সৌমেনদের বাড়ির পেছনের ঝিলটা
বরাবরই নিস্তব্ধ থাকতো,
কেউ খুব একটা যেতোনা ওদিকটায়।
কালীপুঁজো শেষে
যেদিন স্কুল খুললো,
সেদিন সব মেয়েরা
ছেলেদের ভাই ফোঁটা দিচ্ছে।
চন্দন বাটিটা সামনে আসতেই
হঠাৎ নিরঞ্জনের ঝড়,
অপ্রস্তুত বিপাশার দু’চোখ
তখন জলে থৈ থৈ!
স্কুল শেষে ঝিমমারা বিকেলটায়
শতবর্ষী বটগাছটার নিচে বসে
সেদিন, দেখছি আর ভাবছি…
কার ধৈর্য্য বেশি, নিরঞ্জন
না ওই নিঃসঙ্গ মাছরাঙাটার?
ঝিলপাড়ের নীরবতা ভেঙে
বলেই ফেললাম –
“তুই না বিপাশাকে কাঁদাতে চাস না,
চন্দন বাটিটা উল্টে ফেললি কেন?”
দীর্ঘক্ষণ চুপ করে থেকে, শুধু বললো-
“ভালোবাসি বলেই না কষ্ট দেই,
ভালোবাসি বলেইতো কষ্ট পাই !”
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
আবারও যেন মনোমুধকাড়া শব্দ সংলাপের প্রক্ষেপণ। অভিনন্দন রোমেল আজিজ।
loading...
শুরু খেকে আপনার লেখার সাথে থাকতে থাকতে দারুণ এক উৎসাহ ফীল করছি।
loading...