সময়টা তখন বরষার শেষ
কিংবা শরতের শুরু।
নীল আকাশ ভর্তি
পেজা তুলোর মতো
বরফ শাদা মেঘ;
কাশবনে ঘাসফুলে
ফড়িংয়ের উড়া উড়ি
দিগ্বিদিক ছোটাছুটি।
এমন এক শান্ত বিকেলে
পদ্ম ফোটা রক্তাভ ঝিলের জলে,
ঢিল ছুঁড়ে ব্যাঙ লাফাচ্ছিলাম;
পাশে বসা নিরঞ্জন
লাফ গুলো গুনছিলো।
হঠ্যাৎ গুনা থামিয়ে বলল,
– তুই এভাবে আর ঢিল ছুঁড়িস নে।
– কেন?
– লাফিয়ে লাফিয়ে কি আর
জীবন পার করা যায়?
– ধূর শালা,
ফিলোসফি কপচাবি না।
– বিশ্বাসে সবই হয়
পাওয়া যায় শুধু সাধনায়…
– তাই বুঝি তুই ডুবেছিস,
বিপাশার তপস্যায়?
জ্বলন্ত দু’চোখ মেলে,
নিরঞ্জনের ধীরস্থির উত্তর-
“আগুন দিয়ে কি কখনো আগুন
পোড়ানো যায় রে অরুণ;
ভালোবাসা পেতে
শুধু নীরবে ভালোবাসলেই হয়।”
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
জ্বলন্ত দু’চোখ মেলে,
নিরঞ্জনের ধীরস্থির উত্তর-
“আগুন দিয়ে কি কখনো আগুন
পোড়ানো যায় রে অরুণ;
ভালোবাসা পেতে
শুধু নীরবে ভালোবাসলেই হয়।”
দারুণ লেগেছে !
loading...
ধন্যবাদ
loading...
বিপাশার তপস্যায়? হুম। একটি লাইনে একটি শব্দ থাকেই এই কবিতায়।
loading...
শুকরিয়া
loading...
“আগুন দিয়ে কি কখনো আগুন
পোড়ানো যায় রে অরুণ;
* অপূর্ব…
loading...
ধন্যবাদ
loading...
"বিশ্বাসে সবই হয়
পাওয়া যায় শুধু সাধনায়"
অনেকটা বাণী চিরন্তন এর মতো
loading...
ধন্যবাদ দাদা
loading...
সুন্দর।
loading...
ধন্যবাদ দিদি
loading...