পাশে আছি কোলকাতা
কিছুক্ষণ আগে (০৪.০৯.১৮) কোলকাতায় একটা ফ্লাইওভার ধ্বসে পড়েছে। আশংকা করা হচ্ছে, নিচে চাপা পড়ে নিহত হয়েছেন অনেক মানুষ। এমন শিরোনাম দেখে আমরা বাংলাদেশীরাও গভীর ভাবে মর্মাহত হয়েছি। আমরা নিহত, তাঁদের পরিবার এবং কোলকাতারবাসীর প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। এই সংকট উত্তরণে সৃষ্টিকর্তা তাঁদের পাশে থাকুন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ছাত্রসমাজের উপর কুখ্যাত হেলমেট বাহিনী ও পুলিশের বর্বর হামলার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছিল কোলকাতার ছাত্রভাইয়েরাও। স্লোগান দিয়েছিলঃ “চলুক গুলি টিয়ারশেল, পাশে আছি বাংলাদেশ”।
দুর্নীতি, লুটপাট, অনিয়ম ছাড়া ফ্লাইওভার ভেঙে পড়ার অন্য কোন কারণ থাকতে পারেনা। এসবের ভুক্তভোগী শুধু কলকাতা নয়, ঢাকাও। এখন থেকে দুই বাংলার ছাত্রসমাজ একসাথে লড়বে সন্ত্রাস, অরাজকতা, দুর্নীতি, লুটপাট অনিয়মের বিরুদ্ধে।
আজ আমরা বাংলাদেশীরাও বলছি, “পাশে আছি কোলকাতা”।
আসিফ আহমেদ
৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
loading...
loading...
আনন্দ দুঃখ বেদনায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো মানুষ হিসেবে মানুষের দায়িত্বও বটে। প্রতিবাদ বা সংহতি জানানো অন্যায় নয়। তবে এমন প্রতীকী একীভূত আন্দোলনে দেশের মানুষের জন্য কল্যাণকর হয় কিনা বা হবে কিনা সেটাও মাথায় রাখতে হবে।
সংহতির আন্দোলনে যদি নগরবাসীর ডেঙ্গু সচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া গেলে বরং দেশেরই লাভ হবে। আমি অবশ্য জানিনা, ছাত্র সমাজ কোন সফল উদ্যোগ নিয়েছে কিনা; তবে স্বেচ্ছায় এগিয়ে এলে সমাজের অনেক উপকার হবে। গুড লাক ফর বাংলাদেশ।
loading...
পোস্ট প্রকাশ কাল পরিবর্তিত হয়েছে।
loading...
শোষণ, দূর্নীতি, সন্ত্রাসের স্বীকার তৃতীয় বিশ্বের প্রতিটি দেশ, পৃথিবীর ৯০% জনসংখ্যা।
কিসের ভারত-পাকিস্থান যুদ্ধ? সীমান্তের দুইপাশেই মারা যায় শোষিত শ্রেণী। স্বদেশী শোষক দখল করে রেখেছে সীমান্তের দুইপারই। আসল যুদ্ধ তো দরকার স্বদেশী শোষকের বিরুদ্ধে। তখন দেখবেন দুইদেশের জনগণ সহযোদ্ধার ভূমিকায়।
এগুলো সব তৈরি করা কৃত্তিম শত্রুতা।
loading...
যেখানে অন্যায় জুলুম অবিচার. আমরা বাংলাদেশীরা বলছি,
“পাশে আছি সমগ্র দুনিয়ার”।
loading...
ধন্যবাদ সুমন ভাই,
সত্যিই পাশে আছি সারাদুনিয়া।
শোষণ, দূর্নীতি, সন্ত্রাসের স্বীকার তৃতীয় বিশ্বের প্রতিটি দেশ, পৃথিবীর ৯০% জনসংখ্যা।
কিসের ভারত-পাকিস্থান যুদ্ধ? সীমান্তের দুইপাশেই মারা যায় শোষিত শ্রেণী। স্বদেশী শোষক দখল করে রেখেছে সীমান্তের দুইপারই। আসল যুদ্ধ তো দরকার স্বদেশী শোষকের বিরুদ্ধে। তখন দেখবেন দুইদেশের জনগণ সহযোদ্ধার ভূমিকায়।
এগুলো সব তৈরি করা কৃত্তিম শত্রুতা।
loading...
লেখাটির বিষয়বস্তু মনে হচ্ছে বেশ পুরোনো। যাই হোক সম্প্রীতি থাকুক বিশ্বময়।
loading...
ধন্যবাদ সাজিয়া আপা,
লিখেছিলাম ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ এ।
loading...
হুম। এই না হলো ভার্তৃত্ববোধ !! অভিনন্দন আসিফ আহমেদ ভাই।
loading...
ধন্যবাদ সৌমিত্র দা,
ভাতৃত্ব শুধু ভাষা, সংস্কৃতির না। আমাদের শত্রুও কিন্তু একই। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, শোষণ, দূর্নীতি, সন্ত্রাস, সংঘবদ্ধ মাফিয়া চক্র। দুইবাংলার জনগণ আজ সহযোদ্ধা।
শোষণ, দূর্নীতি, সন্ত্রাসের স্বীকার তৃতীয় বিশ্বের প্রতিটি দেশ, পৃথিবীর ৯০% জনসংখ্যা।
কিসের ভারত-পাকিস্থান যুদ্ধ? সীমান্তের দুইপাশেই মারা যায় শোষিত শ্রেণী। স্বদেশী শোষক দখল করে রেখেছে সীমান্তের দুইপারই। আসল যুদ্ধ তো দরকার স্বদেশী শোষকের বিরুদ্ধে। তখন দেখবেন দুইদেশের জনগণ সহযোদ্ধার ভূমিকায়।
এগুলো সব তৈরি করা কৃত্তিম শত্রুতা।
loading...
ধন্যবাদ দাদা।
loading...
ধন্যবাদ রিয়া দিদি,
শোষণ, দূর্নীতি, সন্ত্রাসের স্বীকার তৃতীয় বিশ্বের প্রতিটি দেশ, পৃথিবীর ৯০% জনসংখ্যা।
কিসের ভারত-পাকিস্থান যুদ্ধ? সীমান্তের দুইপাশেই মারা যায় শোষিত শ্রেণী। স্বদেশী শোষক দখল করে রেখেছে সীমান্তের দুইপারই। আসল যুদ্ধ তো দরকার স্বদেশী শোষকের বিরুদ্ধে। তখন দেখবেন দুইদেশের জনগণ সহযোদ্ধার ভূমিকায়।
এগুলো সব তৈরি করা কৃত্তিম শত্রুতা।
loading...