এক কাল এক কাল করে
যতবার মহাকাল গিয়েছে চলে
ততবারই স্পষ্ট পদচিহ্ন এঁকেছে এ পথে
বাঁশের সাঁকোর সোপানের অভাবে হয়ত একদা এ পথে
ছিন্ন হয়েছে কোন বধুয়ার ভালোবাসার আচল
হয়ত চর দখলের বিভেদে গিয়েছে প্রাণ,
অথবা বিশাল জলরাশির মাঝ বরাবর এসে হাসিতে লুটিয়ে পড়েছে মাঝি
পেয়ে জীবিকার উপাদান…
শাপলা কুড়োনো মেয়েটি লুটোপুটি খেয়ে
শাপলা কুড়িয়ে পেটের দায়ে মালাকে দিয়েছে বিসর্জন
নতুবা ঘাটের প্রেমে পড়েছে নাগর
ভিন্ন মায়ার তাত্বিক কোন তালে…
মহাকাল যতই স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়েছে
ততই আমরা হয়েছি সুক্ষ সুক্ষ শোকের অভিধান
এখন শুকনো কাঠের সোপানে মিলেছে দুতীর
অথচ নেই সেই ঐকতান
আড্ডায় মাতে যুবকেরা, নাওরীর দুঃখ নেই
প্রেমের জন্য পাড়ি দিতে হয়না ডিঙ্গি নৌকায় জল ঘূর্ণন
পথ শেষ হয় বিকেলের কার্নিসে
অথচ প্রেম এখন খুব বেশী দূরে,
ভালোবাসা এখন মিলিয়ে গিয়েছে ধুসর দিগন্তে
মহাকাল স্বাক্ষী হয়ে দেখাচ্ছে মরুর তেপান্তর
অসহ্য কোন তাপের আগ্রাসন….
ছবিটি শ্রীপুরের প্রলাদপুর গ্রাম থেকে তোলা
ছবিঃ সাঈদ চৌধুরী
loading...
loading...
বিশাল জলরাশির মাঝ বরাবর এসে হাসিতে লুটিয়ে পড়েছে মাঝি
পেয়ে জীবিকার উপাদান…
শাপলা কুড়োনো মেয়েটি লুটোপুটি খেয়ে
শাপলা কুড়িয়ে পেটের দায়ে মালাকে দিয়েছে বিসর্জন।
কবিতার এই জায়গাটি হৃদয় কাড়া মি. সাঈদ চৌধুরী। অভিনন্দন।
loading...
কবিতা এবং ছবি দুই জায়গা্য় আপনি দ্বৈত সার্থক। শুভেচ্ছা কবি সাঈদ ভাই।
loading...
দারুণ কবি সাঈদ চৌধুরী ভাই। ভালোবাসায় থাকুন।
loading...
অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা।
loading...
সুন্দর হয়েছে
loading...
নস্টালজিয়া।
loading...
ভালো লিখেছেন সাঈদ ভাই।
loading...
সুন্দর কবিতা।
loading...