চোখ খুলে দেখি সম্মুখে দাঁড়িয়ে আছো, যখন নিন্দ্রায় নেশা গ্রস্থ দেখিনা পৃথিবীর স্পষ্ট আলো, তখনো দেখি একটি বালিশের অর্ধেকটা জুড়ে নিভুনিভু করে জ্বলছো।
যখন হাট বাজারের মতো স্থানের অলি গলিতে দেহের অর্ধেকটা দেয়ালে পুরে রাখি তখনো সেখানে দেখি ছায়ার মতো দাঁড়িয়ে আছো। অতৃপ্ত সুখের অন্বেষণে সুখগুলোকে নিয়ে যখন হলী খেলা করি, একি সেখানেও সুখী মানুষের মতো উল্লাসে মত্ত থাকো।
পাপের সাথে যেমন পুণ্যের সাথেও তেমন, চুরি ডাকাতি, রাহাজানি এমন কি ধর্ষণের সাথে তেমন; চিঠির বদলে সম্মতি পেয়েছিলাম নরকের নর্তকীর, জানানো হয়েছিল গতদিনের অব্যক্ত যন্ত্রণার কথা। ছায়ার সাথে ছায়ার প্রতিচ্ছায়ার চলাফেরা কথা।
জবাবে জানালে তিনিও চলেন আমিও চলি, আমি চলি তিনিও চলেন। অথচ তার কোনো অপরাধ নেই। কুড়ি বছর পর আজ পৃথিবীটাকে শ্মশান মনে হয়। তুমি ঠিক বলেছো, সূর্য ডুবতে বসেছে। ধীরে ধীরে হাটছি একটু করে যাচ্ছি গন্তব্যের পথে। দরজায় যখন কড়া নাড়বে তখন কি দেখতে পাবো ছায়ার মতোন আছেন দাঁড়িয়ে। কই, তাঁকে তো দেখি না কোথাও?
উত্তরা, ঢাকা – ১২৩০, ১:১৫, ২১০২২০১৬
loading...
loading...
গদ্যরাগে ইশ্বর কথোপকথন এক কথায় অনেক ভালো একটি লিখা।
শুভেচ্ছা ভালোবাসা প্রিয় কবি মি. রুদ্র আমিন।
গত দু’মাসে আপনার আরও লিখা প্রত্যাশা করছিলাম।
loading...
ভাইজান ইচ্ছে থাকতেও আলসে হয়ে গেছি, নববার্তায় একটু সময় বেশি ব্যয় হচ্ছে। ইচ্ছে ছিলো কিন্তু পারিনি, এজন্য নোনাজলের ক্ষমা প্রার্থনা।
loading...
সবি দেখছেন যিনি
তিনি ঈশ্বর ঈশ্বর———
শুভেচ্ছা রইল
loading...
কবি,,,,,,,,এই তো বয়স বাড়ছে,,,,,,,,,,,,,,,,,
loading...
তিনিও চলেন আমিও চলি –
এই চলায় শেষ চলা নয়তো – অব্যাহত সেই চলা ।
কবির জন্য শুভকামনা ।
loading...
ভালো লাগা রইল। আপনার গদ্য কবিতা মনে এর আগে আমার পড়া হয়নি
loading...
বেশ কয়েকবার পড়লাম।
শুভ কামনা।
loading...