এই দেশ কোনো রক্ষীবাহিনীর না একাত্তরের পুনরাবৃত্তি ঘটবে বাঙালি সেটা দেখে আঙ্গুল চুষবে সেটা আর হতে পারেনা! এদেশের কোটি কোটি জনগন সাক্ষী একরামুল কমিশনার নির্দোষ অপরাধীরা তাঁর বেঁচে থাকার অধিকার কেড়ে নিয়েছে একজন মানুষের মৃত্যুর পরওয়ানা হুকুমদাতা কেউ দিতে পারেনা; জনগনের চেয়ে বড় বিচারক আরকি পৃথিবীতে আছে? তাহলে আর দেরী কেন!
এদেশের ২০ কোটি মানুষ যখন বলছে, এটা অন্যায়, জনগন যদি বুঝতে পারে ভিকটিম নির্দোষ ক্রসফায়ার একটা স্রেফ রাজকীয় নাটকীয়তা জনগন যদি হয় সঠিক ও নিষ্ঠাবান তদন্তকারী তাহলে অপরাধী কে সেই রায় যখন জনগন দিতে পেরেছে। তাহলে কিসের জন্য দেরী করা হচ্ছে? এখন দরকার হুকুমদাতা আর খুনিদের। খুনি ও খুন আর হুকুমদাতা একই। ভিকটিম শুধু বেঁচে থাকার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে কেন? সাধারণ মানুষের যদি জীবনদাতা কেউ না হতে পারে তাহলে খুন করার হুকুমদাতা কে? এদেশের সাধারণ জনগন তাঁদের দেখতে চায়।
হে আবাল বাঙালি তোমরা সাবধান থেকো, সাবধান বাঙালি সাবধান; রক্ষীবাহিনী আবারও ফিরে এসেছে। আমাদের সামনে আরেকটি একাত্তর। একাত্তরের সেই দাঁতাল গোপন হত্যাকারীদের এখন পুনরুত্থান ঘটেছে। লড়াই করার জন্য প্রস্তুত থাকুন। আপনার বেঁচে থাকার অধিকার কেউ মৃত্যুর পরোয়ানা দিয়ে কেড়ে নিতে পারেনা। প্রকৃতি প্রদত্ত জীবনের মুল্য কেউ দিতে পারবেন একটি জীবন সৃষ্টির উপাখ্যান যেমন কেউ তৈরি করতে পারেনা তেমনি একটি প্রাণের হত্যার হুকুমদাতা কেউ হতে পারেনা লড়াইই করার জন্য প্রস্তুত হোন কয়েক হাজার দাঁতালের কাছে বিশ কোটি মানুষ জিম্মি থাকতে পারেনা। কয়েক হাজার দাঁতালের জন্য বিশ কোটি মানুয কোনো অধিকার থেকে বঞ্চিত হতে পারেনা।
একজোট হও রুখে দাঁড়াও আর রুখে দাও সাহস না করলে জয়ের স্বাদ পাওয়া দুরূহ আরেকবার পাগলাটে হও কাঁপিয়ে তোলো অপরাধীর ভীত।
loading...
loading...
অতি নিকট কালের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় প্রতিটি কর্মকাণ্ড প্রশ্নবিদ্ধ এই কথাটির সাথে বেশীরভাগ মানুষ দ্বিমত করতে পারবেন না। আসলে বলা উচিত কেউই করবেন না। বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে সমর্থন করা যায় না। যদিও প্রলম্বিত বিচার ব্যবস্থায় অনেক বিচারের উপর জন-মানুষের আস্থা উঠে গেছে; এই দায়ভার চলতি সরকারকেই বহন করতে হবে। যারা দুঃখজনক সব ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন। সরকার প্রধানের চারপাশে কেবলই চাটুকার সুবিধাভোগী আর বয়োঃবৃদ্ধ অযোগ্য সব মানুষের ভীড়।
loading...
লেখার প্রতি সমর্থন রাখলাম।
loading...