জ্ঞান হচ্ছে দরজা জানালা কিংবা ঘের বিহীন একটি ঘর
যে ঘরে খুব সহজেই যে কেউ অনুপ্রবেশ করতে পারেনা।
এতে প্রবেশ করতে হলে চাবির প্রয়োজন হয়।
আপনি যতো মানবীক হবেন জ্ঞান আপনার ততোটাই সমৃদ্ধ হবে।
যতটা ধীর হবেন শান্ত হবেন ঠিক ততোটাই সঠিক হবেন।
আপনি যতটা বিবেকবান হবেন বিবেক দিয়ে কাজ করবেন।
ঠিক ততোটাই প্রবেশাধিকার পাবেন।
আর যখনই কোন জ্ঞান সম্পর্কে আপনি অবগত হবেন
তখনই জ্ঞানের একটি অবয়ব তৈরি হয় আপনার মধ্যে
যা অদৃশ্যত থেকে দৃশ্যতে পরিণীত হয়।
তখন আপনি বুঝবেন যে সেই ঘরে আপনি প্রবেশ করতে পেরেছেন।
বিষয় ভিত্তিক জ্ঞান আালাদা বৈশিষ্ট গঠন করে।
এই ঘরগুলোও সর্বজনীন নয়
সবাই প্রবেশ করতে পারেনা, দেখতে পারেনা।
জ্ঞানলাভকরা যতটা খেয়ালীপনা ঠিক ততোটাই দুস্তর, কঠিন।
”জ্ঞানলাভ পাওয়া জ্ঞানী” শুধুই শিক্ষিত হবে তা কিন্তু নয়।
”শিক্ষা দিক্ষাহীন মানুষও” জ্ঞানলাভ করতে পারে।
প্রচুর তপস্যা প্রচুর অধ্যাবসার পরও মানুষ জ্ঞানলাভ পায়না।
আবার একজন সাধারণ মানুষ তা সহজের পেতে পারে।
তবে জ্ঞান লাভের জন্য একটি স্থির স্থাপনার মতো একটি প্রাচীতম মন থাকা দরকার ধরা যাক সেনেকা,সানজু,সক্রেটিস কিম্বা প্লেটো এর মতো কিংবা আরোও…
যেখান থেকে বেড়িয়ে আসবে সমসাময়িক আধুনিক ও আগামীকাল কিংবা ভবিষ্যতের উপযুক্ত মানুষ তৈরির কৌশল। যারা পথ দেখাবে এই পৃথীবিকে।
জ্ঞানের কোনো শেষ নেই, জ্ঞান কখনোই সমৃদ্ধভাবে কারোর নিকট আসেনা। মৃত্যুর শেষ সেকেন্ড পর্যন্ত জ্ঞান লাভকরা যায়।
আপনার মৃত্যুর শেষ সেকেন্ডে অন্তরের অন্তস্থল ”নীরব” থেকে যে জ্ঞান লাভ করবেন আপনার জীবনে সেই জ্ঞানটাই সবচেয়ে শিক্ষনীয়। অথচ তা আপনি বলে যেতে পারেন না পৃথীবির মানুষকে।
loading...
loading...
"আপনি যতো মানবীক হবেন জ্ঞান আপনার ততোটাই সমৃদ্ধ হবে।
যতটা ধীর হবেন শান্ত হবেন ঠিক ততোটাই সঠিক হবেন।
জ্ঞানের কোনো শেষ নেই, জ্ঞান কখনোই সমৃদ্ধভাবে কারোর নিকট আসেনা।
মৃত্যুর শেষ সেকেন্ড পর্যন্ত জ্ঞান লাভকরা যায়।"
___ প্রায় প্রতিটি প্যারাতেই শিক্ষার উপকরণ রয়েছে। ধন্যবাদ প্রিয় শামীম বখতিয়ার।
loading...
জ্ঞানই শক্তি। যা হচ্ছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম। আপনার বিশ্লেষণ ভাল লাগলো।
loading...
সুন্দর বিশ্লেষণ। ভালো লেগেছে
loading...