ফেব্রুয়ারী ১৭,২০১৯
বিশ্বাস বা অবিশ্বাস
শব্দ,ধ্বনি, বাক্য ভাষাগত বিশ্বাস
শব্দের বিশ্বাস হলো মনোস্তাত্ত্বিক পরিভাষা-
মানুষের খেয়াল, কর্ম, স্বভাবগতগুন, ভাবনা, দুর্ভাবনা কিম্বা জাগতিক চিন্তা চেতনা থেকে যে বিশ্বাসের ভ্যুৎপত্তি। “এখানে কোনো বস্তুসমূহ নেই”
বস্তুগত বিশ্বাস সবসময় স্বচ্ছ আয়নার মতো অখন্ড যা বারবার দৃশ্যের মধ্যদিয়ে একইভাবে বর্ণনা করা যায়।
আর শব্দের বিশ্বাসে নিশ্চয়ই একটি ধ্রুব সত্যি আছে তবে সেটা বিশ্বাস কিম্বা অবিশ্বাস এ দুয়ের মধ্যবর্তী নির্নয়ন যা আপনাকে স্যাটিস্ফাইড “সন্তুষ্ট” করতে পারে আবার স্যাটিস্ফাইড “সন্তুষ্ট” নাও করতে পারে।
তবে বিশেষত আপনি সেটাকেই বেশি বিশ্বাস করেন যা আপনার পরিভাষার সাথে মিলে যায়।
কিন্তু বুদ্ধি দিয়ে বিবেক দিয়ে যদি কোনো শব্দের বিশ্বাস খুঁজতে সচেষ্ট না হয় কেউ তাহলে সেই ব্যক্তি মানব- “শব্দের” ধোঁকায় আপনাকে আপনার চোখ এবং কানকে কব্জা করবে।
যদি কখনও তা অখন্ড থেকে যায় ততদিন পর্যন্ত আপনার বিশ্বাসের অবরুদ্ধ দুয়ার বন্ধই থাকবে।
যদি তা না হয় যদি তাঁর ব্যতিক্রম ঘটে আপনার প্রথম বিশ্বাসটি আপনার কাছে প্রতারণা মনে হয় তবে তখনই সত্য সামনে আসবে- মিথ্যা প্রমাণিত হবে আর বিশ্বাসের উদার দুয়ারে আপনার পদচিহ্ন পড়বে।
আমরা মানুষ বরাবরই এই আস্থা নিয়ে বেঁচে থাকি ঘর বাধি স্বপ্ন দেখি পরিবার গড়ি সমাজ রাষ্ট্র গড়ি।
কিন্তু আমরা কখনও বুঝতে চেষ্টা করিনি বিশ্বাসের প্রকৃত ভিত্তি কি অবিশ্বাসের প্রকৃত সুত্র কি?
মানুষের মাঝে একে অন্যের প্রতি যে আস্থা বিশ্বাস তৈরি হয় সেটির ভিত্তিও সুদূর প্রসারিত।
এটি তখন পর্যন্ত আপনার কাছে সঠিক মনে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি আপনার নিকটবর্তী মানুষের থেকে অবিশ্বাস না পান-
প্রতারিত না হোন ততক্ষণ পর্যন্ত আপনার সাথে সত্যিটা খেলা মনে হবে মিথ্যা অন্ধকারেই থেকে যাবে।
loading...
loading...
আমরা মানুষ বরাবরই এই আস্থা নিয়ে বেঁচে থাকি ঘর বাধি স্বপ্ন দেখি পরিবার গড়ি সমাজ রাষ্ট্র গড়ি।
কিন্তু আমরা কখনও বুঝতে চেষ্টা করিনি বিশ্বাসের প্রকৃত ভিত্তি কি অবিশ্বাসের প্রকৃত সুত্র কি? ___ আমার জানা না থাকলেও আত্মিক বিশ্লেষণ যুক্তিযুক্ত।
loading...
সত্য বলেছেন।
loading...
সহমত জ্ঞাপন করছি কবি শামীম ভাই।
loading...