশকের দিকে এগিয়ে চলা বুলেট ট্রেনের। ফ্যাশন প্যারেডের ফাঁকা চারণভূমিতে হাঁটছে নিয়ানডারথাল মানুষ।
loading...
loading...
যারা আসে, থাকার জন্য নয়, যারা চলে যায় ফিরে আসে মানচিত্র হুবহু বদলে ফেলে অচেনা অভিযাত্রী হয়ে। ___ অসাধারণ লিখা। অভিনন্দন প্রিয় কবি সৌমিত্র।
loading...
আনন্দিত হলাম প্রিয় ভাই।
loading...
অসাধারণ!
loading...
ধন্যবাদ সাইদুর রহমান১ ভাই।
loading...
জীবনের রঙ বুঝা বড় কঠিন কাজ
অনেক শুভেচ্ছা রইল কবি দা–
loading...
হুম। ধন্যবাদ কবি আলমগীর সরকার লিটন ভাই।
loading...
মধ্যরাত্রে দ্রুত ফিরিয়ে আসে সিগারেটের মজুত স্টক। কোথাও কি লাল সিগন্যাল, হলুদ সিগন্যাল জ্বলছে…নিভছে…জ্বলছে…নিভছে। সবুজ সিগন্যালের দল ঘুমায় নিশ্চিন্ত, নির্ভার।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই সহধর্মিণীর পেঁনপেঁন, ঘেনঘেন শুরু করে দেয়, দাদা। তবুও থামছি না দাদা।
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় কবি সৌমিত্র দাদা। আপনাকে শুভেচ্ছা।
loading...
চালিয়ে যান কবি নিতাই বাবু। আপনার জন্যও শুভেচ্ছা।
loading...
ফ্যাশন প্যারেডের ফাঁকা চারণভূমিতে হাঁটছে নিয়ানডারথাল মানুষ। অপূর্ব কথামালা।
loading...
হ্যাঁ কবি সুমন আহমেদ ভাই।
loading...
অসাধারণ এক মুগ্ধতার আবেশ ছড়িয়েছেন কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
loading...
ধন্যবাদ কবি বোন শাকিলা তুবা।
loading...
মুগ্ধ হয়ে পড়লাম শ্রদ্ধেয় কবি ভাইয়া।
শুভেচ্ছা জানবেন ।
loading...
আপনিও আমার শুভেচ্ছা জানবেন কবি পথিক সুজন ভাই।
loading...
জীবন কখনো উত্তাল সমুদ্র হয়
কখনো বা খরস্রোতা বহতা নদী …..!
loading...
ঠিক বলেছেন কবিবোন হাসনাহেনা রানু।
loading...