সেদিনও বৈশাখের প্রথম দুপরটাতে
আকাশ ভাঙা রোদ্দুর ফুটেছিলো।
বটতলার মেলায় উঠেছিল
মুড়ি-মুড়কি, মাটির পালকি
সানকিতে সানকিতে পান্তা ইলিশ।
দু’হাত ভরা সবুজ কাঁচের চুড়ি
পরনে লাল পারের সাদা শাড়ি,
যত্নে বাঁধা কালো খোঁপায় গোঁজা
টকটকে রক্তজবা।
আমি বাহ বলতেই-
দু’চোখে আগুন নিরঞ্জনের!
নিজেকে সামলে শুধু বললো-
” বিপাশার দিকে তোর কি
না তাকালেই নয়, অরুণ?”
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
এই তো নিরঞ্জন আর বিপাশা'কে পাওয়া গেলো।
লিখাতে দুটো চরিত্র যখন সক্রিয় থাকে সেই লিখা পাঠক সহজে ভুলতে পারেন না। আত্মিক এক সম্পর্ক গড়ে উঠে। 
loading...
পুরোনো পাঠ ধরতে পারলাম কবি।
loading...
*সুন্দর…
loading...
ঘুম ঘুম চোখে জানালাটা খুলে দিলাম। একটা মিষ্টি হাওয়া আমাকে আচমকা ভিজিয়ে গেল। তাকিয়ে দেখি, আমার ঘরটা প্রশান্ত মহাসাগরের ধারে। নিরঞ্জনের সাগর!
কী লিখেছেন এটা? আমি ভীষণ মুগ্ধ!
loading...
” বিপাশার দিকে তোর কি
না তাকালেই নয়, অরুণ?”
অপুর্ব !!!
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা কবি রোমেল আজিজ

loading...