ভোরাই
আজ আরও একবার সুন্দর ভোর এসে ঘুম থেকে আলতো আদরে জাগিয়েছে আমায়। ঘুম ঘুম আধা আধি চোখে তাকিয়েছি জানলার ওপারে। হিম মাখামাখি নরম গালিচার মতন সকাল, চেয়ে ছিলাম অনেকক্ষণ জানলার বাইরে।
আজকে আবার, আরো এক বার খুশি চলে এলো বেড়া ডিঙিয়ে, মনের এইপারে। অচেনা চোখে চেনা ছায়া দেখে অবাক অভিমানী এই দীঘি চোখের মেয়ে।
কি যে লিখি? ঠিক কি লিখি? মিঠে ভোরের কাছেই জানতে চেয়েছি আজকেও। পরে ভেবেছি “কি হবে জেনে? সব জানা শেষ পর্যন্ত মিশে যায় অজানায়।
তারপর কোথা দিয়ে সময় পেরিয়ে চলে। ফেলে আসা দিনের কিছু ছবি চলে আসে চোখের সামনে আলগোছে। রাত জেগে হাতে রং তুলি। চাঁদ ঢোকে শীতল হাওয়া সাথে নিয়ে আমার ঘরে।
চারপাশে আস্তে আস্তে নিস্তব্ধতা মেখে নিলে, মন তার দরজা খোলে। অচেনা, বহুদূরে বন্ধুর সাথে হয় মতবিনিময়। একে একে কি যে সব বলে চলি। কিছু কথা একদম আনকোরা, কিছু কথা তুলে রাখি সিন্দুকে, জেনে বুঝে।
মনের এই ভালোবাসা-মন্দবাসা, চোখ চিনে নেয় আধো অন্ধকারে, কবিতা পড়ি আর কবিতার রেশটুকু রেখে দিই মনের কুলুঙ্গীতে, আবার সেই হালকা ঠোঁট ঘেঁষা হাসিটাও রেখে দিই, গুনগুন করে রবিঠাকুরের সেই গান খানি গেয়ে দিয়ে আবার ঘুম ডেকে নিতে চায় এ দুচোখ। ঘুম এসে ওমমাখা চাদরে ঢেকে নেয়। এই বার পুরোপুরি শব্দহীন হয় রাত।
খুশির পশরা সাজিয়ে আমি ভাবি, আজকে কি নাম যে দিই এই খুশীকে ?
loading...
loading...
সুন্দর এমন সময় আমাদের সকলের কাটুক এই প্রত্যাশা করি কবিবন্ধু রিয়া রিয়া।
loading...
কথা সেটাই প্রিয় বন্ধু। ধন্যবাদ।
loading...
শ্রদ্ধেয় রিয়া দিদি, আপনার খুশিতে আমরা কি ভাগ বসাতে পারি?
loading...
নিশ্চয়ই নিতাই দা। বেশী খুশি হবো।
loading...
"ভোরাই"!
ভোরের বিশুদ্ধ ভাবনা; মনের কোণে নানান ছবি এবং সবশেষে খুশির পশরা সাজিয়ে নিজের কাছেই প্রশ্ন, “কি নাম যে দেই এই খুশিকে?”
নাম দিলে নামবন্দি হয়ে যাবে। তারচে এই ভালো, নামহীন থাকা।
মুগ্ধতায় ভরা "ভোরাই"!
loading...
loading...
ভোরাই! বাহ! এটাইতো সুন্দর নাম, আর কি চাই? এমন সোহাগ মাখা ভোরের নামইতো "ভোরাই"!

loading...
হাহা খালিদ দা। ভোরাই বলে কথা। আজ মন ভাল থাকলেও শরীর ভাল না।
loading...
ঘুম ঘুম আধা আধি চোখে তাকিয়েছি জানলার ওপারে। হিম মাখামাখি নরম গালিচার মতন সকাল, চেয়ে ছিলাম অনেকক্ষণ জানলার বাইরে।
* আমার কাছে শব্দের মায়াজাল মনে হচ্ছে। ভেসে যাচ্ছি কোন এক কল্প জগতে…


loading...
ধন্যবাদ প্রিয় কবি দা। খুশি হলাম।
loading...
চারপাশে আস্তে আস্তে নিস্তব্ধতা মেখে নিলে, মন তার দরজা খোলে। অচেনা, বহুদূরে বন্ধুর সাথে হয় মতবিনিময়। একে একে কি যে সব বলে চলি। কিছু কথা একদম আনকোরা, কিছু কথা তুলে রাখি সিন্দুকে, জেনে বুঝে। – নান্দনিক কিছু কথা পড়ার সুযোগ হলো। ভালো লেগেছে খুব।
ভোরাই – নামটাও পছন্দ হয়েছে। সকালের একটা স্নিগ্ধতা আছে।
শুভ কামনা রইলো দিদিভাই
loading...
অনুপ্রাণিত হলাম কবি জাহিদ দা।
loading...